পাতা:প্রবাসী (পঞ্চত্রিংশ ভাগ, প্রথম খণ্ড).djvu/১৮৪

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

ծ0 Նյս :o 32 TK তেমনই সকল মানুষেরই । তাঁকে বোঝবার স্বীকার করবার শিক্ষণ অবস্থানিৰ্ব্বিশেৰে সকলেরই হোক এই কথাটাই বলবার যোগ্য। শোনা যায় এস্কিলস সফোক্লিস যুরিপিডস প্রমুখ মহৎ প্রতিভাবান নাট্যকারদের নাটক এথেন্সের সৰ্ব্বসাধারণের জন্তেই অভিনীত হয়েছে—সৰ্ব্বসাধারণের প্রতি এই হচ্ছে যথার্থ সন্মান প্রকাশ । তাদের প্রতি দয়া করে নাটক্টের রচনাকে যদি দরিদ্র করা হত তৰে সেই গৰ্ব্বোদ্ধত দারিদ্র্য সাধনার প্রতি সৰ্ব্বকালের অভিশাপ জ to a co >N°8戈 জলে স্থলে আকাশে তার ঐশ্বৰ্য্য তো বিচিত্ররূপে প্রকাশমান । আদিকালের সেই প্রথমজাত অমৃতই তো মানুষের আত্মায় “অপূৰ্ব্বেণেষিতা বাচস" অপূর্বের দ্বারা প্রেরিত বাণী, তার প্রকাশ তো আজও নব নষ আনন্দরূপে উদ্ভাবিত হয়ে মানুষকে সৰ্ব্বোচ্চ গৌরবে মহীয়ান করেছে। এই আবিকে এই সুন্দরকে এই আননাকে ঈর্ষ্যা ক’রে আমরা বদি তার প্রতি ধিমুখ হই তবে আমাদের জীবন মুঢ় অদৃষ্টের পায়ের তলায় শিকলে বাধ্য হয়ে কাটবে শুধুমাত্র খেয়ে প'রে । বর্ষিত হ’ত । আমরা যে স্বষ্টিকৰ্ত্তার সরিক, আমাদের আত্মা যে প্রকাশঋষি কবি বলেছেন— স্বরূপ এই কথাই আজ নববর্ষে আমরা যেন স্বীকার করতে १द्विात्रि! शृषिौ ग्रना चाङ्गम् পারি /* উপাতিষ্ঠে প্রথমজামৃতস্ত । *ांख्रिनिtकडन, :व्! cवध्वंॉर्थ २ ७8२ ।। আমি সমস্ত ছালোক ভূলোক ভ্রমণ ক’রে এসে দাড়ালুম ------l. -- প্রথমজাত অমৃতের সম্মুখে । * শাস্তিনিকেতন-মন্দিরে নববর্ষে আচার্য্যের উপদেশ । শ্ৰীযুক্ত সেই প্রথমজাত অমৃত তো আজও জয়ন্ত্রীর্ণ হয় নি, পুলিনবিহারী সেন কর্তৃক অশ্নলিখিত । রবীন্দ্রনাথের পত্র अंोद्धिनिएकङन কল্যাণীয়েযু এইমাত্র তোমার প্রেরিত দুখানা প্যাম্ফ লেটু শেষ ক’রে তোমাকে লিখতে বললুম। মাদ্রাজ থেকে তোমাকে একখানা চিঠি পাঠিয়েছি, বোধ হয় পেয়েছ। •••হাসি পায় মনে করলে যখন ভাবি এই সঙ্গে সঙ্গেই রাষ্ট্রনেতারা সমস্ত দেশ জুড়ে বকৃতামঞ্চে কংগ্রেসের উত্তেজনা বিস্তার ক’রে বেড়াচ্ছেন, তার গুরুত্ব সম্বন্ধে কারও মনে কোন সন্দেহমাত্র নেই। কিন্তু কী শুপাকার অবাস্তবতা, কৃত্রিমতা । এক প্রদেশের সঙ্গে আর এক প্রদেশের অনৈক্য কেবল তাষাগত নয়, স্থানগত নয়, মজ্জাগত। পরস্পরের মানব সম্বন্ধ কেৰল ষে শিখিল তা নয়, অনেক স্থলেই বিরুদ্ধ। আমরা ভোটের ভাগবিভাগ নিয়ে তুমুল তর্ক বাঁধিয়েছি, যেন অস্তরের মধ্যে সামঞ্জস্ত না থাকলেও ভোটের সামঞ্জস্তে এই ফাটলধর দেশের সর্বনাশ নিবারণ করতে পারবো। আজকাল আমি সমস্ত ব্যাপারটাকে নিম্পূহ বৈজ্ঞানিকভাবে দেখবার চেষ্টা করি ; মরবার কারণ যেখানে আছে সেখানে মরা অনিবাৰ্য্য—এর চেয়ে সহজ কথা কিছুই নেই। পালামেন্টরি রাষ্ট্ৰতন্ত্র। এ কি বিলিতি দাওয়াইখান থেকে ভিক্ষে করে আনলেই তখনই আমাদের ধতের সঙ্গে মিলে যাবে! নিযুয়র্কের আকাশষ্ট্ৰাচুড়া বাড়ি আমাদের পলিমাটির উপর বসিয়ে দিলে সেট। তার অধিবাসীদের কবর হয়ে উঠবে। সাদা কাগজের মোড়কে আমাদের ভাগে কী দান কী পরিমাণে এসে পৌছল সেটা বেশী কথা নয়, যাকে দেওয়া হচ্ছে তারই পাঁচ