পাতা:প্রবাসী (পঞ্চত্রিংশ ভাগ, দ্বিতীয় খণ্ড).djvu/৬০১

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

মাৰ রামমোহন ও রাজারাম @8位 নাম গে-যুগে পাসপোর্ট ছিল, কি অঙ্ক কিছু ছিল, তাহাতে কিছুই স্বায়-আসে না, জিনিষট আসলে যে পাসপোর্ট সে-বিষয়ে কোন সন্দেহ নাই । দ্বিতীয়তঃ, কথাটা খুব স্পষ্ট করিয়ান বলিলেও রমাপ্রসাদ বাবু যেন ইঙ্গিত করিতে চান যে অমুমতি-পত্রে উল্লিখিত “হরিচরণ দাস ও ब्रांमप्मांश्नब्र गश्यांजौ ब्रांभशब्रि झांग ४क राखि नग्न ” ७झे जत्रूषांप्नब्र সপক্ষে রমাপ্রসাদ বাবু একটি মাত্র যুক্তি দিয়াছেন। তিনি বলেন, রামমোহনের সঙ্গীদের নাম-পরিবর্তন-প্রসঙ্গে ননামোহন চট্টোপাধ্যায় "হরিদাস” নামে এক ব্যক্তির উল্লেখ করিয়াছেন, ‘হরিচরণ দাসের উল্লেখ করেন নাই, সুতরাং এই হরিদাস ও হরিচরণ দাস এক ব্যক্তি নয় । এই অনুমান যে কিরূপ অযৌক্তিক তাহ একটি প্রমাণ দিয়া বুঝাইব । রামহরি দাসকে মহর্ষি দেবেন্দ্রনাথ ঠাকুর খুব ভাল করিয়া জানিতেন, কারণ সে র্তাহার শাস্তিনিকেতনের বাগান প্রস্তুত করিয়াছিল। সে যে রামমোহনের কাজ করিত ও র্তাহার সহিত বিলাত গিয়াছিল, এ-কথাও তিনি বলিয়াছেন। তিনি সৰ্ব্বত্র ( ছয় বার ) রামহরি দাস'-কে ‘রামদাস বলিয়া উল্লেখ করিয়াছেন। সেজন্ত কি ধরিয়া লইতে হইবে মহৰি কত্ত্বক উল্লিখিত ‘রামদাস ও রামমোহনের বিলাত-প্রবাসের সঙ্গী ‘রামহরি দাস এক ব্যক্তি নয় ? রমাপ্রসাদ বাবুর তৃতীয় অনুমান এই যে, শেখ বখশু সকলের নিম্নস্তরের অমুচর, কেন-ন তাহার নাম সেক্রেটরীর রিপোর্টে রামরত্ব ও হরিচরণের পরে স্থান পাইয়াছে। পদমৰ্য্যাদার উল্লেখ না থাকিয় কেবল মাত্র সর্বশেষে নাম থাকিলেই কাহাকেও সর্বনিম্নস্তরের ব্যক্তি বলিয়া ধরিয়া লওর সঙ্গত নহে। নামের পর্য্যায় যেমন পদমৰ্য্যাদা-অনুসারে হইতে পারে, তেমনই আবার বয়স অনুসারেও হইতে পারে। রামরত্ব, হরিচরণ ও শেখ বখশর নামের পর *in attendance on Rammohnn Roy” এই কয়েকটি কথা আছে। ইহাতে সব সময়েই বে ভূতা স্বচিত হয় তাহা নহে,—সহচর, পার্ষদ প্রভৃতিও বুঝায়। পরিশেষে, মূল বক্তব্যের সহিত সাক্ষাৎ কোন সম্পর্ক না থাকিলেও রমাপ্রসাদ বাবুর আর একটি কথারও প্রতিবাদ না-করিয়া পারিলাম না। তিনি বলেন, শুধু শেখ বখশু