পাতা:প্রবাসী (পঞ্চত্রিংশ ভাগ, দ্বিতীয় খণ্ড).djvu/৩৭৮

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

গো-ব্রাহ্মণ হিতায় চ ঐঅমৃতলাল আচাৰ্য্য মওপের গোড়ায় হুলুস্কুল কাও বাধিয়া গেল । কেশব মূল্যে বালকের গওদেশে সজোরে এক চপেটাঘাত করিয়া ক্রুদ্ধস্বরে কহিল—বল, করবি আর এমন কাজ ? করবি কখনও তোর ছোট জাতের— ভয়ে বনমালী আগে হইতেই কাপিতেছিল। চাপড় খাইয় তাহ আরও বাড়িয়া গেল এবং উচ্চৈঃস্বরে চীৎকার করিয়া শুধু প্রবলভাবে মাথা নাড়িতে লাগিল—ন, এমন কাজ আর কখনও করিবে না সে । মুখজ্যেদের এই মওপঘরে অস্তান্ত সময় গায়ের ছেলেদের পাঠশালা বসে। কেবলমাত্র রটন্তী কালিকাপূজা উপলক্ষে বালকের দিন-কয়েকের ছুটি পায়। নিত্যানন্দ সাহার সাত বছরের ছেলে বনমালী এইখানেই পড়িত এবং আজও সেই অভ্যাসবশে বারান্দার এক কোণায় উঠিয়া পড়িয়াছে। প্রতিমা দেখিতে পাড়ার অনেক ছেলেমেয়ে জড়ো হইয়াছে—তারিণী চক্রবর্তী, হরিশ মজুমদার প্রমুখ বয়স্করাও জাসিয়াছে দু-চারজন । বড়-বে। নৈবেদ্য সাজাইতেছিল, আকস্মিক এই গণ্ডগোলে মাথার কাপড়টা টানিয়া দিয়া উঠিয়া দাড়াইয়াছে। নীচু গলায় সে বলিল—আহা ছেলেটাকে ছেড়ে দিতে ব’ল দিদি—ওর ৰি দোষ-জানেই বা কি, একরত্তি ছেলে••• বিধবা ননদ মানা ছোট জাতের মুখে অগ্নি-সংস্কার করিতে করিতে ঘট ও কোশাকুশির জল পুনরায় বদলাইবার আয়োজন করিতেছিল। বড়-বোঁয়ের কথায় বাজিয়া উঠিল —কি বললি বো, এক রত্তি ছেলে ? পেটে পেটে ফুবুদ্ধি ত কম নয় বাছা-কে বলেছিল অমন তড়াক করে লাফ মেরে ওকে মন্দিরে ঢুকতে r বজাতের ধাড়ি--- পিতলের খালা ও বারকোশগুলি পুনঃপ্রক্ষালনের মানসে সজোরে বাহিরে নিক্ষেপ করিতে করিতে মানদ আপন মনেই छैौ९कांब्र कब्रिब्र छजिण-ऎक यरलक्ष्णि वफ़-८दौ-अछ कि দোষ, ওদের জাম্পদ৷ ত আমরাই বাড়িয়ে দিয়েছি। একত্রে চলাফের, আরও কত ঢণ্ড, যাবে কোথা ? বেঁচে থাকলে আরও কত দেখব••• খোচাটা যে তারিণী চক্রবর্তীকে লক্ষ্য করিয়া বুঝিতে কাহারও বাকী রহিল না। তাহার বড় ছেলে শুভেন্দু গত আখিনে সাৰ্ব্বজনীন পূজার রব তুলিয়া গ্রামে দস্তুরমত একটা হাঙ্গাম বাধাইয়া তুলিয়াছিল। বিরুদ্ধ পক্ষের প্রতিকূলতায় তাহা অধিক দূর অগ্রসর হয় নাই সত্য, কিন্তু সেই অবধি শুভেন্দু যাহার-তাহার কাছে ব্রাহ্মণদের নানা রকম কুৎসা গাহিয়া বেড়ায়, আর পুত্রের এই অবিমূৰ্য্যকারিতার সমস্ত ঝড়ঝাপটা সহিতে হয় নিরীহ পিতাকে । কেশব মুখুজ্যের ছোট ভাই মাধব মুখুজ্জ্যে বস্তু-বিশেষের কৃপায় বারান্দার এক কোণে বসিয়া বিমাইতেছিল। মানদার কথার স্বত্র ধরিয়া সে কহিল—ঠিক বলেছিস মাহদি, তারিশীদাকে কত করে বললুম, ছেলেটাকে শুধরে নাও হে শুধরে নাও, নইলে গাঁয়ে বামুনের আর মুখ থাকবে না— তাই হ’ল ত? ছোড়া নাকি সবাইকে জলচল’ করবে— এই ত সেদিন স্বচক্ষে দেখলুম হারাণ-পোদারের— তারিণী এত ক্ষণ চুপ করিয়া দাড়াইয়া ছিল। এইবার একটু টিল্পনী কাটিা বলিল,—হঁ্য মাধব, ছেলেটা হারাণপোদারের হাতে জল খায় মানি, তোমরা পাচ জনে মিলে একটা প্রাচিত্তিরের ব্যবস্থা দাও যদি তাও না-হয় মেনে নেব, কিন্তু হারাণ-পোদারের ঘরে লুকিয়ে লুকিয়ে রাত্রিবাস যে করে তারও শাস্তি দেবে ত? কি কারণে জানি না মাধব আগুন হইয়া উঠিল।--কি ? কি বললে তারিণী ! অত ঘাটিও না বাপু—বেঁচে খুড়তে সাপ বেরবে। বাজারের কমলি-দাইয়ের ঘরে লক্ষ্মীপূজার কথাটা এরই মধ্যে জুলে গেলে। প্রাচিত্তির করে যে পাঁচ জন বামুন খাইয়েছিলে তারা আজও বেঁচে আছেন। শুধু দয় क'रब्र भाषांब cषांण झांणि नि-थॉकिंख्रिब्रब्र छ फूषि क्ि দেখাও হে? মাধব মুখুজ্যের অজানা নেই কিছু •• ”