পাতা:প্রবাসী (পঞ্চত্রিংশ ভাগ, দ্বিতীয় খণ্ড).djvu/৩৮০

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

Neĝ\$ –বুঝলে না ? বামুনবাড়ির যে প্রসাদ আমাদের যথার্থই প্রাপ্য তা তোমার বাবা কালকেই দিয়েছেন যে —নিয়ে যাও এ আমরা নেব না— ছেলের ক্ৰোধদীপ্ত মুখের পানে চাহিয়া নারায়ণী কাছে আসিল । কহিল—আচ্ছা, হয়েছে, এখন এখান থেকে সরে যা ত তুই দাও গো মা--- অলকা নারায়ণীর হাতে প্রসাদ দিতে যাইতেছিল, মাঝখানে বিনয় বাধা দিবার জন্ত হাত বাড়াইতে থালামৃদ্ধ প্রসাদ মাটিতে পড়িয়া গেল। নারায়ণী চীৎকার করিয়া উঠিল-এ কি করলি হতভাগা ! তৎক্ষণাৎ সে খুটিয়া খুটিয়া প্রসাদ কুড়াইতে লাগিয়া গেল । পাড়া এইবার সরগরম হইয়া উঠিল। মুহূর্ভের মধ্যে রাষ্ট্র হইয়া গেল, নিত্যানন্দ সাহার বড়ছেলে বিনয় মায়ের প্রসাদ অলকার হাত হইতে লইয়া ছুড়িয়া ফেলিয়াছে । নিত্যানন্দ প্রথামত সন্ধ্যায় দোকানপাট বন্ধ করিয়া গষ্ঠীর মুখে বাড়ি ফিরিল। ভোরবেলাকার সমস্ত কথা সে দোকানে - বসিয়াই গুনিয়াছে। কেশব মুখুজ্যে শাসাইয়া গিয়াছে—এর প্রতিবিধান মা-হওয়া পৰ্য্যস্ত এই দোকানের সওদা সে স্পর্শ করিবে না।--টাকার গরম থাকবে না হে--প্রপিতামহের জামলের জাগ্রতা দেবী, এ অনাচার সইবে না--সইবে না-•• নিত্যানন্দ নিষ্ঠাবান মানুষ। মালা, তিলক, পূজা-অৰ্চনা এমন কি দৈব-প্রাপ্ত “স্বপুলন্ধে”ও অগাধ বিশ্বাস। ভাবনায় তাহার সমস্ত দিন কাটিয়া গেল। ফিরিবার পথে গ্রহাচাৰ্য্য সনাতনের সঙ্গে দেখা । সে মলিন মুখে প্ৰণাম করিয়া पैंख्नोहेल । - —এসব কি শুনি নেতা ? নিত্যানন্দ কথা কহিল না । সনাতন বলিয়া চলিল— রতনপুরের মণীশ লাহিড়ীকে চেন ত ? রাজা মানুষ ! তার বিলাত-ফেরত ছেলে মায়ের প্রসাদ আমনি হেল, ক’রে হাতে নিলেন না ; বললেন—অষ্ঠের মাখা চালকল, ঘেন্না করে ।--তিন রাত্রিও ত পার হল না, বগু, পেট উঠল यूरण-श्रब्रुङ्ग प्रांरूङ्ग-कक्लटब्रएल क्ष्ज छैोकाङ्ग डोरुकिहू माँ! cनर्शक छांक: श्रफल ,५रे गनांऊम-$ांकूरब्रब्र••• ועזזיא& $లsఆ ই্য, ছোড়া নাকি কোথায় ম্যাজিষ্টর হয়েছে, এই ত সেদিনও চিঠি লিখেছে তুমিই আমার পুনর্জন্ম দিয়েছ বাবা। নিত্যানদের মুখে কথা জোগাইল না। ভাবী অকল্যাণের চিন্তায় চোখে তাহার বেদনার ছায়া ঘনাইয়া আসিল । সনাতন কহিল—দেবতার ক্ৰোধ আমনি সারে না হে— জার যে-লে নয়, মুখুজ্যে-বাড়ির র্কাচ-খেকো রটন্তী--- মনে নেই সেবারের কথা ? কি বিষনয়নে চাইলে সৰ্ব্বনাশী— দিন-পনরর ভিতর দেশকে-দেশ একদম ফরসা-যা-হয় কিছু করো একটা ! নিত্যানদের বুক কঁাপিতে লাগিল। করজোড়ে সে কহিল—এ বিপদ থেকে আমায় উদ্ধার করুন বাবাঠাকুর— বিনয়ের ঘুম ভাঙিল নারায়ণীর ডাকাডাকিতে । বাহিরে আসিয়াই সে থমকিয়া দাড়াইল । উঠানের মধ্যখানটায় গোবরে নিকানো হইয়াছে। সেখানে ধূপ-দীপ নৈবেদ্য প্রভৃতি পূজার উপকরণ সজ্জিত আর সর্বাঙ্গে ছাপছোপ মাখিয়া কুশাসনে উপবিষ্ট গ্রহাচার্ধ্য সনাতন। —এ কি মা ? —কিছু নয়, পিঠের উপর ভিজাচুল ছড়াইয়া দিতে দিতে নারায়ণী কহিল—কিন্তু তুই আবার কোথাও বেক্ষস নে যেন••• একটু সকাল-সকাল স্নান সেরে আয়-শাস্তিজল আর কবচ ঘটনাটা মুহূৰ্ত্তে বিনয়ের কাছে পরিষ্কার হইয়া গেল। পর-পর বনমালী ও বিনয়ের ফুকার্ষ্যে সস্তানের কল্যাণকামী বাপ-মা সনাতন-ঠাকুরের স্মরণ না লইয়া থাকিতে পারেন नांझे । সেই দিকে ক্রুদ্ধবৃষ্টি হানিয়া বিনয় গভীর মুখে বাহির श्ऐझ cर्भल। नििश्म क्षेत्ड यो अंक्जि–८कोषां8 ८ात्वि করিস নে কিন্তু ! প্রায় ঘণ্টাখানেক পর সনাতনের পূজা ও উচ্চকণ্ঠে স্তবস্তোত্র-আবৃত্তি শেষ হইল। সকলে প্ৰণাম করিয়া উঠিয় ট্রাড়াইল, কিন্তু বিনয়ের দেখা নাই। নারায়ণী ছোট ছেলেকে ভাকিয় কহিল—দেখে জায় ত বাবা তারিণী চকোৰ্বির বৈঠকখানাট। ঐ শুভেন্দু ছোড়াই ত ওর মাথা বিগড়ে দিলে—