বা শেখ বখশ কোন মুসলমানের নাম হইতে পারে না, কারণ শেখ উপাধিবাচক ও বখশ শব্দের অর্থ দান, কাহার দান না-বলিলে নাম সম্পূর্ণ হয় না, সুতরাং শেখ এলাহিবখশ, শেখ খোদাবখশ প্রভৃতি নাম হইতে পারে, শুধু শেখ বখশ বা বখশু নাম হইতে পারে না । এই আপত্তিতে রমাপ্রসাদ বাৰুর ফাঁসী-জ্ঞান যেরূপ প্রকাশ পাইয়াছে, লোকাচারের জ্ঞান তেমন প্রকাশ পায় নাই। তিনি কি জানেন না, ব্যক্তির নাম সকল সময়ে ব্যাকরণগুদ্ধ নী-ও হইতে পারে। তাহ না হইলে, ঈশ্বরচন্দ্র বিদ্যাসাগরের মত মহাপণ্ডিত ব্যক্তির পুত্রের নাম “নারায়ণচন্দ্র কি করিয়া হইল ? শুধু প্রসাদ’ ( দান, অনুগ্রহ ) কি করিয়া বাঙালী ছেলের নাম হয় । রমাপ্রসাদ বাবুর নিজের নামের অর্থ হয়, রাধাপ্রসাদ নামের অর্থ বুঝি, গোবিনাপ্রসাদ নামের অর্থও বুধি, কিন্তু প্রসাদ চৌধুরী বা প্রসাদ মুখোপাধ্যায় নাম কি করিয়া হয় ? অথচ বাংলা দেশে এরূপ নাম বিরল নন্থে এ-কথা রমাপ্রসাদ বাবু ভাল করিয়াই জানেন। মুসলমানদের ক্ষেত্রেও আমরা প্রায়শঃ জাৰস্থল এই নামটি পাই, কিন্তু শুধু আবদুল এই কথার কোন অর্থ হয় না। তবে রমাপ্রসাদ বাবুকে এ-কথাটা বলাও উচিত মনে করি, 'cis १९* वां चरित्र ‘c५५ ५९.७' नीरशन cर चर्ष बारॆ खिfन पणिद्रांप्इन, छह नछा नप्र। 'c*ष वष न' जर्षीं९ 'cभcषब्र थांब' । কোন বিশেষ শেখের দান তাহার উল্লেখ না-ও থাকিতে পারে। উপাস্তের নাম উল্লেখ করিলে তাহার প্রতি অসন্মান দেখান হয়, পাপ হয়—এই বিশ্বাস গুরুপন্থী হিন্দু-মুসলমান জগতে কি একেবারে অজ্ঞাত বা বিরল ? উত্তর-ভারতীয় মুসলমান-জগতে (এবং পশ্চিমের অনেক ছিন্মুর মধ্যেও) এই বিশ্বাস আজ-পৰ্যন্ত চলিয়া আসিতেছে যে আজমীর-দরগার শেখ মুঈন উদ্দীনকে মানত করিলে বঙ্ক্য নারীরও পুত্রসস্তান হয়। সুতরাং উত্তর-ভারতে শেখের मांन' अरे पत्रर्षवाक्लक नाम थोकिल, ७३ cनcथब्र थठि इंत्रिउ बूक যাইতে পারে। দাক্ষিণাত্যের শেখ-গুলবগায় সমাহিত গীথ-রাজ। অন্ত জায়গায়ও এমন কোন শেখ থাকিতে পারেন যিনি এই দুই শখের মত বিখ্যাত ন হইলেও স্থানীয় লোকের নিকট শেখ par oxcollenco, স্বতরাং শুধু শেখ বলিয়াই পরিচিত। শেখ বখণ্ড তাহারই দান বলিয়া মানিয়া লইতে আপত্তি কি ?" (২) রাজারামের পরিচয় সম্বন্ধে প্রচলিত গল্পগুলি কি