পাতা:প্রবাসী (পঞ্চত্রিংশ ভাগ, দ্বিতীয় খণ্ড).djvu/৭৯৯

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

यहांछन्र বিবিধ প্রসঙ্গ—শিক্ষার নানা সমস্যা সম্বন্ধে রবীন্দ্রনাথ ግ©ጫ করিয়াছেন, তাহা আমাদের ভাণ্ডারে নাই। গোড়াতেই কাছটাতে উপর নিচে সম্বন্ধ স্থাপনের ষে সিড়ির নিয়মটা ভদ্র নিয়ম, তিনি বলেন – সেটাতে জামাদের অভ্যাস হয় নি। त्रांमांटमब्र cमरणद्र यांर्षिक झांब्रिजा ध्रुःtषंद्र विषब्र, जख्छांब्र विवब्र उत्रांभां८मब्र ¢क्षार्थब्र जिंक्रांद्र अकिथेि९कब्रष्ट्र । &है बकि$ि९कब्रtङ्गब्र মূলে অাছে আমাদের শিক্ষাব্যবস্থার অস্বাভাবিকতা, দেশের মাটির সঙ্গে এই ব্যবস্থার বিচ্ছেদ । চিত্তবিকাশের যে আয়োজনটা স্বভাবতই সকলের চেয়ে আপন হওয়া উচিত ছিল সেইটেই রয়েছে সব চেয়ে পর হয়ে, তার সঙ্গে আমাদের দড়ির যোগ হয়েছে নাড়ীর যোগ হয় নি, এর ব্যর্থতা আমাদের স্বাঞ্জাতিক ইতিহাসের শিকড়কে জীর্ণ করছে, খৰ্ব্ব করে দিচ্ছে সমস্ত জাতির মানসিক পরিবৃদ্ধিকে । দেশের বহুবিধ অতি-প্রয়োজনীয় বিধিব্যবস্থায় অনাস্ত্রীয়তার দুঃসহ ভার অগত্যাই চেপে রয়েছে , আইন, আদালত সকল প্রকার সরকারী কাৰ্য্যবিধি, য। বহু কোটি ভারতবাসীর ভাগ্য চালনা করে, তা সেই বহু কোটি ভাধতবাসীর পক্ষে সম্পূর্ণ দুৰ্ব্বোধ দুৰ্গম । আমাদের ভাষা, আমাদের আর্থিক অবস্থা, আমাদের অনিবার্ষ্য অশিক্ষার সঙ্গে রাষ্ট্রশাসনবিধির বিপুল বাবধানবশত পদে পদে যে দুঃখ ও অপব্যয় ঘটে তার পরিমাণ প্রভূত। তবু বলতে পারি এই বাহ। কিন্তু শিক্ষাব্যাপার দেশের প্রাণগত আপন জিনিষ না হওয়া তার চেয়ে মৰ্ম্মাস্তিক। ল্যাবরেটরিতে রাসায়নিক প্রক্রিয়ায় উদ্ভাবিত কৃত্রিম অল্পে দেশের পেট ভরাবার মতো সেই চেষ্টা ; অতি অল্পসংখ্যক পেটেই সেট পৌঁছয়, এবং সেটাকে সম্পূর্ণ রক্তে পরিণত করবার শক্তি অতি অল্প পাকযন্ত্রেরই থাকে। দেশের চিত্তের সঙ্গে দেশের শিক্ষার এই দূরত্ব এবং সেই শিক্ষার অপমানজনক স্বল্পত দীর্ঘকাল আমাকে বেদন দিয়েছে ; কেননা নিশ্চিত জানি, সকল পরাশ্রয়তার চেয়ে ভয়াবহ শিক্ষায় পরধৰ্ম্ম । আমাদের দেশে নিরক্ষর লোকদের অজ্ঞতা, নিম্নতম শিক্ষা, ও উচ্চতর শিক্ষা—এই তিন স্তরের মধ্যে যে যোগাযোগ নাই, নীচের স্তরের লোকদের উপরে উঠবার ব্যবস্থা নাই, তাহা কবি প্রকাশ করেন এই রূপে— একদ। একজন অব্যবসায়ী ভদ্রসস্তান তার চেয়ে জানাড়ি এক ব্যক্তির বাড়ি তৈরি করবার ভার নিয়েছিলেন। মালমসলার জোগাড় হয়েছিল সের দরের, ইমারতের গাথুনি হয়েছিল মজবুত, কিন্তু কাজ হয়ে গেলে পকাশ পেল সিড়ির কথাটা কেউ ভাবেই শি। শনির চক্রাস্তুে এমনতরো পৌরব্যবস্থা যদি কোনো রাজ্যে থাকে যেখানে একতলার uলাকের নিত্যবাস একতলাতেই, আর দোতলার লোকের দোতলায়, তবে সেখানে সিড়ির কথাটা ভাব। নিতান্তই বাহুল্য। কিন্তু আলোচিত পুৰ্ব্বোক্ত বাড়িটাতে সিড়িযোগে উর্ষপথযাত্রায় একতলার প্রয়োজন ছিল। এই ছিল তার উন্নতি লাভের একমাত্র উপায় । এ দেশে শিক্ষা-ইমারতে সিড়ির সংকল্প গোড় থেকেই আমাদের প্লাজমিস্ত্রীর প্ল্যানে ওঠেনি। নীচের তলাটা উপরের তলাকে নিঃস্বার্থ দৈর্ঘ্যে শিরোধাৰ্য্য করে নিয়েছে, তার ভার বহন করেছে কিন্তু সুযোগ গ্রহণ করে নি, দাম