পাতা:প্রবাসী (পঞ্চত্রিংশ ভাগ, দ্বিতীয় খণ্ড).djvu/৬০৪

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

مصياجاGr প্রবাসী SN99R বাৰু বোধ হয় তাহ ধীরভাবে চিত্ত করিয়া দেখেন নাই। অথচ ব্যক্তিগত জাক্রমণ করিতে হইলে উছা সোজাসুজি না করিয়া ব্যাপক ভাবে করিতে হয় তাহা তর্কযুদ্ধের প্রথম স্বত্র মাত্র এবং সকলেরই छांब । ब्रथांश्चनांम बांबू बिप्स्र७ अनाज ७ई cरूौ*ठा अवलचन করিয়াছেন। ( মাসিক বহুমতী, কাৰ্ত্তিক ১৩৩৯, পৃ. ১৩১ দ্রষ্টব্য। ) চিারি প্রশ্নের ইঙ্গিত ষে রামমোহনকে লক্ষ্য করিয়াই তাহার দুইটি প্রমাণ দিতেছি । চারি প্রশ্ন প্রথমে মিশনরীদের সমাচার দর্পণে ( ৬ এপ্রিল ১৮২২ ) প্রকাশিত হয়। এই প্রশ্নগুলির উদ্দেশ্য কি তাহ বুখাইবার জঙ্ক একটি পত্রও সেই সঙ্গে প্রকাশিত হয়। এই পত্রের এক স্বলে আছে, “প্রশ্ন চতুষ্টয় করিতেছি ইহাতে কোন ব্যক্তির লিঙ্গ কিম্ব দ্বেষ উদেগু নহে কেবল বিশিষ্ট লোকের পাপ কৰ্ম্ম নিবারণ এবং তৎসংসর্গন্ত্র দোষ নিরাকরণ তাৎপৰ্য্য।" - এখানে “বিশিষ্টলোককথাটি বহুবচনে নাই। দ্বিতীয় প্রমাণ পাষগুপীড়নের উক্তি । ‘চারি প্রশ্ন’ ও ‘পাষগুপীড়ন একই বাক্তির রচনা। উছাতে পাই,--- “কপট ব্ৰতাচারী ম্লেচ্ছবেশধারী ভাক্তবামাচারী মহাশয়, আপনারদিগের বৃথা কেশচ্ছেদন, সুরাপান, জবনী গমন, সংপ্ৰতি স্বয়ং স্বমুখে স্বহস্তে ব্যক্ত করির কেবল আপনারদিগের জবনাকারত্ব, মদ্যপন্থ, ও জবনজাতিত্ব প্রকাশ করিতেছেন (পৃ. ১৫৮-৯) । “নগরাস্তবাসির + অদ্যাপি खदबी अभएनब्र छिझ अकां* श्हेठाइ, cशरश्छू, निखबांनझाप्नब्र थांप्खरे জবনীগমনের ধ্বজপতাকা রোপণ করিয়াছেন" (পৃ. ১৬৩)। সুতরাং “চারি প্রশ্নে' যে রামমোহনের প্রতিই ইঙ্গিত করা হইয়াছিল সে-বিষয়ে কোনই সঙ্গেহ নাই। প্রকৃতপ্রস্তাবে এই সিদ্ধান্ত এতই স্বয়ংসিদ্ধ যে রমাপ্রসাদ বাবু নিজেও উহা অস্তত্র স্বীকার করিয়াছেন। প্রায় তিন বৎসর পূৰ্ব্বে "রামমোহন ও তার বাংলা রচনা" নামে একটি প্রবন্ধে তিনি লেখেন :– “১৮২২ সালে ধৰ্ম্মসংস্থাপনাকাঙ্গী নাম গ্রহণ করিয়া কাশীনাথ তর্কপঞ্চানন রামমোহন রায়কে চারিটি প্রশ্ন জিজ্ঞাসা করিয়াছিলেন। এই চারিটি প্রশ্নেই রামমোহন রায়ের চরিত্রের বিরুদ্ধে ७ङ्गठब्र अलिप्यांशं जांप्इ ॥” ! জাজ কি তিনি