পাতা:প্রবাসী (পঞ্চত্রিংশ ভাগ, দ্বিতীয় খণ্ড).djvu/৯৫৯

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

ৰিৰিৰ প্রসঙ্গ—সিঙ্গাপুরের রণতরী-আজ্ঞা ও জাপান टैंछङ्ग wwవి শান্তিনিকেতনের ছাত্রছাত্রীগণ কর্তৃক পরে তার মুক্তি সেই ফুহৰ হ’তে . “চিত্রাঙ্গদাঙ্গ নৃত্যনাট্য অভিনয় निब्रजकांब्र ग८डाब्र সহজ মহিমা! . বাংলা দেশের তথা ভারতবর্ষের সাহিত্য শিল্প ও অন্তান্য ইটালী *E=o ;3.; নানা বিভাগের ন্যায় অভিনয়কলাও রবীন্দ্রনাথের প্রভাবে বহু ও আবিসীনিয়ার যুদ্ধ পরিমাণে উন্নতি ও বৈচিত্র্য লাভ করিয়াছে। অভিনয়ের জন্য নাট্যরচনা ও দৃগুলজার সংস্কার করিয়া এবং স্বয়ং অভিনয়নৈপুণ্য দেখাইয়। রবীন্দ্রনাথ বাংলা দেশে অভিনয়ের একটি বিশেষ আদর্শ স্থাপন করিয়াছেন। সম্প্রতি শাস্তিনিকেতনের ছাত্রছাত্রীগণ যে চিত্রাঙ্গদা নৃত্যনাট্য অভিনয় করেন তাহাতেও আমরা রবীন্দ্রনাথের নাট্যপ্রতিভার একটি নূতন পরিচয় পাইলাম। রবীন্দ্রনাথের চিত্রাঙ্গদা নাটকটি স্বপরিচিত। সেই নাটকটির কথাবস্তু বর্তমান অভিনয়ে নবরচিত নৃত্য ও গীতের সহযোগে প্রদর্শিত হইয়াছিল। এই অভিনয়ে বিলাতী ব্যালে ও গীতিনাট্যের অপেরার ) অভিনব সমন্বয় হইয়াছিল—এই নাট্যরূপ আধুনিক যুগে সম্পূর্ণ নূতন স্বষ্টি বলা যাইতে পারে। প্রাচীন ভারতের নাট্যশাস্ত্রেও আমরা নৃত্যগীতসমন্বিত অভিনয়ের উল্লেখ পাই । চিত্রাঙ্গদ ও অর্জনের ভূমিকায় ধারা নৃত্যাভিনয় করিয়াছিলেন র্তাহাঁদের অভিনয় বিশেষ চিত্তাকর্ষক হইয়াছিল । অন্যান্য ভূমিকার অভিনয়গুলিও চমৎকার হইয়াছিল। বেশভুষা, আভরণ ও বর্ণসংযোজনার পরিকল্পনাগুলি বিচিত্র ও মনোহর হইয়াছিল। অভিনয়ের সময় মনে হইতেছিল যেন ভারতীয় চিত্রকলার আলেখ্যগুলিকে জীবন্ত দেপিতেছি । " ভারতবর্ষে অভিনয়ের ক্ষেত্রে এই চিত্রাঙ্গদা নৃত্যনাট্য একটি নূতন অধ্যায় রচনা করিবে বলিয়া আমরা বিশ্বাস করি । অভিনয় আরম্ভ হইবার পূৰ্ব্বে চিত্রাঙ্গদা মৃত্যনাট্যের মৰ্ম্মকথাটি রবীন্দ্রনাথ নিম্নলিখিতরূপে ব্যক্ত করেন :প্রভাতের প্রথম আভাস অরুণবর্ণ আভার আবরণে, অৰ্ধক্ষপ্ত চক্ষুর পরে লাগে তারি আঘাত । অবশেষে সেই আবরণ ভেদ ক’রে সে আপন নিরঞ্জন শুভ্রতায় সমুজ্জল হয়ে ওঠে জাগ্রত জগতে । তেমনি সত্যের প্রথম আবির্ভাব সাজ-সজ্জার বহিরজে, বর্ণ-বৈচিত্র্যে, তাই দিয়ে অসংস্কৃত চিত্তকে সে করে