পাতা:প্রবাসী (পঞ্চত্রিংশ ভাগ, দ্বিতীয় খণ্ড).djvu/১৫২

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

Sー b〜 Wড়ি /o/ কুষ্ঠারহস্তে তুষার কাটিতে প্রবাসী ১৩৪২ কাটিতে লাগিয়াই আছে । বৎসরে মে মাসে তবু Fమె છે અનુસાર অগ্রসর হইতেছেন, দড়ি বধিবার কারণ পাছে পিচ্ছিল হওয়া যায়। কিন্তু কখনও কখনও মৌসুমি ; a . পথে পা হটিয়া যায় / আবার যখন চালু জায়গা পেযেই আবিভূর্ত হয়। তখন আর কিছুতেই সাথে মন, TT TeB BBB BB MMS TBDS TTB BB kkS 00000ee BBB BBBS স্থানে স্থানে খুটি পুতিয়া দড়ি টাঙাষ্টয়া দিয়া যায়, অভিযানকারীরা ইত ধরিয়া ধীর পদক্ষেপে উৰ্দ্ধে উঠতে থাকেন। আর একটি দৃশ্য বড়ই মনোরম। ধরুন পাহাড়ের খাড়াই দিয়া উপরে উঠতে হুইবে । এক্ষেত্রে শেপার মোট দড়ি দিয়া একরূপ মই তৈরি করে ও ঐ অঞ্চলে শক্ত করিয়া খাটাইয়া যায়, অভিধানকারীর তাহ বাহিয়৷ উপরে উঠেন । এই ত গেল এভারেষ্ট-আরোহণের কথা । এখন ঐ অঞ্চলের জলবায়ু কিরূপ দেখা যাক। দিগ দিগন্তে শুধু তুষার, আর তুষার। পচিশ হাজার ফুট উপরে তুষার গলে না। ইহার নিম্নেষ্ট অবশ্য তুষার খানিকট গলিতে এভারেষ্ট শুঙ্গের পথে । c न२ ॐtधू । দেখা যায়। তুষার-সমুদ্রের নিম্নভাগ গলিয়া বিরাট স্রোত যখন বহিতে আরম্ভ করে সে দৃশ্ব বড় ভীষণ। তাহার সম্মুখে সুবৃহৎ প্রস্তরখণ্ড প্রভৃতি তখন যাহ-কিছু পড়ে সকলই ভাসাইয় লইয়া যায় । ১৯২২ সনের অভিযানে সাত জন শেপ। ইহাতে আত্মাহুতি দিয়াছিল । অত উচ্চে ঝড়, ঝঞ্চ বায়ুর আশু আবির্ভাবের ফলেই প্রধানতঃ বিফল হইয়ালি । শেষোক্ত অভিযানকালে আলিপুর মানমন্দিরের সেন ও চট্টোপাধ্যায়ের মৌসুমি বায়ুর আশু আবির্ভাবমূলক ভবিষ্যৎ-বাণী সকলেরই বিস্ময় উদ্রেক করিয়াছিল। শ্বাস-প্রশ্বাস লক্টতে হইলে ঘে-পরিমাণ অক্সিজেন দরকা-, যত উদ্ধে উঠিবেন ততই ইত হাস পাইতে থাকিলে । পচিশ হাজার ফুট উপরে শ্বাস-প্রশ্বাসের উপযোগী অক্সিজেনের এক-তৃতীয়াংশ মাত্র পাওয়া যায়। বাকী দুই-তৃতীয়াংশ অক্সিজেন-ঘন্থ হইতে গ্রহণ করিতে হয়। কিন্তু সব সময় অক্সিজেন-যন্থের উপর নির্ভর করা নিরাপদ নয়। সেই জন্ম পাহাড় অঞ্চলে গমনাগমনে সাহাতে অভ্যস্ত হওয়া সাধ সেদিকেও আজকাল অভিধানকারীদের দৃষ্টি পড়িয়ছে । অক্সিজেন-যন্ত্র একবাদ বিকল হইলে ভগ্নমূনোরথ হইয় ফিরিয়া আস ছাড়া গত্যস্থর নাই । শেপার কিন্তু বিন কুব্লিম অক্সিজেনেই সাতাশ হাজার ফুটের উপরে উঠিয়: তৃতীয় বারে যষ্ঠ তাবু খাটাইয়াছিল। পাহাড়স্থিত অভিযানকারীদের চি . দেখিলে বুঝা যায়, কিরূপ পুরু পোষাকে সৰ্ব্বাঙ্গ আবুত করিতে হয়। হিমের প্রকোপে সময় সময় মনে হইতে থাকে হৃৎপিণ্ডের ক্রিয় বুঝি বন্ধ হইয়া গেল, ফুসফুস বুঝিবা শুকাইয়া গিয়াছে । চক্ষে গগল নামে পুরু চশম থাকিলেও তুষার প্রবেশ করিয়৷ ইহার জ্যোতি নষ্ট করিয়া দ্বিতীয় বারের অভিযানের নেতা নটন যখন ২৮,১৪০ ফুট আরোহণ করিয়া তাঁবুতে ফিরিয় আসিয়াছিলেন তখন একেবারে অন্ধ হইয়া যান । Đzitē Botā stē snow-blindness’ ( Résis তুষারে আঘাতে অন্ধতা ) বলে। ইহা অবশু সাময়িক । নটন ૭તું: ফেলে ।