পাতা:প্রবাসী (পঞ্চত্রিংশ ভাগ, দ্বিতীয় খণ্ড).djvu/৯৪৭

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

চৈত্র ৰিৰিখ প্রসঙ্গ—দেশী রাজ্যের মহারাণীগণ هیم বৎসর বয়সে দেহত্যাগ করিয়াছেন। ১৯০১ সালে কলিকাতায় 'কংগ্রেসের যে অধিবেশন হয়, তিনি তাহার সভাপতি হইয়াছিলেন। তিনি অর্থনৈতিক বিষয়ে এবং বাণিজ্যিক ব্যাপারে বিশেষজ্ঞ ছিলেন। তাহার সম্পদ যথেষ্টই ছিল, কিন্তু তাহার আড়ম্বর ছিল না। টাকা জমাইয়া লক্ষপতি ক্রোড়পতি হইবার ঝোক তাহার ছিল না। তিনি সাদাসিধা ভাবে জীবন যাপন করিতেন, পবিত্ৰচেতা লোকহিতব্ৰত মানুষ ছিলেন, এবং দানে ও অন্ত প্রকারে মানুষকে সাহায্য করিতে তিনি মুক্তহস্ত ছিলেন। গবন্মেণ্ট তাঁহাকে অযাচিতভাবে “সত্ব" পদবী দেন, এবং তিনি প্রথমে উহা প্রত্যাখ্যান করিয়াছিলেন। তিনি শেষ বয়স পর্য্যন্ত অধ্যয়নরত থাকিয়া নিজ প্রিয় অর্থনৈতিক বিষয় সমূহে জ্ঞান সঞ্চয় করিতেন। নবীনচন্দ্র বড়দলই আসামের এক জন প্রধান রাষ্ট্রনৈতিক নেতা নবীনচন্দ্র

  • नबद्रव्व करुनगरे

বড়ালই ৬১ বৎসর বয়সে দেহত্যাগ করিয়াছেন। গৌহাটীতে কংগ্রেসের যে অধিবেশন হয় তিনি তাহার অভ্যর্থনী-সমিতির সম্পাদক ছিলেন। তিনি ১৯১৫ সালে সাৰ্ব্বজনিক প্রচেষ্টাসমূহে যোগ দিতে আরম্ভ করেন। তিনি আসাম সভার সম্পাদক ছিলেন। মণ্টেগু-চেমসফোর্ড শাসন-সংস্কারের ফল হইতে আসামকে বাদ দিবার যে আমলাতান্ত্রিক চেষ্টা হয়, তাহার প্রতিবাদ করিবার নিমিত্ত ১৯১৮ সালে ইংলণ্ডে ৰে ডেপুটেশুন প্রেরিত হয়, তিনি তাহার সভ্য ছিলেন। তিনি ১৯১৯ সালে কংগ্রেসে ও ১৯২০ সালে অসহযোগ আন্দোলনে যোগ দেন: দেশী রাজ্যের মহারাণীগণ দেশী রাজ্যের মহারাণীদিগের প্রভাব ও প্রতিপত্তি আছে ; এবং তঁহাদিগকে অর্থচিন্তাতে বিব্রত হইতেও হয় না। , ऎनांtग्नग्न भशॉब्राँगै जांtएव ८हांलकब्र