পাতা:প্রবাসী (দশম ভাগ, দ্বিতীয় খণ্ড).djvu/৫৮৮

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

৬৬৬ -=..sم *مے --- ہس* جمہ --- جمعہ۔.s * سیا. হওয়ায় নিতান্ত দুৰ্ব্বোধ্যও ছিল। এক্ষণে একটি নুতন ...শক্তির আবির্ভাব হইল। ১৮৪৯ খৃষ্টাব্দে আমি ও আর কয়েকজন যুবক, সদ্য কলেজ হইতে বাহির হইয়া, পূর্ণ উৎসাহে, ছাত্রদের দ্বারা চালিত “সাহিত্য ও বিজ্ঞান সমিতির” সাহায্যে কয়েকটি বালিকা বিদ্যালয় স্থাপন করি। রিক্ত চস্তে পরিপূর্ণ উৎসাহ লষ্টয় প্রথমে আমরা এই কার্য্য আরম্ভ করি এবং সমাজের অধিকাংশ বাধা বিরোধ সত্ত্বেও প্রাতে ও সন্ধ্যায় আমরাই স্বেচ্ছাত্ৰষ্ঠী শিক্ষক রূপে ষ্টকার অধ্যাপনাভার গ্রহণ করি । আমরা দৃঢ়ভাবে এ কার্য্যে নিযুক্ত ছিলাম। সৌভাগ্যক্রমে চারিজন উদারমতাবলম্বী ধনীলোক আমাদের অমুকূল্যে অগ্রসর হওয়াতে তাঙ্কাদের সাহায্যে এই বিদ্যালয়গুলি দৃঢ়প্রতিষ্ঠিত চষ্টয়া রীতিমত দৈনিক স্কুলে পরিণত হইল। এই সময়েই আমরা "ছাত্র সমিতির” শাখা স্বরূপে “জ্ঞানপ্রসারকমণ্ডলী” স্থাপন করি। এই শাখাগুলি, স্বদেশী ভাষায় প্রবন্ধাদি লিথিয় ও বক্তৃতাদি করিয়া হিন্দু এবং পারসী উভয়জাতিরই মধ্যে, সাধারণ ভাবে, সমাজ ও শিক্ষা সম্বন্ধীয় উন্নতিসাধনে সাহায্য করিয়াছিল। সাপ্তাহিক সংবাদপত্রসমূহের অধিকতর বিস্তৃতি এষ্ট সময়কার আর একটি উন্নতির হেতু হইয়াছিল । ১৮৫১ খৃষ্টাব্দে “রোস্ত গোফতার” নামে আমি একটি সাপ্তাহিক সংবাদপত্র বাহির করি। আমার বিশ্বাস এই পত্র পারসীদের চিত্তে একটি উচ্চতর স্বর সঞ্চার ও ংবাদপত্রের উপকারিতা বৃদ্ধি করিয়াছে। ১৮৫১ খৃষ্টাব্দে “রহমুমষ্ট মজুদিয়শ্না” ( এক ঈশ্বরের উপাসকগণের নায়ক ) নামে একটি সমিতি আরম্ভ করা হয় ও আমি ইহার প্রথম সেক্রেটরি নিযুক্ত ইয়াছিলাম। পারসীদের ধৰ্ম্মসাধনার সহিত যেসকল হিন্দু ও মুসলমান অনুষ্ঠান মিশ্রিত হইয়া গিয়াছিল সেগুলিকে দূর করাই ইহার প্রথম উদ্দেশু এবং পারসীদের প্রাচীন ধৰ্ম্মের সত্য আদর্শ টি কি তাছাই বিচার পূর্বক নির্ণয় করা ও তাহাতে পরবর্তীকালের যে সমস্ত বিকার জড়িত श्हेब्राझिण डाशहे प्रत्व कब्र हेशब्र विडौग्न उँटकष्ट । यहे সমিতিকেও অনেক বাধা বিয়ের সহিত সংগ্রাম করিতে হইয়াছিল। হিন্দু ও মুসলমান অনুষ্ঠানগুলিকে পারলী প্রবাসী—চৈত্র, ১৩১৭ AASAASAASAASA SAASAASSAAAASA SAAAAA AAASAAAA و "هم ماه می برنده ۳ ماهه ی هم [ రి పె ভাগ, ২য় খণ্ড ASAA AAASA SAASAASAASAASAAAS * ** ** *-- ******هـه. জীবনযাত্রা হইতে দূর করিতে গিয়া পরিবারের শাসনকত্রী মাতা, স্ত্রী ও ভগ্নীদের নিকট হইতে সৰ্ব্বাপেক্ষ প্রবল বাধা পাওয়া গিয়াছিল। কিন্তু বালিকাবিদ্যালয়ের দ্বারা এ সম্বন্ধে সফলতা লাভের উপায় হইল। বালিকার তাঁহাদের বিদ্যালয়ে ভ্রান্ত সংস্কারগুলির বিরুদ্ধে যে উপদেশ প্রাপ্ত হইল তদনুসারে যখন ঘরের মধ্যে তাছার বলিতে ও চলিতে লাগিল তখন তাচাদের মাতাদের দিক হইতে বাধা সহজেই ক্ষয় হইয়া আসিল । সেই সকল বালিকার এক্ষণে বয়ঃ প্রাপ্ত হয়। নিজেরাই মাতা হইয়াছে এবং যে সংস্কারকার্য্য আমরা যৌবনের পুর্ণ উৎসাহে আরম্ভ করিয়া কিছুদিনের জন্ত অকৃতকাৰ্য্য হইয়াছিলাম আজ তাহারা তাহাষ্ট সম্পূর্ণ করিয়া তুলিতেছে। ১৮৫২ ও ৫৩ সালে যখন এই সকল পরিবর্তন ঘটিতেছিল তখন পারসীদের মধ্যে স্ত্রীলোকের সামাজিক অবস্থার অার একটি পরিবর্তন ঘটে । পারসীদের মধ্যে স্ত্রীলোকেরা চিরদিনই বিশেষ সন্মান পাইয়া আসিতেছে । কেবল আমরা যে সময়ের কথা বলিতেছি তখন স্ত্রীলোকেরা সম্পূর্ণ মুক্তভাবে পুরুষের সহিত মিলিত হইতে, অপর পুরুষদের সহিত একত্র ভোজন করিতে ও কোন প্রকাশু সন্মিলনীতে যোগদান করিতে পাইত না। পারসী পরিবারের কয়েকজন কর্তৃপক্ষ এই সময় আপন পরিবারস্থ স্ত্রী পুরুষ সকলেরই মধ্যে, সামাজিকভাবে সন্মিলন, একত্র ভোজন ও স্বাধীনভাবে আলাপের ব্যবস্থা করেন । ইহার ফলে, স্ত্রীলোকদের এ সম্বন্ধে যেটুকু অনধিকার ছিল তাহ ঘুচিয়া গেল । স্ত্রীপুরুষের সমতার অমুকুলে জর্থোস্তের সুস্পষ্ট উপদেশও এই সামাজিক পরিবর্তন সাধনের সাহায্য করে । জর্থোস্ত একস্থানে বলিয়াছেন— “cह वग्न ७ कछ[#१ ! cए पांजी ७ छौर्ण* ! श्रांत्रि ८ठांभांनिभएक वणि८डझि cष cठांभब्रां *कमन श्झेब्रl जीवनषांज निर्विांइ कब्र : *विज्ञ চিত্তে তোমাদের ধৰ্ম্মকাৰ্য্য সকল একত্র সম্পন্ন কর ; উভয়ে উভয়ের &धङि गङj वांछब्र१ कब्र, झेशरङ cङांभब्रां बिलिफुड श्री झईtरु ।" অম্বুমান চারিসহস্ৰ বৎসর পূৰ্ব্বে এই বাক্য কথিত হইয়াছিল। এই ধৰ্ম্মপুস্তকের সর্বত্রই উক্ত হইয়াছে যে ব্যবহারিক ও পারমার্থিক উভয় ক্ষেত্রেই স্ত্রী পুরুষের অধিকার সমান ।