মুখ। অবশেষে নিজের সেই আচ্ছাদন যখন লে মোচন করে তখন প্রবুদ্ধ মনের কাছে নিৰ্ম্মল মহিমায় তার বিকাশ। এই কথাটিই চিত্রাঙ্গদা নাট্যের মর্শ্বকথা। এই নাট্যকাহিনীর মধ্যে আছে, প্রথমে প্রেমের বন্ধন 嵩 মোহাবেশে, ইটালীকে খনিজ তেল পাইবার স্থযোগ হইতে রঞ্জি করা হইবে কি হইবে না, করিলে তাহার ফলাফল কি হইয়ে, তাহার আলোচনা এখনও চলিতেছে। ওদিকে ইটালী বলিতেছে আবিসনিয়াকে সে প্রায় পিষিয়া ফেলিয়াছে, এবং একটা গুজবও রটিয়াছে (কে রটাইয়াছে জানা যায় নাই) ৰে আবিসনিয়ার সম্রাট ইটালীর অধিকৃত স্থানসকল তাহাকে ছাড়িয়া দিয়া সজ্জিস্থাপনে রাজী । অবশু জাবিলনিয়ার পক্ষ হইতে এরূপ গুজবের সত্যতা স্বীকৃত হয় নাই। , ইটালী আবিসনিয়াকে নিশ্চিত • পরাজিত করিৱার পর, কিংবা আবিসনিয়াকে পরাজিত করিবার তাহার সামর্থ্য নাই ইহা নিশ্চিত বুঝা যাইবার পর, লীগ আৰ নেশ্যদের ব্রিটেন ফ্রান্স প্রভৃতি প্রধান সভ্যেরা ইটালীকে শাস্তি দেঙ্গন-দেওয়া সম্বন্ধে একটা কিছু সিদ্ধাস্ত করিতে পারিবেন আশ্ন করা যাহতে পারে । - কচুরীপানা উচ্ছেদের আইন , o दणैौद्र शदशभक नखांब कठूत्रौ गाना फेरऋत्रद्र चाहेम পাস হইয়াছে। এরূপ আইন আবগুৰু বটে। তবে, যাহাড়ে ইহার অপব্যবহারে গ্রামের অধিবাসীরা কোথাও উৎপীড়িত না-হয়, সেদিকে জেলা-কর্তৃপক্ষকে দৃষ্টি রাখিতে হইবে । ধে উদ্ভিদ স্বভাবতঃ খুব বেশী জয়ে, তাহা কোম-নF . কোন কাজে লাগান মানুষের বুদ্ধির সাধ্যাতীত নহে। বজেন্ম বৈজ্ঞানিকদের দৃষ্টি এদিকে পড়া উচিত। ডাঃ হেমেন্ত্ৰকুমার সেনের দৃষ্টি কচুরীপানার উপরে আছে। আশা করি তিনি কাৰ্য্যতঃ কিছু করিতে পারিবেন। & সিঙ্গাপুরের রণতরী-আড্ডা ও জাপান প্রশাস্ত মহাসাগরে জাপান প্রবল। তাৰায় পক্ষে অষ্ট্রেলিয়া, নিউজীল্যাও আক্রমণ অপেক্ষাকৃত সহজ । ব্রিটেন সাহায্য না করিলে এই ব্রিটিশ উপনিবেশগুলি জাপানের আক্রমণ হইতে আত্মরক্ষা করিতে সমর্থ হইবে না। অথচ, ইংলও হইতে ইহাদের সাহায্যার্থ রণতরী পাঠাইতে যত সমন্ধ লাগে, জাপান তাহার আগে অষ্ট্রেলিয়ায় রণতরী পাঠাইতে পারে। ভারতবর্ষের উপরও যে জাপানের লোলুপ দৃষ্টি আছে, তাহ জানা কথা। এই সব কারণে ব্রিটেন সিঙ্গাপুরে একটি বড় রকমের রণতরীর আড্ডা তৈার করিয়াছেন। তাহাতে বহুকোটি মুত্র ব্যয় হইয়াছে। এখান হইতে ব্রিটেন জাপানের সম্ভাবিত কোন দুরভিসন্ধি ব্যর্থ করিতে পারিবেন আশা