পাতা:প্রবাসী (পঞ্চত্রিংশ ভাগ, দ্বিতীয় খণ্ড).djvu/৯৫৪

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

«٦سوسb প্রবাসী $NeBR র্তাহাদের চোখে পড়ে। এই শুামচরণ লাহা মহাশয়ের পুত্র চণ্ডীচরণ লাহা ৮০ বৎসর বয়সে দেহত্যাগ করিয়াছেন। নোয়াখালী, ত্রিপুর, চট্টগ্রাম, খুলনা, চব্বিশ-পরগণা ও হাবড়া জেলায় তাহার জমিদারী ছিল। তা ছাড়া ব্যবসা-বাণিজ্যও ছিল। তিনি খুব ধনশালী ছিলেন অথচ খুব অনাড়ম্বর চালে চলিতেন। যাহারা র্তাহাকে তাহার ২২৩ নং কর্ণওয়ালিস স্ত্রীটের প্রাসাদের সম্মুখে ফুটপাথে বেড়াইতে দেখিয়াছেন, তাহারা তাহাকে না চিনিলে কখনই মনে করিতে পারিতেন না, যে, তিনি কলিকাতার ধনীলোকদের মধ্যে এক জন । তিনি দানশীল ছিলেন। নিজের জমিদারীতে ও অন্যত্র শিক্ষার প্রসার ও উন্নতি এবং রোগীর চিকিৎসার জন্ত তিনি বিস্তুর টাকা দিয়াছিলেন। হুগলীর জলের কলের জন্ত লাহ-পরিবার যে এক লক্ষ টাকা দিয়াছিলেন, কাশীর হিন্দু বিশ্ববিদ্যালয়ে যে র্তাহার ৭৫,০০০ টাকা দিয়াছিলেন, তাহাতে তাহার অংশ ছিল । - নিখিলভারত স্থানিক স্বায়ত্তশাসন কনফারেন্স আগামী ২৮শে মার্চ দিল্লীতে সৰ্ব ঘুলাম হুসেন হিদায়ৎউল্লার সভাপতিত্বে নিখিলভারত স্থানিক স্বায়ত্তশাসন কনফারেন্সের অধিবেশন হইবে । ভারতবর্ষের বহু জেলাবোর্ড ও মুনিসিপালিটির প্রতিনিধিরা ইহাতে উপস্থিত হইবেন। এই কনফারেন্সের কর্তৃপক্ষ কলিকাতা মুনিসিপ্যাল গেজেটের সম্পাদক ঐযুক্ত অমলচন্দ্র হোমকে ইহার শিক্ষা-শাখার সভাপতি মনোনীত করিয়াছেন। এই মনোনয়ন যথাযোগ্য হইয়াছে। অমলবাবু ঐ গেজেটের সম্পাদকরূপে পৌরজনের ও মুনিসিপালিটি-সমুহের সর্ববিধ কৰ্ত্তব্য-বিশেষতঃ স্বাস্থ্যসম্পৰ্কীয় কর্তব্য-সম্বন্ধে সকলকে উদ্বুদ্ধ করিতে প্রভূত চেষ্ট করিয়াছেন। র্তাহার কাগজখানিকে এ বিষয়ে বঙ্গের প্রধান শিক্ষাদাতা বলা যাইতে পারে। স্বর্ণময়ী প্রমদাসুন্দরী আয়ুৰ্ব্বেদীয় দাতব্য চিকিৎসালয় আমরা স্বর্ণময়ী প্রমদাসুন্দরী আয়ুৰ্ব্বেদীয় দাতব্য চিকিৎসালয়ের সন ১৩৪১ সালের কার্ধ্যবিবরণ পড়িয়া প্রীত হইয়াছি। ইহার দ্বারা বিস্তর পীড়িত লোকের সাহায্য হইয়াছে। ইহার কাৰ্য্যক্ষেত্র আরও বিস্তৃত হওয়া আবশুক । তদৰ্থে সৰ্ব্বসাধারণে সাহায্য করিলে সাহায্যের সদ্ব্যবহার হইবে। পত্রলিখনপ্রণালী প্রবাসীর বর্তমান সংখ্যায় ক্রযুক্ত রমেশচন্দ্র বন্দ্যোপাধ্যায় भशंना, बिछांगरा यूननषांन ७ श्धूिcन्नगाशक्भिक कि ब्रक्ष त्रियै णिषिरफ निषीन शब्द, उशब्र कङकखणि मधूनां क्बिांश्न । মুসলমানরা কি সত্যই ঐ রকম চিঠি লেখেন । জানিতে কৌতুহল হয়। হিন্দুরা কি রকম চিঠি লেখেন তাহ জানা আমাদের পক্ষে অপেক্ষাকৃত সহজ । জামরা বাল্যকালে “পত্রকৌমুদী” নামক একখানি পুস্তক দেখিয়াছিলাম। উহা বোধ হয় বটতলার ছাপা । উহা আমাদের বিদ্যালয়পাঠ্য বহি ছিল না। উহাতে কি রকম সব পাঠ ছিল, ঠিক্ মনে নাই। দু-একটা অস্পষ্ট স্থতি আছে। কোনও “মধ্যম ভট্টাচাৰ্য্য” মহাশয়ের সাধবী পত্নী প্রোধিতভর্তৃক অবস্থায় তাহাকে কিরূপ চিঠি লিখিবেন, তাহার ব্যবস্থায় যে-সকল দুরূহ সংস্কৃত শব্দের ব্যবহার ছিল, তাহ একালের কোন বিরহিণী--তিনি অধ্যাপক-পত্নী হউন বা অন্ত যিনিই হউন—নিশ্চয়ই ব্যবহার করেন না ; সেকালে কোন মহিলা করিতেন কিনা জানি না। আর একটা কথা মনে পড়িতেছে। বৈবাহিৰ (কস্তার পিতা) অন্ত বৈবাহিককে ( বরের পিতাকে ) “মদেকসদয়” বলিয়া সম্বোধন করিবেন, এইরূপ বিধান ছিল । ইহা এখন ক্রুর পরিহাস মনে হইবে । কন্যার পিতা এখন বরের পিতাকে “মদেকনির্দয়তম? বলিয়া সম্বোধন করিলে বহুবহু ক্ষেত্রেই সত্যের সীমা লঙ্ঘিত হইবে না।