জুগিয়েছে, মাল জাদার কয়ে নি। অামার পূর্বকার লেখায় এ দেশের সিড়ি-হারা শিক্ষাবিধানে এই মস্ত র্যাকটার উল্লেখ করেছিলুম। তা নিয়ে কোনো পাঠকের মনে কোনো যে উদ্বেগ ঘটেছে তার প্রমাণ পাওয়া,বায় না। তার কারণ অত্রভেদী २ाक्लिप्लेदे जांभाप्नब जङाए, छात्र cशोब्रहब थांबब्र। चच्छूिठ, ठीब्र बूकब्र আমাদের আশঙ্কা এই যে, কবির যুক্তিগর্ভ তুলনার আমলাতান্ত্রিক উত্তর প্রস্তুত হইয়া আছে। আমলাতন্ত্র বলিবেন—দোতলাটাতেই ত তোমার আপত্তি ? সেটা ভাঙিয়া ফেলিবার বন্দোবস্ত হইয়া আছে ; এবং, চাই কি, একতলাটাও আরো ছোটখাট করা হইবে । জীবিকা ও অল্পের অভাবে এবং শিক্ষা ও বিদ্যার অভাবে আমাদের দেশের যে শোচনীয় ও লজ্জাকর অবস্থার উদ্ভব হইয়াছে, শিক্ষাসপ্তাহের আয়োজনকৰ্ত্তারা এবং দেশের লোকেরা আশা করি কবির নিম্নোদ্ভূত কথাগুলি হইতে তাহা উপলব্ধি করিতে পারিবেন। o বেঁচে থাকার নিয়ত ইচ্ছা ও সাধনাই হচ্চে বেঁচে থাকার প্রকৃতিগত লক্ষণ। যে-সমাজে প্রাণের জোর অাছে সে-সমাজ টিকে থাকবার স্বাভাবিক গরজেই আত্মরক্ষাঘটিত ছুটি সৰ্ব্বপ্রধান প্রয়োজনের দিকে অক্লান্তভাবে সজাগ থাকে । অল্প আর শিক্ষা, জীবিকা আর বিদ্যা । সমাজের উপরের থাকের লোক খেয়ে-পরে পরিপুষ্ট থাকবে আর নীচের থাকের লোক অৰ্দ্ধাশনে বা অনশনে বঁাচে কি মরে সে সম্বন্ধে সমাজ থাকবে অচেতন, এটাকে বলা যায় অৰ্দ্ধাঙ্গের পক্ষাঘাত। এই অসারতার ব্যামোট বর্বরতার ব্যামে । পশ্চিম মহাদেশে অtঙ্গ সৰ্ব্বব্যাপী অর্থসঙ্কটের সঙ্গে সঙ্গে অল্পসঙ্কট প্রবল হয়েছে । এই অভাব নিবারণের জন্তে সেখানকার বিশ্বানের দল এবং গবষ্মেণ্ট যে রকম অসামান্ত দাক্ষিণ্য প্রকাশ করছেন, সেরকম উদ্বেগ এবং চেষ্টা আমাদের বহুসহিষ্ণু ৰুভূক্ষার অভিজ্ঞতার সম্পূর্ণ অপরিচিত। এ নিয়ে বড়ে বড়ো অঙ্কের ঋণ স্বীকার করতেও র্তাদের সঙ্কোচ দেখি নে। জামাদের দেশে দুবেল। দুমুঠে খেতে পায় অতি অল্প লোক, বাকি বারে আন লোক অtধপেটা খেয়ে ভাগ্যকে দায়ী করে এবং জীবিকার কুপণ পথ থেকে মৃত্যুর উদার পথে সরে পড়তে বেশী দেরি করে না। এর থেকে যে নিজীবতার স্বষ্টি হয়েছে তার পরিমাণ কেবল মৃত্যুসংখ্যার তালিকা দিয়ে নিরূপিত হোতে পারে না। নিরুৎসাহ, অবসাদ, অকৰ্ম্মণ্যত, রোগপ্রবণতা মেপে দেখবার প্রত্যক্ষ মানদণ্ড যদি থাকত, তাহোলে দেখতে পেতুম এদেশের একপ্রাপ্ত থেকে আর একপ্রান্ত জুড়ে প্রাণকে ব্যঙ্গ করছে মৃত্যু, সে অতি কুৎসিত मृथ, अठाख cनाक्रनीग्न । cकरन। पाशैन मछ cष* श्रुष्ट्राब्र 4ब्रकम সৰ্ব্বনেশে নাট্যলীল নিশ্চেষ্টভাবে স্বীকার করতেই পারে না, আজি তার প্রমাণ ভারতের বাইরে নানাদিক থেকেই পাচ্ছি। শিক্ষা সম্বন্ধেও সেই একই কথা । শিক্ষার অভিষেচনক্রিয় সমাজের উপরের স্তরকেই ছুই এক ইঞ্চিমাত্র ভিজিয়ে দেৰে অার নিচের স্তরপরম্পর নিত্যনীরস কাঠিন্তে স্থদুর-প্রসারিত মরুময়তাকে ক্ষীণ আবরণে ঢাকা দিয়ে রাখবে এমন চিত্তঘাতী স্বগভীর মূর্খতাক কোন সভ্যসমাজ অলসভাবে মেনে নেয় নি। ভারতবর্গকে মানতে বাধ্য করেছে আমাদের যে নিৰ্ম্মম ভাগ্য তাকে শতবার ধিক্কার দিই। এমন কোনো কোনো গ্রহ উপগ্রহ আছে যার এক অৰ্দ্ধেকের সঙ্গে चश्च ष८६८ुब्र ष्ठेिब्रशीर्घेौ विश्व,ि ८णंश् बिंश्ा खॉंलांश्ा अङ्गिigब्रह्म