পাতা:প্রবাসী (পঞ্চত্রিংশ ভাগ, দ্বিতীয় খণ্ড).djvu/৬৪৬

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

&వీ હત્તિનો $Nరీశ్రీన్నీ করিলে অস্পৃক্ততা সমূলে বিনষ্ট হইবে না। মহাত্মা গান্ধীও ইহা বুঝিয়াছেন বলিয়া সেদিন "হরিজন” পত্রে লিখিয়াছেন, “Caste must go,” “wisscow fantafios & I" আধুনিক যুগে মত প্রচার দ্বারা ও আচরণ দ্বারা হিন্দুসমাজের জাতিভেদ দূর করিতে প্রথম চেষ্টা করেন ব্রাহ্ম সমাজ। রামমোহন রায় মৃত্যুঞ্জয়াচাৰ্য্য প্রণীত জাতিভেদবিরোধী “বজ্রস্থচী” সামুবাদ প্রকাশ করিয়া, ব্যক্তিগত কোন কোন আচরণে জাতিভেদ না মানিয়, এবং সমুদ্র পার হইয়া ইউরোপ গিয়া জাতিভেদের বিরুদ্ধে প্রথম কিছু করিয়াছিলেন। কিন্তু সমাজসংস্কার-ক্ষেত্রে সতীদাহনিবারণ এবং নারী জাতির অকল্যাণকর অন্য কোন কোন ব্যবস্থা ও প্রথার পরিবর্তন লইয়াই তিনি প্রধানতঃ ব্যস্ত ছিলেন, অসবর্ণ বিবাহ আদির প্রচলন বা অস্পৃশ্যতা দূরীকরণের সাক্ষাৎ চেষ্টা তিনি কিছু করেন নাই। আমরা যত দূর জানি, মহর্ষি দেবেন্দ্রনাথ ঠাকুর ব্যক্তিগত আচরণে অস্পৃশুত মানিতেন না, কিন্তু তিনি সাক্ষাৎভাবে জাতিভেদ নষ্ট করিবার কোন চেষ্টা করেন নাই। সেই চেষ্টা কেশবচন্দ্রই নানা দিক দিয়া প্রথম করেন। অসবর্ণ বিবাহ আদি তিনি প্রথম চালান। স্বামী বিবেকানন্দ অবনত জাতিদের অভু্যখান দ্বারা ভারতবর্ষ ও হিন্দুজাতি শক্তিশালী হইবে মনে করিতেন ও বলিয়া গিয়াছেন। তাঁহাদের উপর তিনি খুব আস্থা রাখিতেন। কিন্তু তাহার সম্প্রদায়ভুক্ত লোকেরাই কেহ কেহ লিখিয়াছেন ( এবং আমরাও দেখিতেছি ) যে তাহার শিষ্যাকুশিষ্যের সামাজিক রীতিনীতি ও প্রথা সম্বন্ধে তাহার মতগুলিকে কার্ষ্যে পরিণত করিবার নিমিত্ত বিশেষ কিছু চেষ্টা করেন নাই, যদিও তাহারা জার্ভাগে প্রভূত প্রশংসনীয় চেষ্টা এবং শিক্ষাবিস্তারার্থ কিছু চেষ্টা করিয়াছেন। অস্পৃষ্ঠতা দূরীকরণ কংগ্রেসের স্বত্যসমূহের जनैौजूड कब्रिड भशब्राहेब आकर्ष*-अञइक बैठूङ বিঠল রাম শিলো মহাত্মা গান্ধীকে প্রবৃত্ত করেন। তাহার আগে হইতেই শিলো মহাশয় বোম্বাই প্রেসিডেন্সীতে wrotov foot (IDepressed Classes Mission) চালাইয়া জালিতেছিলেন। এই মিশন এখনও বিগুমান ও সক্রিয় অাছে। ব্রাহ্ম সমাজের ঐযুক্ত কে রজরাও क५:थंन ७ी-विक्रमॆ भन निकांब्र चांtणं श्झेरठहे भांचाहणांtब्र ঐ প্রকার কাজ করিতেছিলেন। তাহার মৃত্যুর পরও এই কাজ এখনও চলিতেছে । আৰ্যসমাজ অস্পৃশ্বতা দূরীকরণের অনেক চেষ্টা করিয়া আসিতেছেন। কলিকাতা খিলাফৎ কনফারেন্স তুরস্ক যখন স্বলতানের অধীন ছিল, যখন সেই দেশে সাধারণতন্ত্র স্থাপিত হয় নাই, তখন তুরস্কের স্বলতান মুসলমান ধর্মের ও মুসলমান জগতের খলিফা ছিলেন। আত-তুৰ্ক কমাল পাশার নেতৃত্বে যখন তুরস্ক সাধারণতন্ত্রে পরিণত হয়, তাহার পূর্বেই স্বলতান সিংহাসনচ্যুত হইয়ছিলেন। পরে তাহার খলিফাস্ত্বও লুপ্ত হয়। বস্তুত: তাহার পর হইতে খিলাফৎও লোপ পাইয়াছে। কারণ কোনও স্বাধীন মুসলমান দেশের নৃপতি খলিফা নহেন, এবং কাহারও খলিফা হইবার সম্ভাবনাও এখন দেখা যাইতেছে না। কারণ, তুরস্কের মত পরাক্রমশালী কোন স্বাধীন মুসলমান দেশ নাই । কিন্তু খিলাফং না থাকিলেও ভাবতবর্ষে খিলাফং কনফারেন্স আছে। মুসলমানদের অধুষিত অন্ত কোন দেশে খিলাফং কনফারেন্স আছে কিনা, ও তাহার অধিবেশন হয় কিনা, আমরা তাহ জানি না। কিন্তু ভারতবর্ষে খিলাফং কনফারেন্সের অধিবেশন হয়। গত মাসে কলিকাতা খিলাঞ্চৎ কনফারেন্সের অধিবেশন হইয়াছিল। খিলাফৎ কনফারেন্স নামটির সহিত বর্ণাশ্রম স্বরাজ্য সঙ্ঘ নামটির এই সাদৃশু আছে, যে, এখন খিলাফং নাই অথচ খিলাফং কনফারেন্স আছে, এখন বর্ণাশ্রম নাই অথচ বর্ণাশ্রম স্বরাজ্য সজ্য আছে। “হরিজন”দিগের পাইকারী মুসলমানীকরণ কলিকাতা খিলাধং কনফারেন্সে টাকার নবাব সাহেব বস্তৃতা করেন ও ধলেন, যে, ডাঃ আম্বেদকর যে সমুদ্র হরিজনদের হিন্দুধৰ্ম্ম ত্যাগ করিয়া ধৰ্শ্বাস্তরগ্রহণের প্রচেষ্টা জারগু করিয়াছেন, তাহা তাহাদিগকে দল-কে-লি মুসলমান করিবার একটি “স্বর্ণ স্বয়োগ উপস্থিত করিয়াছে। ডা: জাম্বেদকর এইরূপ কথা বলিয়াছেন বটে, কিন্তু তিনি সব হরিজনদের নেতা নহেন, এবং অষ্ট নেতার হার মতে সার