পাতা:প্রবাসী (দশম ভাগ, দ্বিতীয় খণ্ড).djvu/৬২৭

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

ዓ•6: SAMAeMSASAS A SAS SSAS SSASAMMMA MMAAASA SAASAASAASAASAASAAAS* عب معه

4. :تمام س *

3* $ F - - ৬ষ্ঠ সংখ্যা ] ;". "مزني ميلاند ملتين بسبنسبحيسن. ويم؛ يفة جيمس ه- . -X - * . . .... - ، بے یہ۔ মিসেস পাইক একদিন ডাক্তাথেৰ বাড়িঙে গিয়৷ বলিলেন, “দেখুন ডাক্তার, বেড়িয় আমার খুব উপকার চুয়েচে । আজ কাল রোজই আমি ছ’ সাত মাইল বেড়াষ্ট !” মিসেস পাঠকের মুখের দিকে চাঙ্গিয় ডাক্তার বলিলেন, “তাইত, আপনার চেহারাও দু’দনে দলে গেছে। এখন আপনাকে যে নতুন লোক বলে বোধ হচ্চে।” “সত্যই ডাক্তাব, আমারও বোধ হয় যেন আমি একটু নতুন রকমের হয়েচি।” - “তা বলে’ বেশী পরিশ্রম করবেন না -ক্ষতি হতে পারে ।” “না, না” বলিয়া মিসেস পীক ডাক্তারের নিকট হৃষ্টতে বিদায় গ্রহণ করিলেন। ক্রীষ্টমাসের সময় । সমস্ত সঙ্কর আনন্দময় । দীন, দরিদ্র, ধনী, বালক, বুদ্ধ সক:েব মুখেষ্ট একটা আনন্দের ভাব। মিসেস পাঠকের সবসায় এই সময়ে পুরাদমে’ চলিতেছিল। প্রত্যহই গুচার অনেক টাকা রোজগার হইতে লাগিল । একদিন সন্ধার কিছু পূর্বে মিসেস পাঠক একটি লোককে ভিক্ষার জন্য বস্ট ব্যক্তিব্যস্ত করিয়া তুলিলেন । লোকটি বড় ধীর, প্রকৃতির,--মিসেস পাষ্টককে তিনি বলিলেন, “দেখ, অামা কাছে কিছুষ্ট নাই।” কিন্তু মিসেস পীষ্টক তাঙ্গ না নিয় তাহকে বিরক্ত করিতে আরম্ভ করিলেন। বাৰুন্ধর নিষেধ সত্ত্বেও মিসেস পাইক যখন কথা শুনিলেন না তখন ভদ্রলোকটি বলিলেন, “দেখ, আবার খদি তুমি অঙ্গর কাছে ভিক্ষা চাও তা হলে আমি তোমাকে পুলিশে, হাতে দিতে বাধ্য হব।”—ঠিক এই সময়ে বিংশতি বর্ষ বন্ধ একটি যুবক মিসেস পাইকের প্রতি তীক্ষ দৃষ্টিপাত কঙ্কিণ তাছার সন্মুখ দিয়া চলিয়া গেল। রাস্তার অপর পার্শ্বে একটি কনষ্টেবল দাড়াইয়া হাই তুলিতেছিল। इतलssोश নিকট গিয়া ফিস্ ফিস্ করিয়া কি বঙ্গিল। কষ্ট্রেঞ্চ তৎক্ষণাৎ জাসিয়া মিসেস পাইকের হাত त्रेिषु বলিল," রে মাগী খানায় চল।”

?ंशाः বিপদ দেখিয়া সেই

ভদ্রলোকটি মিসেস পাইককে বাচাইবার চেষ্টায় কনষ্টেবলকে বলিল, “তোমার ভুল হয়েচে । ও ত কিছু করেনি, আমিই ওর সঙ্গে আগে কথা কয়েচি ! ও নির্দোষ—ওকে ছেড়ে দাও ” কনেষ্টবল শুধু বাজে কথায় ভুলিবার পাত্র নয়, সে বলিল, “না মশায়, আমি একে ভিক্ষা করতে দেখেচি !” ভদ্রলোকটি অনেক প্রকারে বুঝাইতে চেষ্টা করিলেন যে, মিসেস পাইক নিরপরাধিনী । কিন্তু সেই যুবকটি চেচাঠয়া বলিয়া উঠিল, “ন, ন, মাগীটা আমার কাছেও ভিক্ষ চাচ্ছিল ।” কনষ্টেবল আর কোন কথা না শুনিয়া মিসেস পাইককে থানায় লইয়া গেল । 8 এই বিষয় লইয়া মিসেস পাইকের প্রতিবেশী মহলে একটা তুমুল আন্দোলন চলিল। তাহার এইরূপ দুর্দশায় সকলেই তাহার জন্য দুঃখ প্রকাশ করিতে লাগিল। তাহারা বলাবলি করিতে লাগিল, “আহ, বুড়ে বয়সেও এত লাঞ্ছনা! পুলিসের কাছ থেকে কাহারও নিস্তার নাই ।” বিচারের দিনে মিসেস পাইকের হইয়া সাক্ষ্য দিতে আদালত লোকে লোকারণ্য। ডাক্তার রেও আসিয়াছিলেন। । এইরূপ অভিযোগ “অসম্ভব ! মিসেস পাইক প্রভূত্ত অর্থশালিনী, সমাজে তাহার যথেষ্ট প্রতিপত্তি, বয়সও সত্তর একাত্তর বৎসরের উদ্ধে,—তিনি কখনই এরূপ নীচ কাজ করিতে পারেন না। বিচারপতি মিসেস পাইককে বে-কমুর খালাস দিলেন এবং সেই যুবকটিকে তাহার কার্য্যের জন্ত মিসেস পাইকের নিকট ক্ষমাভিক্ষা চাহিতে আদেশ করিলেন । মিসেস পাইক নিৰ্ব্বাক । তাহার কেবলি মনে হইতে লাগিল আজ মর্ত্য আদালতে মানব-বিচারকের সম্মুখে নিরপরাধিনী হইয়াও তিনি প্রকৃত অপরাধিনী ;—সেই বিশ্বব্ৰহ্মাণ্ডের বিচারকের নিকট র্তাহার অপরাধ ত আর গোপন নাই। উত্তেজনায় মিসেস পাইকের বক্ষ বিকম্পিত হইতে লাগিল, লজ্জায় তাহায় মুখমণ্ডল আরক্তিম হইয় উঠিল এবং কেবলই তাহার মনে হইতে লাগিল—অদৃষ্টের এ কী দারুণ পরিহাস ! •