পাতা:প্রবাসী (দশম ভাগ, দ্বিতীয় খণ্ড).djvu/৫৫৬

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

X- SSAS SSAS SSAAAASA SAASAA AAAA AAAASAAAA SAASAASAASAASAASAASAASAAe eMAAA AAAASASASS কাল হইতে সকলের চিত্তের প্রফুল্লতার অনুশীলন করা আবশ্যক। অসন্তোষ, হিংসা দ্বেষ, ক্রোধ প্রভৃতির দমন করা উচিত। জীবনের দায়িত্ব ও কর্তব্য যাহাতে দৃঢ় হয় সেইরূপ চিন্তা করা উচিত। যাতা সত্য ও ধ্রুব বলিয়া বিবেচনা হয় সৰ্ব্বদা তাঙ্গার অনুসরণ করা কর্তব্য, কিছুতেই তাহ হইতে বিচুত হওয়া উচিত নয়। এইরূপ আচরণ করিতে থাকিলে স্বাস্থ্যময় মুখপূর্ণ দীর্ঘজীবন লাভ করিবার সম্ভাবনা, অন্যথাচরণ করিলে মনের অশান্তি ও অবসাদ বশতঃ জীবন অল্পায়ু হইবার কথা। রিপুপরবশ হইয়াও কাহাকেও কাচাকেও দীর্ঘকাল বাচিয়া থাকিতে দেখা যায় বটে কিন্তু এ সকল ব্যক্তি এক দিনের জন্যও মুখ শাস্তি ভোগ করিতে পারে না, ইছাদের জীবন দুবল্প হইয় উঠে । স্বাস্থ্য রক্ষা করিতে হইলে নিয়মিতকাল নিদ্রা যাওয়া কর্তব্য । এ বিষয়ে প্রায় সকলকেই অমনোযোগী দেখিতে পাওয়া যায়। বয়স, পরিশ্রম ও অভ্যাসানুসারে নিদ্রাকালের কম বেশি হওয়া আবশুক । যৌবন ও বাৰ্দ্ধক্যকাল অপেক্ষা শৈশবে ও বাল্যে অধিক নিদ্রার আবশ্যক । ভূমিষ্ঠ হইবার পর কয়েক মাস পর্য্যন্ত নিশ্চয় ১৮ হষ্টতে ২০ ঘণ্টাকাল নিদ্রা যাওয়ার আবগুক হয় ; দুই বৎসরের শিশু ১২ হইতে ১৪ ঘণ্টা নিদ্রা গিয়া থাকে ; ৬ হইতে ১০ বৎসরে ১০ ঘণ্ট , ১১ হইতে ১৫ বৎসরে ৮৯ ঘণ্টা ; ১৫ বৎসরের পর হইতে ৬ হইতে ৮ ঘণ্টাকাল নিদ্রা যাওয়া আবশুক । অনেকে শয়ন মাত্রই নিদ্রাগত হয়, কাহার কাহার আবার এমন অভ্যাস শয়নের পর বহুক্ষণ পর তাহাদের নিদ্রা হয়। কেহ কেহ এক ঘুমে রাত্রি যাপন করে—কাহার কাচার বার বার নিদ্রাভঙ্গ হয়—ইহাদের কখনও গভীর নিদ্রা হয় না । গভীর নিদ্রা মুখের অভ্যালয় । নিদ্রাবঞ্চিত ব্যক্তিগণ কত প্রকার নিদ্রাকারক ঔষধের আশ্রয় গ্রহণ করে—ইহাতে তাহাদের শরীরের বিশেষ অনিষ্ট হইতে থাকে। কালেভদ্রে একদিন নিদ্রাকারক ঔষধ সেবন করিলে অপকার হয় না কিন্তু ইহা যদি অভ্যাস इहेग्न मैंॉफ़ांग्न उांझ झहेरल शांशङन्न झहेtरुहें इहेtरु । শয়নমাত্র যদি নিদ্রা না হয় আর নিদ্রা যদি বার বার ভাঙ্গিয়া যায় তাহা হইলে আমরা ইহা বিশেষ অনিষ্টকর ৰলিয়া মনে করি কিন্তু বস্তুত পক্ষে আমরা