কেবলমাত্র তর্ক করিবার জন্তই অস্ত কথা বলিতেছেন ? (২) রমাপ্রসাদ বাবু যে "জিরাজের খেদোক্তি”কে “ক্ষেপার উক্তি” ৰলিয়াছেন তাহাও তাছার প্রথম আপত্তি অপেক্ষা বেশী যুক্তিযুক্ত নয়। “সংবাদপত্রে সেকালের কথা ১ম খণ্ড, পৃ ১৬৯। + " "পাষণ্ডপীড়নে' ] “পাষণ্ড, নগরাস্তবাসী ভাক্ততত্ত্বজ্ঞানী ইত্যাদি মধুর বাক্যে তাছাকে রামমোহনকে ] সম্বোধন করা হইয়াছিল। “মগরাস্তবাসীর দুই অর্থ , নগরের অস্তুে যিনি বাস করেন ; অর্থাৎ রামমোহন রায় মাণিকতলায় বাস করিতেন। উহার আর এক অর্থ চণ্ডাল ” ( মহাঙ্ক রাজ রামমোহন রায়ের জীবনচরিত—নগেম্রনাথ চট্টোপাধ্যায়, ৩য় সং, পৃ. ১৪৩ )

  1. "বঙ্গলক্ষ্মী, ফাল্গুন ১৩৪-, পৃ. ২৩১। রমাপ্রসাদ বাৰু তাহার এই প্রবন্ধের অন্ত এক স্থলে লিখিয়াছেন :-"বিভিন্ন সম্প্রদায়ের পণ্ডিতগণ পুস্তক প্রচার করিয়া রামমোহন রায়ের প্রতিবাদ করিতে আরম্ভ

করিলেন । এই সকল পুস্তকে রামমোহন রায়ের আচারের যথেষ্ট নিলা' আছে ।•••এই সকল আক্রমণের উত্তরে রামমোহন রায় কখনও নিজের জাচার সম্বন্ধে কোন কথা গোপন করেন নাই, এবং তাছ ठरजबू विशिबू चांब्री जमर्षन कब्रिाल७ कथन निरछब्र क्व चैौकांब्र कब्रिtठ गङ्कछि श्रब्रन बारे ।” প্রতিপক্ষের উক্তি মাত্রকেই যদি "ক্ষেপার উক্তিগ বলিয়া উড়াইয়া দিতে इब्र, ठोह इदेरल ब्रांभरवांश्न छैiशांब्र बिङ्गकोऽब्रनकांग्रैौरभद्र छब्रिट्ज़ थई ধরণের যে-সকল অপবাদ জারোপ করিয়াছেন তাহাও "ক্ষেপার উক্তি” বলিয়া মনে করা সঙ্গত হইবে। (৩) এইবার চজশেখর দেবের উক্তি সম্বন্ধে রমাপ্রসাদ বাবু যাহ। বলিয়াছেন তাহ বিবেচনা করিয়া দেখা যাকৃ। রমাপ্রসাদ বাবুর ধারণ রামমোহনের যদি কোন প্রণয়িনী বা প্রণয়িনী-গর্ভজাত পুত্র থাকিত, তাছা হইলে চন্দ্রশেখর দেবকে নিশ্চয়ই তিনি সাক্ষী করিতেন। রমাপ্রসাদ বাবুর মত প্রবীণ ব্যক্তির মুখে এইরূপ কথা শুনিৰ তাহ সত্যই আশা করি নাই। প্রণয়িনী বা প্রণয়িনী-গর্ভজাত পুত্র সম্বন্ধে লোকে—বয়োকনিষ্ঠ শিল্প দূরে থাকুক, বন্ধুকেও অনেক সময়ে কিছু বলে না। রমাপ্রসাদ বাবুর এবং আমার জীবিস্তকালেও বহু দেশবিখ্যাত ব্যক্তির সম্বন্ধে এমন কথা প্রচারিত হইয়াছে, যাহার সম্বন্ধে র্তাহার বন্ধু ও সহকৰ্ম্মীর সাক্ষাৎ-জ্ঞান হইতে কিছু বলিতে পারিবেন না । এ-বিষয়ে