পাতা:প্রবাসী (পঞ্চত্রিংশ ভাগ, দ্বিতীয় খণ্ড).djvu/২৫২

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

షీన్ర ‘जघनन' कtण dरे इदयपीं★रख्रे ८नटव भटज़नं । cकषांe যেতে হবে না-কোন হাঙ্গাম পোয়াতে হবে না-ওই محسنة বন্ধু বলে—ঐ নোনা গাঙ হ'ল তোমার গঙ্গা ? ‘শত যোজন দূরে থাকি যদি গঙ্গা বলে ডাকি—’ তুলে গেছ শিশুবোধকের কথা ? নোনা গাঙ—ত কি হয়েছে । বলিতে বলিতে ত্ৰিলোচনের কণ্ঠ গভীর হইয়া উঠিল। বলিতে লাগিল---হ’লই বা নোনা গাঙ—তিন সন্ধ্যে আমাদের অল্প যোগাচ্ছে। দেখে এসে গে একবার ঐ কুশখালি ন’হাট অঞ্চলে। এক কোশ ফু-কোশ সব মাঠ পড়ে রয়েছে,—এক চিটে ধান নেই—বর্ষায় অর্থই জলে তলিয়ে থাকে, গাঙ নেই, তাই জল নিকেশ হয় না। বউ, ঐ দুধমতী আমাদের গঙ্গা-মা গঙ্গা–খাইয়ে দাইয়ে বঁচিয়ে রাখছে—ওকে ঘেন্না 電'°C爾 5 1 - ফুলকুমারী মুখ ঘুরাইয়া বলে—তাই বলছি বুঝি। খালি কথা ধোঁয়ানো তোমার। আমি ওদের সঙ্গে বাব কলকাতা । ছুটো ভাল-মন্দ দেশৰ শুনব—একটু ইপি ছেড়ে বেড়াব। স্নাত-দিন ইষ্ট্রী-বেটী ঠেঙ্গতে পারি নে তোমার ! আয়োজন চলিতে লাগিল। ফুলকুমারীর স্ফক্টির অবধি নাই। কাজের একটু ফাক পাইলেই এটা-সেটা গোছাইয়া মোট বাঁধে। মোটখাটের পাহাড় হইতে লাগিল। রকম দেখিয়া ত্ৰিলোচন কহিল—ব্যাপার কি বউ ? পুরোদস্তুর একটা সংলায় নিয়ে চলেছ—পাকাপাকি গঙ্গাবাস করবার মতলব নাকি ? ফুলকুমারী কথা গায় পড়িতে দিবার মেয়ে নয়---বলিল মঙ্গ কি। সংসার, স্বামী, ছেলেপুলে—সমস্ত সাধ ত ভগবান পুরোলেন। আমার মত ভাগি কার ? এসো না, বুড়োবুড়ী জু-জনে গঙ্গাতীক্ষে থেকে পয়কালের কাজ করি গে— জিলোচন সজ চক্ষু কপালে তুলিয়া কহিল—ম গঙ্গা মাথায়ীৰাফুল। বাপ রে বাপ ! অস্ত্ৰাণ মাসে পিসির বাড়ি গিয়ে শেষ, একটী বেলাতেই পাগল হয়ে ঘাই আর কি.. नंजिनिक हूणक्रोो, कि ब्रकम cषन-भट्न शऋिण, ८क ८षन , इनकूनीचैौ cफ्न क्ड इन्कै भाद्रष। cउपनि जत्व कश्लि-नडिा । बख्छ ¢वनै बाँझ ८डीयाब्र । यदि उ অবাক হয়ে যাই। দুপুরবেলা নন্দ এসে চুল টানবে, পটু যুকের উপর ঝাপাৰে, খোকা জাগছুক্ষ-বাগডুম বকৰে, ভিন্ন টুনি সব দল বেঁধে ঘরের মধ্যে কানামাছি স্বাক্ষ করবে, তৰে বাবুর ঘুম আসবে। আচ্ছ এক অভ্যেস করেছ কিন্তু— ত্ৰিলোচন কহিল-ও বিষয়ে তুমি একেবারে পরমহংস ; মায়ামমতা মোটে নেই। সবাই কি আমন পারে ? কিন্তু বউ, তা যেন হ’ল। তোমার নন্দ পটু ওদের চুল টেনে কি আগডুম বাগডুম বকে সত্যি সত্যি ত পেট ভরবে না। তার ব্যবস্থা কি ক’রে.যাবে শুনি । —একটা কিছু হবে নিশ্চয়। বলিয়া বধূ আড়চোখে চাহিয়া স্বামীর মুখভাবটা দেখে, আর মুখ টিপিয়া হাসে। বলে--তুমি রইলে কি করতে মশায় ? ওদের খাওয়াবে, নাওয়াবে, নিয়ে শোবে—আর—অার ঘেন্না করলে ছেলে মাতুব করা যায় না গো—সমস্তই করতে হবে। আর শুনে নাও ভাল করে—পটুর সর্দি করেছে, ওর ভাত বন্ধ—যদিন না সারে দুধসাগু। হারাণ পেটরোগ, ওর দুধে জলমিশিয়ে দিও । নন্দর একবেলা ভাত, একবেলা খই। মাছ-টাছ গুচ্চেরখানেক কাউকে না দেয়-বায়না ধরলে, খুব ক’লে এক তাড়া দিও। সমস্ত মনে থাকবে ত ? কি বল ? ত্ৰিলোচন মহা উৎসাহে ঘাড় নাড়িয়া বলিল—খুব খুব। এ আর বেশী কথা কি। হারাণের দুধর্থই, নন্দর দুধসাও, পটু মাছ থাবে না...সে সব ঠিক আছে, কিছু ভেবে না বউ। কিন্তু রাত পোহলে তোমার বাড়িতে আরও খানপঞ্চাশেক পাতা পড়ে, তাদেরও কি ঐ রকম ব্যবস্থা ? - ফুলকুমারী হাসি চাপিয়া বলিল—ঠিক ঐ রকম। যাক দুর্তাবনা বুঢ়লে আমার। ত্রিলোচন কছিল--কিন্তু আমার খুচবে না। আমার ফেলে গেলে, রাত-দিন এমন ব'লে বসে ভাবব-পখাত মোটে স্ববিধের নয় কিনা-খাল দিয়ে; গাঙ দিয়ে রেলগাড়ীদিনেविक्लिब्रेि । মুখ ঘুরাইখ বন্ধু বলিল—ও, ভাবনায় কি পার আছে! গাড়ের পথ ঐ টেগল্প কৰি। জার রেলগাতীতে পুরো একটা বেলাও লাগে না জিলোচন বলিতে লাগিল—জাহা, খবর ত রাখ না।