\●总息 প্রবাসী SN°é是 भषङां शनिज, चाख जां★नांब्र *षांब्र'*भधडाब्र' भैफिरब्रटझ् । নামটা বড় বড় ব’লে মা বদলে দিলেন। যাই হোক স্কুটো জিনিবের একই মানে । হরিশ মানে না বুঝিয়াও হাসিল,—ত বেশ, বেশ, দিব্যি হয়েছে। ওগে, আজ না-হয় খিচুড়িই রাধ । মায়া এসেছে— স্বৰ্গ মমতার পিছনে দাড়াইয়া মুখের এক অপরূপ ভী করিয়া ছু-হাতের বৃদ্ধাঙ্গুষ্ঠ তুলিয়া ধরিল। মেজছেলে কেষ্ট হাততালি দিয়া বলিল,—বাবা, মা তোকে কলা দেখালে ! এই এমনি এমনি ক’রে। বলিয়া নিজের ছোট বুড়ো আঙল ছটি হরিশের মুখের উপর দোলাইতে লাগিল । মমতা শাসনের স্বরে বলিল,—ছিঃ, বাবাকে ও-রকম করতে নেই। কেষ্ট দাত মেলিয়া বলিল,—তুই বাদরী— মমতা ভ্ৰকুটি হানিয়া বলিল,—আবার অসভ্যপনা ? কেষ্ট এতটুকু দমিল না, সমান তেজে বলিল,—তুই অসভ্য । মমতা আসিয়া তাহার কান ধরিতেই কেষ্ট চীৎকার द्विश्व। ऎटैिल । ছৰ্গা ঘরের ভিতর হইতে চেচাইয়া বলিল,—খুব হয়েছে, ভিটেয় পা দিতে না-দিতেই গুরুমশাইগিরি করতে হবে না। বলে ‘মার চেয়ে ব্যখিনী তারে বলে ডান"। কেষ্টর কান ছাড়িয়া মমতা শক্ত হইয়া দাড়াইল । হরিশ বলিল,—ও-ছেলেগুলোই একটু বেয়াড়া, মা । বললে কথা শোনে না । মরুক গে ওরা— মমতা যুদ্ধস্বরে বলিল,—আপনি শাসন করেন না কেন কাক ? হরিশ অসহায় ভয়ার্ভের মত চারিদিকে চাহিয়া বলিল,— ভাল ক'রে দুটো খেতেই দিতে পারি নে, তার শাসন । আর নেহাৎ ছেলেমানুষ—একটু বড় হলে আপনিই বুঝবে। বলিয়া মান হাসিল । - মমতা বলিল,—এখন থেকে না দাবে রাখলে শেষকালে শোধরাতে পারবেন না। কি পড়ে ? হরিশ মাখা চুলকাইয়া বলিল,—জারও দুই-এক বছর বাক ভত্তি করে দেব ইস্কুলে। তেমন অবস্থা ত নয়— মমতা স্কিন্ধস্বরে বলিল,—বাৰ ছেলেপুলেকে লেখাপড়া না শিখতে দেখলে ভারি চাইতেন। শুনেছি এই জন্তে তিনি মাসে মাসে আপনাকে কিছু পাঠাতেনও। হরিশ উত্তর খুজিয়া না পাইয়া চোখে কাপড় তুলিয়া দিয়৷ কাদিতে লাগিল,—আর দাদাই আমাদের মায়া কাটালেন । অমন শরীর, যেমন জোয়ান—তেমনি বিন্ধান্—দেখতে দেখতে ভোজবাজির মত মিলিয়ে গেলেন । মমতা বুঝিল, এখানে যুক্তি দিয়া বুদ্ধিকে শাণিত করিতে যাওয়া মিথ্যা। বহুদিনের সংস্কার বদ্ধমূল বটবৃক্ষের মত ইহাদের হৃদয়ে বহু দিক দিয়া শিকড় নামাইয়াছে, জটের মতই ঘন শাখা-প্রশাখা মেলিয়া এই সংসার বাহিরের উদার বিষ্কৃত আকাশের বর্ণকে ঢাকিয়া দিয়াছে, এই আজন্মপোষিত সংস্কার এক নিমিষে কাটাইয়া দেওয়া তার সাধ্য নহে। কিন্তু চেষ্টা সে করিবে। ইহাদের মধ্যে বাস করিয়া, স্নেহ দিয়া, প্রীতি দিয়া, শ্রদ্ধা দিয়া, সে তমসাবৃত রাত্রিকে আলোকের পারে উত্তীর্ণ করিয়া দিবে। যে-দীপের আলোয় অন্ধকার ক্ষয় হয়— সেই প্ৰদীপ জালিয়া এই ধ্বংসোন্মুখ ঐহীন সংসারের আরতি সে করিবে । 羈 馨 覺 হরিশকে ঘরে ডাকিয়া ছুগা চাপা গলায় বলিল,—সাধে বলি বুদ্ধি কম! গরিব—হেন-তেন-সাত-সতেরো ওর কাছে বলবার কি দরকার ? এসেছে দু-দিনের জন্তে, চলে গেলে কি কাক বলে পুছবে ভাবছ ? হরিশ বলিল,—না, মেয়েটা তেমন নয়—শান্তই। কথাগুলো যেমন মিষ্টি তেমনি ব্যাভার । দুর্গ বলিল,—ওই মিষ্টি কথা আর ব্যাভার খেয়েই থাক । যখন চুল চিরে জমির ভাগ নেবে তখন টের পাবে কত ধানে কত চাল ! আবার কথা কয়—শোন। বলিয়া দুর্গ क्षश्वक जि । মমতা না থাকিলে হরিশও সে ধমকের প্রত্যুত্তর দিতে জুলিত না। নেহাৎ মেয়েটা কি ভাবিবে বলিয়া চুপ করিয়া রছিল। দুর্গ বলিল,—ওর কাছে যেন গুণপনা প্রকাশ করো না । কলো বাজার থেকে তরকারী কিনে জানলাম—ভারি শস্ত । যদি বলতে না পার চুপ করে খেকো—ব বলার জানিই
পাতা:প্রবাসী (পঞ্চত্রিংশ ভাগ, দ্বিতীয় খণ্ড).djvu/৩৫৮
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।