পাতা:প্রবাসী (পঞ্চত্রিংশ ভাগ, প্রথম খণ্ড).djvu/১৭০

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

S88 মহাশয় শুধু বাঁকুড়ার নয় সব জেলারই উপকার করিয়া সকলেরই ধন্তবাদভাজন হইয়াছেন । জাতীয় আয়ুর্বিজ্ঞান বিদ্যালয় জাতীয় আয়ুবিজ্ঞান বিদ্যালয়কে কলিকাতা বিশ্ববিদ্যালয় আপাততঃ প্রাথমিক পরীক্ষা পৰ্য্যস্ত “অঙ্গীভূত” (য়্যাফিলিয়েটেড,) করিয়াছেন, ইহা মুসংবাদ । বঙ্গে সুশিক্ষিত চিকিৎসকের প্রয়োজন যত আছে, আধুনিক বিজ্ঞানসম্মত চিকিৎসা শিখাইবার বিদ্যালয় তত নাই । এইরূপ বিদ্যালয় আরও বাড়া অবিশ্বক। আশা করি, এই বিদ্যালয়টি যথাসময়ে উচ্চতম পরীক্ষা পৰ্য্যস্ত বিশ্ববিদ্যালয়ের अत्रौछूठ इहेष्व । অধ্যাপক প্রফুল্লচন্দ্র ঘোষের দান অধ্যাপক প্রফুল্লচন্দ্র ঘোষ পালি, সংস্কৃত ও অন্তান্ত প্রাচ্য তাষার গ্রন্থের অনুবাদ প্রকাশের ব্যয়নিৰ্ব্বাহাৰ্থ কলিকাতা বিশ্ববিদ্যালয়ের হাতে ত্রিশ হাজার টাকার কোম্পানীর কাগজ দিয়াছেন। তাহার পিতা শ্ৰীযুক্ত ঈশানচন্দ্র ঘোষের নামে অনুদিত পুস্তকগুলির নাম “ঈশান অনুবাদমালা” রাথ হইবে । ঈশানবাবু নিজে অনেক বৎসর পরিশ্রম করিয়া পালি হইতে সমুদয় বৌদ্ধ জাতক অনুবাদ করিয়াছেন এবং নিজের ব্যয়ে তাহা প্রকাশও করিয়াছেন । বঙ্গীয় পাঠকবর্গ তাহার এই কীৰ্ত্তির যথেষ্ট কাৰ্য্যগত সম্মান না-করিয়া থাকিলেও ইহার গৌরব স্বীকার বিদ্বজ্জনমাত্রেই করিবেন। তাহার পুত্র এইরূপ অন্তবিধ গ্রন্থের অনুবাদ প্রকাশের সহায় হইয়া যথাযোগ্য:কাজ করিলেন । प्रेक्षानरांबूत छांउरुभागांठ अन्नश्वर श्थन वांश्त्रि श्, তখন আমরা লিখিয়ছিলাম বলিয়া মনে হয়, যে, জাতকগুলি গল্পপড়ার অনঙ্গ দেয়, অধিকন্তু তাহা হইতে উপদেশ পাওয়া যায় এবং ভারতবর্ষের প্রাচীন সামাজিক ইতিহাস রচনার উপকরণও তাহা হইতে পাওয়া যায়। এই বহিগুলি অন্ততঃ সমুদয় কলেজ লাইব্রেরীতে, বড় বড় স্কুলের লাইব্রেরীতে এবং বঙ্গের সমুদয় শহরের ও বৃহৎ গ্রামের সর্বসাধারণব্যবহার্য্য লাইব্রেরীতে রাখা উচিত ।

  • Ğ SIRTFHIS)

SN°8之 বঙ্গের ও আগ্ৰা-অযোধ্যার ব্যবস্থাপক সভা একটি-একটি করিয়া বঙ্গের ব্যবস্থাপক সভায় নুতন ট্যাক্স বসাইবার সব আইনগুলিই পাস হইয়া গেল। আগ্রাঅযোধ্যার ব্যবস্থাপক সভাতেও আয়বৃদ্ধির জন্ত কোন কোন নুতন আইন করিবার চেষ্টা হইয়াছে, কিন্তু সেখানে গবষ্মেন্ট বঙ্গের মত এমন ভক্ত সদস্তদল পান নাই । সেখানে সরকার সব আইন পাস করিতে পারিতেছেন না । অবশ্য বঙ্গের সব সদস্তই “জো হুকুম” नप्रन । চাকরীর জন্য ধৰ্ম্মান্তর গ্রহণ সরকারী চাকরী পাইবার জন্ত কেহ ধৰ্ম্মস্তির গ্রহণ করিয়াছে কিনা, ভারতীয় ব্যবস্থাপক সভায় এই প্রশ্নের উত্তরে স্বরাষ্ট্রসচিব বলিয়াছেন, সংথ্যালধিষ্ঠ সম্প্রদায়ের জন্ত রক্ষিত চাকরী কে কে পাইতে পারে তাহণ নিরূপণের জন্ত পরীক্ষা আরম্ভ হইবার পর যদি কেহ ধৰ্ম্মান্তর গ্রহণ করে তবে তাহা বিবেচিত হয় না ; পক্লিক সাবিস কমিশন সন্দেহজনক ধৰ্ম্মাস্তর গ্রহণের যে কয়েকটি ঘটনা বিবেচনা করিয়াছেন তন্মধ্যে ৬টি শিখধৰ্ম্ম, ১টি খ্ৰীষ্টীয় ধৰ্ম্ম ও একটি মুসলমান ধৰ্ম্ম সম্পর্কে ঘটিয়াছিল ; এক জন চাকুরীপ্রার্থী বলিয়াছিল, সে সংখ্যালধিষ্ঠ সম্প্রদায়-সমুদয়ের যে-কোন ধৰ্ম্মাবলম্বী ! স্বরাষ্ট্রসচিব যে উত্তর দিয়াছেন, তাহা অপেক্ষা সন্তোষকর উত্তর দেওয়া হয়ত তাহার সাধ্যাতীত ছিল । সংখ্যালঘিষ্ঠদিগকে চাকরী দিবার পরীক্ষা আরম্ভ হইবার পর কেহ ধৰ্ম্মস্তির গ্রহণ করিলে তাহাঁকে তাহার নব-অবলম্বিত ধৰ্ম্মের লোকদের সুবিধা দেওয়া হয় না বুঝিলাম। কিন্তু পরীক্ষা আরম্ভ হইবার আগেই কেহু ঐ কৰ্ম্ম করিয়া থাকিলে তাহাতে ত তাহার দাবী বিবেচিত হয় ? সেরূপ ধৰ্ম্মাস্তরগ্রহণ ঘটনার সংখ্যা কেহ বলিতে পারেন কি ? স্বরাষ্ট্রসচিব কতকগুলি সন্দেহজনক ঘটনার সংখ্যা দিয়াছেন ; কিন্তু নিঃসন্দেহ ঘটনা কি একটিও ঘটে নাই ? ঘটিয়া থাকিলে তাহা কয়টি ? ● বিশেষ কোন ধৰ্ম্মাবলম্বীকে সাংসারিক সুবিধা দেওয়া দ্বারা সেই ধৰ্ম্মের অপমান করা হয়, এবং অন্ত ধৰ্ম্মাবলম্বীদিগকে দণ্ডিত ও অনভিপ্রেত ভাবে সম্মানিত করা হয় ।