পাতা:প্রবাসী (দশম ভাগ, দ্বিতীয় খণ্ড).djvu/৭০

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

Vе প্রবাসী-কাৰ্ত্তিক, ১৩১৭ SAASAASAASAASAASAASAASAASAASAASAASAAASSAASAASAAeeAeSAASAASAASAASAASAASAASAASAASA SAASAASAASAASAASAASAASAASAASAAAS আরংজীবের হাতীর সহিত লড়াই । ( ছবির বামপার্থে অশ্বপুষ্ঠে আরংজীব, ছবিব উৰ্দ্ধদেশে সম্রাট শাজাহঁ। ) পৃষ্ঠপ্রদর্শন করিল। মুরতসুন্দরও তাহাকে তাড়া করিয়া পিছু পিছু ছুটিল । বিপদ নিরাক্কত হইল। শাহজাদার রক্ষা পাইলেন। সম্রাট শাজাহা আরংজীবকে বক্ষে চাপিয়া ধরিয়া তাহার সাহসের প্রশংসা করিলেন । র্তাহাকে “বাহাদুর” খেতাব ও প্রচুর খেলাত দিলেন। সভাসদেরাও বলাবলি করিতে লাগিলেন যে শাহজাদা “বাপক| বেটা”—সম্রাট এবং [ ১০ম ভাগ, ২য় খণ্ড می۔۔۔; -.-----------...-۔ শাজাহাও যৌবনকালে একটা বুনো বাঘকে তরোয়াল হাতে করিয়া আক্রমণ করিয়াছিলেন। সম্রাটের উল্লাসের আবেগ কথঞ্চিৎ প্রশমিত হইলে তিনি আরংজীবকে র্তাহার অসমসাঙ্গসিকতার জন্য একটু ভৎ সনা করাতে শাহজাদা জবাব করিলেন “এই অসম যুদ্ধে আমার জীবননাশ ঘটিলেও আমার লজ্জার কারণ কিছু ছিল না । মৃত্যু সম্রাটদেরও রেয়াত করে না—মরণ অপমান নহে । যেমন করিয়া জীবন রক্ষা করিলেন তাহাক্ট বরং অপমান ও লজ্জার বিষয় ।” আরংজীবের এই শ্লেষাত্মক ইঙ্গিত দারা শিকোর প্রতিই লক্ষ্য করিয়া । কিন্তু এরূপ শ্লেষ করা আরংজীবের পক্ষে অদ্যায় ও অযৌক্তিক হইয়াছিল। আরংজীব ও সুজার নিকট হইতে দারা দুরে ছিলেন, এবং তিনি ইচ্ছা করিলেও ভিড় ভেদ করিয়া আরংজীবকে সাহায্য করিতে আসিতে পারিতেন না, যেহেতু এত বড় একটা কাও তো নিমেষ মধ্যেই সংঘটিত হইয়া গিয়াছিল। ইহার তিন দিন পরে আরংজীবের পঞ্চদশ জন্মদিন উপস্থিত হইল। সম্রাট সমগ্র দরবারের সন্মুখে শাহজাদাকে সোনার মোহর দিয়া ওজন করিয়া সেই অর্থ ( ৫০ • • মোহর ) শাহজাদাকে উপহার দিলেন--আর দিলেন সেই হাতী সুধাকর ও দুলক্ষ টাকার অন্যান্ত সওগাদ । এই ঘটনা উর্দ, ও পাসী কবিতাতে কীৰ্ত্তিত হইল। সেই গাথা লিথিয়া রাজকবি সয়দাই গিলানি ওরফে বেদিল খ টাকা পুরস্কার লাভ করিলেন। স্বজাও তাঙ্গর বীরত্বের জন্ত প্রশংসিত ও সন্মানিত হইলেন । সোনার মোহর দরিদ্রদিগকে দান খয়রাতে ব্যয়িত হইল । এই ঘটনা হইতেই আরংজীবের ভাগ্য স্বপ্রসন্ন হওয়ার ও আমার ভাইয়ের 6 о е е (to o o