  • চণ্ডীদাস-চরিত”

আগামী বৈশাখ সংখ্যা হইতে আরম্ভ করিয়া আমরা বাঁকুড়ায় প্রাপ্ত ‘চণ্ডীদাস-চরিত” নামক পুরাতন পুখী অধ্যাপক যোগেশচন্দ্র রায় বিদ্যানিধি মহাশয়ের লিখিত টীকাসহ প্রকাশিত করিব। এই পুখীর জন্ত গুণাগুণ স্বধীবর্গের বিচাৰ্য্য। আমরা কেবল এইটুকু বলিতে পারি, যে, ইহা উপন্যাস অপেক্ষা কম মনোরম হইবে না। রাজশাহী বিভাগ প্রজা-সম্মেলন গত ১৬ই ফাত্তন দিনাজপুরের হিলি বন্দরে রাজশাহী বিভাগের প্রজাসম্মেলন হইয়া গিয়াছে। ঐযুক্ত নলিনীরঞ্জন সরকার সভাপতির আসন গ্রহণ করেন। মৌলবী নাজির আহমদ চৌধুরী সম্মেলনের উদ্বোধন করেন। অভ্যর্থনাসমিতির সভাপতি ছিলেন মৌলবী আফতাব উদ্দীন চৌধুরী। তিনি আমাদিগকে লিখিয়াছেন, প্রায় দশ হাজার হিন্দু ও মুসলমান সভায় যোগদান করিয়াছিলেন। সভাপতি তাহার অভিভাষণে বলেন — জামার বলিৰায় মূলকথা দুইটি। শুধু বৈষম্যের নাশে কল্যাণ নাই, কল্যাণ সকল বৈচিত্র্যের সামঞ্জস্তে, মুসমাধানে, প্রতোককে সকলের कलाॉनांकूणं कब्रांब्र । देहांडे नऊाकांब्र भांबाबांझें । जांणनांटमङ्ग बैंकिंवाद्भ সত্যকার পথ পরকে নষ্ট করা লয়, আপনি সচেতন হওয়া । জাগ্রত मांकूरषत्र क्रम ठूमि इव न, इव विजिरठब्र षtन, जनप्नब शरा, जाळग्न चप्छऊरनब जब्र। श्शरे बजांब इरषद्र यूनकथ, अरेषाप्महे ठांशत्र