পাতা:প্রবাসী (পঞ্চত্রিংশ ভাগ, প্রথম খণ্ড).djvu/২৩২

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

২০৮ "স্থ্য, বুড়ো হয়ে গেলাম, আবার নাকি বাড়ে ?” বলিয়া মমতা একখানা চামড়ার গদী-উমাটা চেয়ারে বসিয়া পড়িল । পাশে আর একটি চৌকীর উপর ঘামিনী সন্ধ্যায় পরিবার কাপড়-জামা বাহির করিয়া রাখিয়াছেন, সেগুলি নাড়িতে নাড়িতে বলিল, “বাবা, দুই আলমারিভৰ্ত্তি তোমার কাপড়, একটাও তবু পরবে না । সেদিন মামীম ত ঠিক কথা বলেছিলেন।” যামিনী চুলের বিনুনী শেষ করিতে করিভে বলিলেন, “কি আবার ঠিক কথা বললেন তোমার মামীম ?” “ঐ যে সেদিন বললেন, তোমার বুঝি মনে নেই ? নিশ্চয় মনে আছে । ঐ যে এর আগের রবিবারে।” কথাটা এমন বিষম কিছুই নয়। যামিনীর ছোটভাই মিহিরের স্ত্রী একদিন বলিয়াছিল, “মাগো মা, কাপড়ের যেন দোকান 1 সব কখনোই ত নুতন দেখছি । দিদি, একদিনও বুঝি একখানা পাট ভেঙে পরে না ? মেয়ের বিয়েতে তোমায় আর কাপড়চোপড় কিনতে হবে না ।” এই কথাটাই মমতা কিছুতেই মায়ের সামনে বলিয়া উঠিতে পারিল না । ঘামিনীর কথাটা মনে পড়িল। একটু হাসিয়া বলিলেন, “এসব ছেলেমানুষের ব্যাপারে আমি বেশী লাঞ্জগোজ করলে ভাল দেখাবে না । তাছাড়া আমায় ত সারক্ষিণ উপর, নীচ, ভাড়ার আর রান্নাঘরে ছুটোছুটি করতে হবে। তুমি এবার নীচে যাও, লোকজন আসবার সময় হ’ল। ড্রয়িংক্রমের পাশের ঘরে আমি অনেকগুলি গোলাপ আর শ্বেতপদ্ম জলে ভিজিয়ে রেখেছি। নিত্যকে বলে গিয়ে, যে ঘটে । বৰ্ম্মার কাঠের ট্রে আছে, তাতে গুছিয়ে তুলতে, তোমার বন্ধুদের গোলাপ দিও হাতে হাতে। বড়দের পদ্ম দিও। আমি একবার রায়াধর তদারক করে আসি । মমতা পাক বুড়ীর মত বলিল, “তুমি ধেয়ে না মা আণ্ডনের আঁচে, তোমার মাথা ধরে যাবে। মামীম ত আছেন সেখানে, বিন্দু-পিঙ্গীমাও আছেন । যামিনী তবু রাঃাঘরের দিকে চলিয়া গেলেন । মমতা झुण ७झ्हेयान्न छष्ठ मिडा-किएक ७ोकिङ्गा जहेङ्गो नौप्झ চলিয়া গেল । ফুলে-ভরা ট্রে দুটি পাশে রাখিয়া মাৰ্ব্বেল পাথরের

  • 琴 t

g N98R সিড়ির মুখে দাড়াইতে ন-দাড়াইতে সজোরে হর্ণ দিয়া একখান গাড়ী ভাহীদের গেটের ভিতরে ঢুকিয়া পড়িল । মমতা অক্ষুটশ্বরে বলিল, “এই রে অলকা মুটুকিই সবার पञांtत्री झाँछिद्र !” 锋 অলকা একলা আসে নাই, অনুগ্রহ করিয়া ছায়াকেও जtत्र कब्रेिब्र आiनिब्रां८झ् । cन न श्रांजि८ण*झांभ्रांद्र ट्ब्रङ অসিাই হইত না, কারণ এখানে সে থাকে পরের বাড়িতে, কে তাহাকে গরজ করিয়া এত দূর পৌছাইয়া দিতে আসিবে ? সুতরাং মনে মনে অলকার প্রতি একটু কৃতজ্ঞ ন হইয়াও মমতা থাকিতে পারিল না। অলকা গাড়ী হইতে নামিয়াই তীক্ষ কণ্ঠে চীৎকার করিয়া উঠিল, “ওমা, কি চমৎকার মানিয়েছে ভাই তোকে ! ঠিক যেন ইন্দ্রাণী । এত আছে, তবু কেন ভূত লেজে স্কুলে যাস বল ত ” ভtহার পিছন পিছন নামিল ছায়া । নিতান্ত সাদাসিদ। পোষাক, ছিটের জামা অার কালপেড়ে একখানি পুরাতন শীি শাড়ী ৷ গহনার ছিটাফোটাও গায়ে নাই । হাতে খালি বাধানে দু-গাছি শাখা । মমতা আর অলকার মধ্যে পড়িয়া তাহাকে যেন একান্তই মান আর হতঐ দেখাইতেছে। তবু তাহার মুখের হাসিট মমতার চোখে বড়ই মিষ্টি লাগিল । অলকার কথার উত্তরে মমতা বলিল, “আহা, কি কথাই বললে । এমনি ক’রে গেলে আমায় কেউ স্কুলে ঢুকতে দেবে ?” অলকা বলিল, “ঠিক এমনি করেই কি আর ? তবে যেরকম যাও, তার চেয়ে কি আর একটু ভাল কাপড়, কি গহনা দুখানা বেশী পরা যায় না ?” ছায়ার সামনে এত কাপড়-গহনার গল্প করিতে মমতার লজ্জাই করিতেছিল। সে ভাড়াতাড়ি কথা ঘুরাইবার জন্ত বলিল, “তোমরা দাড়াও না তাই এখানে, আমার একলাএকলা এভ লোককে রিসীভ করতে কেমন যে লজ্জা করে ।” অলক ভৎক্ষণাৎ রাজী ।- মমতা তাহার হাতে একটি আধফোঁটা লাল গোলাপ গুজিয়া দিতেই সে চট্‌ করিয়া ठांश निtछब्र ८बांtफ़ गेंiथिब्रा ज३ब्रा बगिण, “(बन छ ।