পাতা:প্রবাসী (পঞ্চত্রিংশ ভাগ, দ্বিতীয় খণ্ড).djvu/৭৬৬

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

“রামমোহন রায় ও রাজারাম” রামানন্দ চট্টোপাধ্যায় রামমোহন রায়ের পালিতপুত্র রাজারামের জন্ম ও বংশ সম্বন্ধে ১৩৩৬ সালের অগ্রন্থায়ণের প্রবাসীতে খ্ৰীযুক্ত ব্রজেন্দ্রনাথ বন্দ্যোপাধ্যায় বিস্তারিত আলোচনা করেন। তাহার পর আরও অনেকে ঐ বৎসরের প্রবাসীতে কিছু লিখিয়াছিলেন। আমিও কিছু লিথিয়ছিলাম। বর্তমান বৎসরে শ্রাবণের প্রবাসীতে ঐযুক্ত যতীন্দ্রমোহন ভট্টাচাৰ্য্য . কিছু লেখেন ও ব্রজেন্দ্রবাৰু তাহার উত্তর দেন। ১৩৩৬ সালে ব্রজেক্সবাবু যাহ লিখিয়াছিলেন, গত পৌষের প্রবাসীতে যুক্ত রমাপ্রসাদ চন্ম তাহার সমালোচনা করেন। মাঘের প্রবাসীতে এজেন্দ্রবাবুর প্রত্যুত্তর বাহির হইয়াছে। আমি এই সমস্ত লেখা আবার দেপিলাম। সবগুলি সম্বন্ধে, অন্ততঃ প্রধান প্রধান সব কথা সম্বন্ধেও, আমি আলোচন৷ করিব ন—তাহার কারণ, তাহ করা অনাবশ্বক,-সময়ের অভাবও আছে এবং প্রবাসীতে এবার যথেষ্ট জায়গাও নাই। কয়েকটি কথা : আমি বলিব। পরে আরও লিখিতে পারি, ন-লিখিতেও পারি। রাজারাম যে একটি অনাথ বালক, রামমোহন রায় তাহীকে পুত্ররূপে পালন করিয়াছিলেন, ব্রজেন্দ্রবল ইহা বিশ্বাস না-করিবার কারণ লিখিয়াছেন। রামমোহন রায় সম্বন্ধে যে একটা অপবাদ ছিল, ইহার পরিবর্তে তিনি সেই অপবাদ বিশ্বাস করিবার কারণও লিপিবদ্ধ করিয়াছেন। অবঙ্গ রাজারামের জন্ম ও বংশ সম্বন্ধে প্রতাক্ষ প্রমাণ কিছু নাই, তাহ তিনি বলিয়াছেন , কিন্তু ইহাও বলিয়াছেন, স্তহার অনুমানগুলি সত্য বলিয়। গ্রহণের যোগ্য। রামমোহন রায়ের বিপক্ষের কেহ কেহ ঠাহীর যে কুৎসা রটন করিয়াছিলেন, তাই উহার সমসামরিক বিবেচক কোন লোক বিশ্বাস করিতেন কিনা আমি অবগত মহি। সমসাময়িক লোকদের চক্ষুকর্ণের বিবাদ ভঞ্জন করিবার সুযোগ থাকে। কাহারও সম্বন্ধে কোন বিপক্ষ কোন নিন্দ রটনা করিলে তঁtহর। তাছার সত্যতা অসত্যত অপেক্ষাকুত সহজে পরীক্ষা করিতে পারেন। এই জষ্ঠ সমসাময়িক বিবেচক লোকেরা কোন কুৎসা বিশ্বাস করেন না-করেন, তাহ প্রণিধানযোগ্য। ব্ৰজেন্দ্রবাবুর দ্বারা সংকলিত "সংবাদপত্রে সেকালের কথা” পুস্তকের দ্বিতীয় খণ্ডে (৩৪৪-৪৭ পৃষ্ঠ ) তিনি ১৮৩২ সালের ৩রা নবেম্বরের “সমাচার দর্পণ" হইতে নিম্নমূজিত ৰাক্যগুলি উদ্ভূত করিয়াছেন। এই কাগজ ভাষার মতে "নিরপেক্ষত । "जैगूठ ब्रांशष्यांश्न ब्राग्न।--याशीप्प्रब्र मृहे श्ठtइ cष श्रएनएकरे উন্মত্ততাপূর্বক লিখিয়াছেন যে লীযুত রামমোহন রায় ইঙ্গলওঁীয় এক विक्मिांtश्वtरू विवाह रूब्र१iर्ष छैनीठ शहैब्रारश्न । कलिकांठाब्र রায়ঞ্জীর এক স্ত্রী আছে এবং তিনি প্রকাশরুপে হিন্দু শাস্ত্রের কোন বিধি উল্লঙ্ঘন করাতে জাতিভ্রংশ বিষয়ে নিত্য অতি সাবধান হইয়৷ আছেন অতএব আমরা বোধ করি যে এই জনরব সমুদয়ই অমূলক ७ जशाश । ठिनि अॅमूनांदइ वर्षी९ की थीकिरठ यणि cकांन