পাতা:প্রবাসী (পঞ্চত্রিংশ ভাগ, দ্বিতীয় খণ্ড).djvu/২৫১

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

অগ্রহায়ণ পরিশেষে কণিকাত-বিশ্ববিদ্যালয়ের ভারতীয় প্রাদেশিক ভাষাসমূহ শিক্ষার পরিচালক গের নিকট একটি শিবেদন। এই বিভাগে প্রতি বৎসরেই বহু ছাত্র আ {য়ন করির উপাধি লইয়া যান। মনে প্রশ্ন জাগে, বিভিন্ন প্রাদেশিক ভাষা শিথিয় তাহীর ঐ ঐ সাহিতা-ভাণ্ডার হুইণ্ডে নিজ-নিজ মাতৃভাষায় কতটা কি সংগ্ৰহ করিতে পারিলেন ? ইহার একটা হিসাব লইল ভাল হয় । ইচ্ছা করিলে এই বিভাগের ছত্রের অ tায়াসে আলোচ্য পুস্তক পাণির মত বহু পুস্তক বিভিন্ন ●锣下莎苟弹 曼支创 eiAAA AAAA AAAA AAA AAAA AAiTLTAAAA - *—so 5. LBBBBBB BBS DDD DBBDDD DDDMBB BB BDDS १ब्रा गाउँक न, रुभि ७ई cफ़ाल-भाब्राब्र' मूशरक श्न्यिोन्न छाब्र वत्रश्चादाग्न अश्रूषांम कद्विग्न' भूटाग्न नश्डि eरू," कब्र शोछ, उरब কত ল' ভাল হয় । এই পদ্ধতিতে চলিলে দেখা য ইবে অল্প ক,জেই বঙ্গভাষায় কত সমৃদ্ধি হইয়াছে ; বাঙালীর অন্ত:স্ক প্রাদেশিক ভাৰকে এথনে আদর করিল না, কেমন যেন ওঁহাদের একটা অধজ্ঞ আছে। ইহা আমাদের দুর্ভােগ । জলতরঙ্গ শ্রীমনোজ বন্ধ নূতন নূতন ঘর ও গোলা বাধা ত্রিলোচন দাসের এক নেশা । ঘরের আর অন্ত নাই, আনাচে-কানাচে সকল জায়গায় ঘর ; পৈতৃক আমলের প্রশস্ত উঠান ইদানীং এক গোলকধাঁধা হইয় দাড়াইয়াছে—একবার ঢুকিয় পড়িলে বাহির হইবার পথ পাওয়া দায়। আবার খুজিয়া পাতিয়া পথ নিতান্ত যদি মিলে, ত্রিলোচন অমনি আগলাইয়া আসিয়া দাড়াইবে । বলে—স্থঃ, যাওয়া বললেই হ’ল ? ঘোড়ায় জিন দিয়ে এলে নাকি ? ব'সো—ব'সে-তামাক খাও—চান ক’রে একসঙ্গে বসে দুটো শাকভাত খাওয়া যাবে। --ভার পর যেও । ফুলকুমারী ত্ৰিলোচনের দ্বিতীয় পক্ষের বউ । বয়স বেশী নয়—ছেলেপুলে হয় নাই আজও । তা হইলে কি হয়—সে ইতিমধ্যেই বিশপচি৭টি শিশুর মা হইয়া মহা ভারিকি চালে চলিতে লাগিআছে। মিলোচনের আগের সংসারের ছেলেমেয়ে দুটি—হারাণ ছোট, সে ত রাত-দিন মায়ের পিছনে গাগিয়াই আছে; আর মেয়ে পটম্বরী—অতদূর নয় যদিও— তৰু খেলাধূলার ফাকে ঘণ্টায় ঘন্টায় প্রায় একবার করিয়া তার মাকে দেখিয়া যাইতে হয়। ওদিকে ন-পিসীর দুই মেয়ে ; বাণীর ছ-বছরের খোক একটি সন্ধুর ম, গোলাপী-ইহাদের সব ছেলেমেয়ে—শেষরাত হইতেই এঘরে ওঘরে দুই-এক করিয়া জাগিয়া উঠিয়া শিশুর তাদের অস্তিত্ব ঘোষণা করিতে ইক্ষ করে। ঐ যে চলিল, সমস্ত দিন ও রাত্রি এক প্রহরের আগে তার বিরাম নাই। মাঝে মাৰে খণ্ডযুদ্ধ চলে, ব্যাপার है*~*~* তুমুল হইয়া উঠিলে ফুলকুমারীকে রান্নাঘর হইতে ছুটিয়া আসিয়া পড়িতে হয়। সে-বার কি একটা যোগ ছিল, পাড়া ভাঙিয়া মেয়েপুরুষ সব কলিকাতায় গঙ্গাস্বানে চলিয়াছে। সকালবেলা কি কাজে ত্ৰিলোচন ঘরে আসিয়াছে, ফুলকুমারী চট করিয়া ঢুকিয়া দরজা ভেজ ইয়া দিল । রামা করিতেছিল, আগুনের তাপে মুখ লাল। একটু হাসিয়া বলিল—একটা কথা বলব ? —কি ? —রাখ ত বলি। নইলে মিছিমিছি— । তার পর স্বামীর মুখের দিকে তাকাইয়া চোখ বড় বড় করিয়া কৌতুকভর স্বরে কহিল—বল দিকি কেমন ! যদি বলতে পার বুঝব তবে— - ত্ৰিলোচন গবেষণা করিয়া কহিল--কাচা লঙ্কা এনে দিতে হবে বোধ হয় । —ঐ তোমার কথা । তোমার কেবল সংসার সর্বস্ব। বধু খিল খিল করিয়া হাসিয়া উঠিল। একটু পরে গষ্ঠীর হইয়া বলিল—দেখ, সংসারের কচকচি নিয়ে আছি ত রাতদিন। পরকালের একটু কাজ করে আলি। মেক্ষা-দিদি বলছিল—বউ, চল না কেন-একটা ডুব দিয়ে আসৰি। ত্ৰিলোচন কহিল—খুব একটা সহজ বুদ্ধি ৰূরে দিতে পারি। ফুলকুমারী উংস্থক চোখে চাহিয়াছে। .tঙ্গল বলিতে লাগিল—একটা ভুৰ ইত না মেয়ে ।