আর বেশী কিছু বল নিম্প্রয়োজন। স্বতরাং দেখা যাইতেছে রামমোহনের মুসলমানী-সাহচৰ্য্য সম্বন্ধে সমসাময়িক যে-সকল সাক্ষ্য আছে তাহার বিরুদ্ধে রমাপ্রসাদ বাৰু যাহা বলিয়াছেন তাহা একেবারেই ভিত্তিহীন। তবু এ-কথা জামি মানি যে, বিরুদ্ধবাদীদের পক্ষে রামমোহনের নামে কলঙ্ক আরোপ কর বা সেই কলঙ্ক অতিরঞ্জিত করা অস্বাভাবিক নহে। কিন্তু রামমোহনের মুসলমান-প্রণয়িনী থাক। যে একেবারে অমূলক অপবাদ নয় তাহ মনে করিবার প্রধান কারণ,—রামমোহনের দিক হইতে স্পষ্ট প্রতিবাদের অভাব। মুসলমানী-সংসর্গ হিন্দুশাস্ত্র অনুসারেও ঘূৰণীয় নয় এ-কথা রামমোহন বলিয়াছেন, কিন্তু কোথাও উহু অস্বীকার করেন নাই। অল্প অস্ত বিষয়ে যখনই যে-কেহ রামমোহনের বিরুদ্ধে অস্তায় অভিযোগ করিয়াছে তখনই তিনি তাহার প্রতিবাদ করিয়াছেন। এক্ষেত্রে কিন্তু তিনি মুসলমানীর সাহচধ্য অভিযোগের সত্যসত্য সম্বন্ধে নীরব ও “শৈবধর্শে গৃহীত স্ত্রী” যে “বৈদিক বিবাহিত স্ত্রী’র সমতুল্য তাহ প্রমাণ করিতে সচেষ্ট । এই অভিযোগ খণ্ডন করিবার উপায় থাকিলে রামমোহন কি নিরুত্তর থাকিতেন ? উপসংহার আগে যাহা লিখিয়াছিলাম এবং এখন বাহ লিখিলাম, তাহ ছাড়া অঙ্ক কোন সংবাদ বা প্রমাণ এখন-পৰ্য্যন্ত আমাদের জানা নাই। সুতরাং নূতন প্রমাণ আবিষ্কার না-হওয়া পৰ্য্যন্ত এ-বিষয়ে আর তর্কবিতর্ক নিতান্তই নিষ্ফল। তবে আমার মনে হয়, যে-সকল তথ্য আমাদের शरठ जारह ठांश श्रेष्ठ ठूप्लांख औभांश्न हऍक जांब्र नी-रे हॐक, রাজারাম যে রামমোহনের মুসলমান-প্ৰণয়িনীর পুত্র হইতে পারে, এই সম্ভাবনা নিরপেক্ষ ব্যক্তিমাত্রই স্বীকার করিবেন । রমাপ্রসাদ বtযু অবগু তাহ অস্বীকার করিয়া স্বধীজনের সম্মুখে এক গুরুতর প্রশ্ন উত্থাপন করিয়াছেন। তিনি বলেন, যে-রামমোহন “বহুশ্রমসাধ্য শাস্ত্রচর্চায় এবং তৎকালে অভাবনীয় ধৰ্ম্মসংস্কার, সমাজ-সংস্কার, শিক্ষা-সংস্কার প্রভূতি কার্ষ্যে আত্মনিয়োগ করেন, প্তাহার পক্ষে প্রণয়িনীর প্রণয়পাশে আবদ্ধ হওয়া বা শৈববিবাহ কতটা সম্ভব, তাহ নিরপেক্ষ সুধীজনের বিবেচ্য।" এই প্রশ্নে নৃতত্ত্ববিৎ রমাপ্রসাদ বাবুর মমুখ্যচরিত্রজ্ঞানের পরিচয় পাইতেছি বলিতে পারি মা। শান্ত্রচর্চা কিংবা সমাজ-সংস্কারের জান্দোলন করিলেই কাছারও পক্ষে প্রণয়িণীর প্রণয়পাশে জীবন্ধ