विदिगiरश्वरक विवांश् कब्रिएङ cफटेिऊ थांप्कब टtव थांभद्र! cवांष कब्रि cष ষ্ঠাহীর দৃঢ়তর বিপক্ষের রাগপূর্বক তাহার প্রতি যত গ্লানি তিরস্কারাদি করিয়াছেন সে সকলেরই তিনি উপযুক্ত পাত্র বটেন ।” পাঠকের উপরে উদ্ধত অংশে “উন্মত্ততাপূর্বক” ও “রাগপূর্বক" কপা দুটি লক্ষ্য করিবেন। দুটিই কুৎসাকারীদের অপ্রকৃতিস্থতাসূচক। “সমাচার দর্পণ” রামমোহনের স্ত্রী থাকিতে বিবিসাহেবকে বিবাহ করিতে উদ্যত হওয়ার জনরব “উন্মত্ত” লোকের অমূলক রটন বলিয়াছেন এবং তাহ অগ্রাহ করিয়াছেন। তাহার পর বলিয়াছেন, এমন মিথ্যা কথা যদি সত্য হয় তাহ হইলে তাহার "দৃঢ়তর বিপক্ষের রাগপুৰ্ব্বক তাহার প্রতি যত গ্লানিতিরস্কারাদি করিয়াছেন সে সকলেরই তিনি উপযুক্ত পত্র বটেন ৷” ইহার পরিষ্কার অর্থ এই, যে, রামমোহন রায়ের “দৃঢ়তর বিপক্ষের রাগপূর্বক” যে সব কুৎসা রটাইয়াছেন “সমাচার দর্পণ" তাহ বিশ্বাস করেন না ; কিন্তু উন্মত্তদের প্রচারিত রামমোহনের বিধিসাহেব বিবাহ করিতে উদ্যত হওয়ার “অমূলক ও অগ্রাহ” জনরব যদি সত্য হয় ( অর্থাৎ মিথ্যা যদি সত্য হয়), তাহ হইলে অল্প গ্লানিতিরস্কারাদিও “সমাচার দর্পণ" বিশ্বাস করিবেন, নতুবা তাই বিশ্বাস করেন না । “সমাচার দর্পণ" রামমোহনের সমসাময়িক কাগজ, কিন্তু উtহীর ব: তাহার দলের কাগজ ছিল ন৷ রামমোহনের সহিত সোরতর তর্কযুদ্ধ করিয়াছেন নানা খ্ৰীষ্টীয় সম্প্রদায়ের এরূপ মিশনারীরাও এবং এরূপ, অষ্ঠ খ্ৰীষ্টীয়ানেরাও শাহাব চরিত্রের বিরুদ্ধে ইঙ্গিত মাত্রও করেন নাই, করিতে পারেন नाहे। এ বিষয়ে রামমোহনের ইংরেজী জীবনচরিতলেখিক কুমারী কলেট লিথিয়াছেন – ...And his aggrieved Trinitarian opponents, even in the hent of controversy, never breathed a whisper against his fair fame. The reputation that has assed scatheless and stainless the ordeal of criticism 體 missionaries, Baptist and Unitarian. Presbyterian and Anglican, hostile as well as sympathetic. mily afford to ignore stale Hindu gossip served up a generation afterwards.” রামমোহনকে কলিকাতায় যাহার স্বয়ং দেখিয়াছেন ও ঠাই র সহিত মিশিয়াছেন, এরূপ ইংরেজ ও ফরাসী লেখকদের উহার চরি র উচ্চ প্রশংস উদ্ধত করিব না। আমার বক্তব্য এই যে, : 'ব সমসাময়িক দেশী ও বিদেশী যে-সব বিবেচক লোকদের হার বিরুদ্ধ রটিত কুৎসার প্রত্যক্ষ প্রমাণ পাইবার সুযোগ ছিল উহার তাহ পি * করেন নাই। সুতরাং প্রত্যক্ষ প্রমাণ ব্যতিরেকে তাহ বিশ্বাস ৫ আমাদের উচিত নহে। রামমোহন রাজারামকে যে এক জন ইংরেজের নিকট হ ষ্ট পাইয়াছিলেন, তাহ ব্রজেন্দ্রবাবুর সংকলিত ‘সংবাদপত্রে সেক, র কথ"র দ্বিতীয় খণ্ডের ৩৬৪ পৃষ্ঠায় "জাগ্র জাখবর" হইতে । s হইয়াছে। এইরূপ সংবাদ ১৮৩৬ সালের ১৭ই মে তারিখের ক্যা दूब्रिब्रjांब्र” कांभएख यांहिब्र रुग्न । সদৃশ বৃত্তাত্ত कूभाद्री काप्नं* **