পাতা:প্রবাসী (পঞ্চত্রিংশ ভাগ, দ্বিতীয় খণ্ড).djvu/১৫১

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

কীৰ্ত্তিক আরোহণ করিতে সমর্থ হন । ১৯৩৩, ৩রা এপ্রিল বিমানপোত এভারেষ্ট-শৃঙ্গের উপরে তিন-চারি শত ফুটের মধ্যে উড়িয়া আসিয়াছিল। বিমানপোত হইতে গৃহীত বহু আলোকচিত্রও পরে প্রকাশিত হইয়াছে। বিমানপোতে এভারেষ্ট-শৃঙ্গ দর্শন এক কথা, আর পায়ে হঁটিয়া তুষারাবৃত ঝটিকাবিক্ষুব্ধ শীতের দেশে গমন স্বতন্ত্র কথা । সাতাশ হাজারই হউক, কি আটাশ হাজারই হউক, অত উচ্চে উঠা বড়ই কঠিন -fাপার । বৎসরে মাত্র মে-জুন মাসেই এভারেষ্ট-আরোহণ সম্ভবপর। *াজেষ্ঠ অভিযানকারীদের এপ্রিল মাসেই যাত্র করিতে হয় । পৰ্ব্বত-আরোহণে শেপ-কুলির অভ্যস্ত। প্রত্যেক প:রেঙ্গ বহুসংখ্যক শেপ সঙ্গে লণ্ডয়া হইয়াছিল। পৰ্ব্বতের জলবায়ুর উপযোগী পোষাক-পরিচ্ছদ, খাদ্যদ্রব্য, তাবু, দড়িদড়, তৈজসপত্র প্রভৃতি বহু ভারী ভারী মালপত্র সঙ্গে লইয়৷ ঋষ্টতে হয়। প্রত্যেক বারই রঙ বাক উপত্যকায় ১৬,৫০০ ফুট ‘বেস্ ক্যাম্প ( বা ভিত্তি-ৰ্তাবু) খাটানো হইয়াছিল। ১৯২৪ ও ১৯৩৩ সনে পথিমধ্যে কত উচ্চে কোন তারিখে মেন কোন তাঁবু খাটানো হইয়াছিল তাহার একটি তালিকা ৭থানে দিলাম । ১৯২২ সনের তাবুর অবস্থান ১৯২৪ সনের

R X సి $$

বস ক্যাম্প ১৬,০০০ ফুট ২৯ এ এপ্রিল ১৭ই এপ্রিল নং ৰ্তাৰু إى من 2 ه م ، وساد " ২১.এ ” न९ फैँबू ১৯,৫e • ” ২রা মে २७७१ ?’ ১নং উৰু هه ه م ولاد" gالأ " ২র মে নং তঁৰুে २७,००० ” २०4 ” ১৫ই ” লং ষ্টাৰু ২৫,• • • ” ২রা জুন २२७ ” (२५,७* •यूै ) নং ৰ্তাৰু ২৬,৭• • • <র ” ২৯এ মে (২৭,৪••ফুট) প্রত্যেক বারই রঙ বাক উপত্যকায় ‘বেস ক্যাম্প নে হয়, ইতিপূৰ্ব্বে বলিয়াছি। এখানে একটি বৌদ্ধ মঠ ছ। এই মঠের লাম ইংরেজ ও ভারতীয়-নির্বিশেষে সক, অভিযানকারীকে সাফল্য লাভের উদ্দেশ্যে আশীৰ্ব্বাদ ?ি" থাকেন। দ্বিতীয় বারের অভিযানের সময় ত এত অত্যধিক হইয়াছিল যে, অভিযানকারীরা কি? তই দ্বিতীয় ও তৃতীয় তাঁবু খাটাইতে পারিতেছিলেন না প্রথম র্তাবুতে কয়েক দিন অতীত হইলে ইহার এভারেক্ট-অভিষান ও ভারতীয় শেপ Sミ." র বাক বৌদ্ধ মঠ। পশ্চাতে এভারে শৃঙ্গ সকলেই রঙ বাক মঠে ফিরিয়া গেলেন, এবং লামার আশীৰ্ব্বাদ লইয়া পরে নিবিঘ্নে কার্য্যে অগ্রসর হন। র্তাবুগুলির অবস্থানের প্রতি লক্ষ্য করিলে দেখা যাইবে, প্রত্যেকটি দেড় হইতে দুই হাজার ফুট উচ্চে অবস্থিত। রঞ্জবাক উপত্যকার যেখানে বৌদ্ধ মঠ অবস্থিত সেখানে লোকের বসতি আছে। বিশেষজ্ঞগণ বলেন, জগতের যে-সব উচ্চ স্থানে লোকজনের বসতি আছে তাহার মধ্যে ইহা একটি । কিন্তু এই স্থান হষ্টতে যতই উদ্ধে উঠবেন ততক্ট লোকের বসতি বিরল। পথ ক্রমশঃ বন্ধুর, পিচ্ছিল ও তুষারাচ্ছন্ন । আবার পাহাড় কখনও ঢালু, কখনও বা একদুম খাড়। এভারেষ্টের চিত্রই শুধু মনোরম নহে, এভারেষ্ট-আরোহণের চিত্র যাহারা দেখিয়াছেন র্তাহারা চমৎকৃত না হইয়া থাকিতে পারেন না । পাহাড়গাত্রে যেখানটা খুব মন্থণ সেখানেও পরস্পরে