পাতা:প্রবাসী (পঞ্চত্রিংশ ভাগ, প্রথম খণ্ড).djvu/১১৮

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

ఏbూ YRপ্রবাসী; ১৩৪২ কি আর বাজে নাই ? তাহার কাছে ঘড়ি নাই বটে, কিন্তু রোদের রকম দেখিয়া ত আটটার কম মনে হইতেছে না । খুট, খুট, করিয়া দরজার কে যেন কড়া নাড়িতেছে। গাড়ীর চাকার ত কোনো আওয়াজ পাওয়া গেল না । মোটর-গাড়ী কি এমনই নীরবে আসে নাকি ? “পুটি— দেখ ত রে, ধোরটা খুলে কে কড়া নাড়ছে।” পুটি দরজাটা ঈষৎ ফাক করিয়া দেখিল অচেনা এক জন মানুষ দাড়াইয়া আছে । পুটিকে দেখিয়া জিজ্ঞাসা করিল, “এইটা কি শম্ভুনাথ বাবুর বাড়ি?” পুটি বলিল, “হ্যা।” লোকটা ছোট্ট এক টুকরা কাগজ পকেট হইতে বাহির করিয়া বলিল, “বাবুরা এই চিঠি দিয়েছেন।” পুটি বলিল, “বাবা ত বাড়ি নেই, মা জবাব দিতে পারবে না ।” সে বলিল, “জবাবে দরকার নেই। তুমি ভিতরে দাও গিয়ে I” গৌরী মেয়েকে ডাকিয়া বলিল, “তুই পড় না, কি লেখা আছে।” পুটি বানান করিয়া করিয়া পড়িল, “কাল রাত্রে দেশ হইতে আর দুই জন আত্মীয়া আসিয়া পড়াতে গাড়ীতে আর জায়গা নাই। আপনার স্ত্রীকে গঙ্গায়ানে লইয়া যাইতে পারিলাম না বলিয়া অত্যন্ত লজ্জিত হইতেছি । ইতি। ঐতিনকড়ি রায় ।” গৌরীর আজ অখণ্ড ছুটি । স্নান করিবার কষ্টটুকুও স্বীকার করিতে হইল না । குளுக জীবনায়ন শ্ৰীমণীন্দ্রলাল বস্তু ریا কৈশোর যৌবনের সন্ধিকাল পরমাশ্চৰ্য্যকর । এ যেন হিমালয় গিরিশৃঙ্গে স্বৰ্য্যোদয় । প্রথম অরুণরশ্মির স্পর্শে শুভ্র তুষারপৃঙ্গ রাঙা হইয় ওঠে, পৰ্ব্বতের পাদতলে স্থির ধুসর মেঘস্তুপ আলোড়িত চঞ্চল হইয়া উড়ন্ত পার্থীর ডানার মত কাপে, নবোদিত স্বর্য্যের স্বর্ণধারা পান করিতে উৰ্দ্ধে উড়িয়া আসে, মেঘের সমুদ্রে কনকবর্ণের অপরূপ লীলা হয় । খণ্ড তরঙ্গোচ্ছাসের মত রঙীন মেঘগুলি তুষারপৃঙ্গের চারিদিক ছাইরা ফেলে। তেমনি, কিশোর-অন্তরে যৌবনের অরুণোদয়ে দেহ-মনে কি বিচিত্র আলোড়ন, কত অপূৰ্ব্ব আশা, রঙীন কল্পনা, নব নব অনুভূতি । জীবনের এই অংশটি বড় রহস্তময়। কখনও অভূতপূৰ্ব্ব অনুভবে অন্তর আনন্দপূর্ণ, কখনও অজানা আশঙ্কা, অস্পষ্ট ভাবনায় মন বিষন্নতাময়। কবির এই জীবনাবস্থাকে বসন্ত-প্রভাতের সহিত তুলনা धिग्नां८छ्न । ब्रांtब बुक७णि नैौठ°बभङ्ग, शूलहौन झिल, ফাল্গুন-প্রভাতে উঠিয়া দেখ, কুটীর-প্রাঙ্গণে আম্রবৃক্ষে নবমুকুল, রক্তকরবীকুঞ্জে রক্তিম পুষ্পোচ্ছ্বাস, বুক্ষের শাখায় শাখায় বিকচোমুখ পুপগুচ্ছ, পৃথিবীর নাড়ীতে নাড়ীতে জাগরণের আলোড়ন । কিশোর যখন যৌবনের দ্বারে আসিয়া পৌছায়, সে চমকিয় ওঠে, বসন্ত-স্পদিত পৃথিবীর মত তাহার দেহে মনে প্রাণ-প্রকাশের আকুলত জাগে, নব নব অনুভূতি লাভের তৃষ্ণায় সে চঞ্চল হয়। অপরিণত দেহ দিয়া নব বিকশিত প্রাণের পূর্ণশক্তি সে ধারণ করিতে পারে না, তরুণ অনভিজ্ঞ মন দিয়া সে বুঝিতে পারে না, তাহার জীবনে প্রকৃতি-লক্ষ্মী কোন স্বপ্ন কোন মায়া রূপ রচনা করিতে চায়। সে দিশেহারা, উদাস হইয়া যায়। বস্তুতঃ জীবনের এই কাল অনেকের পক্ষে সুমধুর নয় । যৌবন-সিংহদ্বারের প্রবেশপথ বেদনাময়। বালোর সরলতা नृहख 5°जड एांब्रहेिब्रॉ fक८वंॉब्र जङ्ग श्रृंखेंौद्ध हैब्रां यांब्र ।