যতটা অনিষ্টের প্রবাসী—চৈত্র, ১৩১৭ AMAMSMSMMAAASA SAASAASAASAASAASAASAASAASAASAASAASAASAASAASAAAS [ ১০ম ভাগ, ২য় খণ্ড جایی حبیعییه-اشعه * আশঙ্কা করি—ততটা অনিষ্টের কোন হেতু নাই। এমন অনেক লোক দেখা যায় যাহারা গড়ে প্রতিদিন ৫ ঘণ্টার অধিককাল নিদ্রা যায় নাই অথচ ৭৫৮০ বৎসর পর্য্যন্ত স্বস্ব দেহে বাচিয়া রহিয়াছে। পূর্ণ বয়স্ক ব্যক্তির কোন মতেই ৮ ঘণ্টার অধিককাল নিদ্রা যাওয়া কৰ্ত্তব্য নয়। অল্প নিদ্র। অপেক্ষ অধিক নিদ্র ঢের অনিষ্টকর। অধিক নিদ্রায় মস্তিষ্কের অভ্যস্তরস্থ ধমনীগুলির অবনতি হয়, এবং সেই কারণে মানসিকশক্তি লোপ পাইতে বসে। রাত্রিকালই নিদ্রার প্রশস্তকাল। বেশি রাত্রি করিয়া শোওয়া ও বেলা করিয়া উঠা স্বাস্থ্যভঙ্গের ও অল্পায়ুর একটি প্রধান কারণ । রাত্রি জাগিয়া আমোদ প্রমোদ বা লেখা পড়া করিতে নাই । কবি ও ঔপন্যাসিক প্রভূতি লেখক শ্রেণীর কাহারও কাহারও মুখে শুনিতে পাওয়া যায় যে রাত্রে তাঙ্গদের লেখা যেমন ভাল হয় দিবসে তেমন হয় না । এই কারণে ইহঁারা অধিক রাত্রি জাগিয়া লিখিতে থাকেন । তাঙ্গার ফলে অল্প দিনের মধ্যেই তাহাদের স্বাস্থ্যভঙ্গ হয় । ইহঁাদের প্রতিষ্ঠাভাস্কর মধ্যগগনে উদিত হইবার পূৰ্ব্বেই ইহঁদের জীবন শেষ হয়। নিশীথের নিস্তব্ধতার মধ্যেই যে ভাপ ও চিন্তাপূর্ণ লেখা হয় ইহার কোন অর্থ নাই । অভ্যাস করিলে দিবসের কোলাহলের মধ্যেও ভাল লেখা হইতে পারে। প্রাতে শয্যাত্যাগ করিয়া এক বাটি দুগ্ধ কিম্বা এক পেয়ালা চা ও সামান্ত মত জলযোগ করিয়া যদি লিখিতে প্রবৃত্ত হওয়া যায় তাহা হইলে অল্প দিনের মধ্যে এমন হয় যে রাত্রি অপেক্ষ প্রাতেও লেখা ভাল হয় । ত্বকের সুস্থাস্থস্থ অবস্থার উপরও আমাদের স্বাস্থ্য বড় অল্প নির্ভর করে না । ত্বক দ্বারা শুধু যে দেহের ক্লেদ নির্গত হইয়া যায় তাহা নহে—ইহা শরীরের তাপ নিয়মিত ও ব্যবস্থিত করিয়া থাকে। শরীরের মধ্যে যদি অধিক তাপবৃদ্ধি হয় ত্বক দ্বারা তাহ বাহির হইয়া যায় ; আবার কোন কারণে শরীরের তাপ যদি স্বাভাবিক তাপের নিম্নে নামে, তাহ হইলে ত্বকের এমন পরিবর্তন হয় যে দেহ হইতে আর তাপ নিৰ্গত হইতে দেয় না ; এ সকল ছাড়া ত্বকৃ বৰ্ম্মের ন্যায় শরীরকে রক্ষা করিয়া থাকে। বাৰ্দ্ধক্যে শরীরের অদ্যান্ত অংশের যেরূপ ক্ষয় হয় ত্বকেরও তেমনি ক্ষয় হয় । ত্বকে যেসকল রক্তবহ শিরা ধমনী ও ঘৰ্ম্ম