বিশ্বাসযোগ্য ? রাজারামের পরিচয় সম্বন্ধে যে-সকল গল্প প্রচলিত আছে উহাদের বিশ্বাসযোগ্যতা সম্বন্ধেও রমাপ্রসাদ বাবু সন্তোষজনক কারণ দেখাইতে পারেন নাই। রাজারাম দৈবক্রমে রামমোহনের হাতে আসিয়া পড়ে এই মৰ্ম্মে তিনটি গল্প আছে। উহাদের প্রথমটির জন্ত দায়ী ডাঃ কাপেণ্টারের কোন অজ্ঞাতনামা বন্ধু, উহার তারিখ ১৮৩৪ । দ্বিতীয়টির জন্ত দায়ী চন্দ্রশেখর দেব, উহার তারিখ ১৮৬৩ । তৃতীয়টির জগু দায়ী অ্যাডামসূ-পত্নী, উহার তারিখ ১৮৮৭ ।f ১৩৬৬ সনের অগ্রহায়ণ ও চৈত্র মাসের প্রবাসীতে আমি তিনটি কাহিনীরই বিশ্লেষণ করিয়া দেখাই, অ্যাডাম্স-পত্নীর কাহিনী ডাঃ কাপেণ্টারের অজ্ঞাতনাম বন্ধুর কাহিনীরই রূপান্তরমাত্র, সুতরাং উহার স্বতন্ত্র মুল্য কিছুই নাই, আমি আরও দেখাই যে, অপর দুইটি কাহিনী পরস্পর-বিরোধী ও উহাদের প্রথমটিতে ডিক্‌ নামে যে সিবিলিয়ান সাহেবের উল্লেখ আছে, ঠিক তাহার সহিত মেলে এরূপ কোন ব্যক্তির উল্লেখ ডড ওয়েল ও মাইলস্-সঙ্কলিত এবং ১৮৩৯ সনে বিলাও হইতে প্রকাশিত A¢wawacal List of the Honourable East India Company's Bengal Civil Servants (1780-1838) to att, ott গল্পগুলি কাল্পনিক বলিয়া মনে হয়। রমাপ্রসাদ বাবু আমার এই যুক্তি মানেন না। তিনি বলেন, দুইটি গল্পের মধ্যে সম্পূর্ণ মিল না থাকিলেও কতক মিল আছে; এই মিলটুকু উপেক্ষা করিবার নয়। আরও বলেন, উপরোক্ত ডডওয়েল ও মাইল্স্ সাহেবের পুস্তক যে ভ্রমপ্রমাদরহিত তাহার প্রমাণ আমি দিই নাই । এই আপত্তি সম্বন্ধে আমার যাহা বক্তব্য সংক্ষেপে বলিতেছি। প্রথমেই দেখিতে পাই, ডাঃ কাপেন্টারের অজ্ঞাতনামা বন্ধুর গল্প ও

  • রমাপ্রসাদ বাবুকে ধিন্দু নাম গুরুপ্রসাদ ও মুসলমান নাম পীর বখশ স্মরণ রাখিতে অনুরোধ করি। এখানেও কোন গুরু বা কোন পীর তাহার উল্লেখ নাই। আশা করি তিনি এই দুইটি নাম অসম্পূর্ণ বলিয়। আপত্তি তুলিবেন না।

+ ইহা ছাড়া ২ জুলাই ১৮৩৬ তারিখের ‘সমাচার দর্পণেও রাজারামের জন্মবৃত্তান্ত প্রসঙ্গক্রমে মুজিত হয় ( সংবাদপত্রে সেকালের कष', २ब्र १७, शृ. ess जड़ेषा)। 4दे भब्र#ि ब्रमाथनांक बांबू छंक ऊ कब्रिब्राप्इन । किरु छैश छः कांcर्नफोरब्रग्न अळाठनांभ वकूब जप्त्रज्ञ পুণরাবৃত্তি মাত্র, স্বতরাং ইহার স্বতন্ত্র মুল্য নাই।