পাতা:প্রবাসী (পঞ্চত্রিংশ ভাগ, প্রথম খণ্ড).djvu/২৩৮

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

i বাংলা ভাষার প্রশ্নপত্র

  • ঐদ্বিজেন্দ্রনাথ রায়-চৌধুরী

" গঞ্জ ফাগুন মাসের প্রবাসীতে ঐসনৎকুমার সিংহ, বিশ্ববিদ্যালয়ের * বাংলাভাষাও বাংলা সাহিত্যের প্রশ্ন করিতে হইলে, ইংরেজী ভাষার भाशया बाडिएब्रएक महtछ cवांशश्रभा श्ल्लेप्त वजिब्रl ठाश वारणा खांबाब्र হওয়া উচিত, এই প্রশ্ন তুলিয়া লিখিয়াছিলেন যে, “এমন বহু ছাত্র আছেন, র্যাহারা ইংরেজীতে দেওয়া প্রশ্ন অপেক্ষ মাতৃভাষায় দেওয়া প্রশ্নকে উত্তম রূপে হৃদয়ঙ্গম করিয়া সুচিস্তিত উত্তর প্রদান করিতে পারেন । ইংরেজী ভাষায় প্যাচ দেওয়া কঠিন শব্দে বাংলা ভাষায় প্রশ্ন করিয়া এই সকল ছাত্রদের উপর কিরূপ অবিচার করা হয়, প্রশ্নকর্তায় cवांथ झग्न डांइl cषग्नांत्न कtब्रन न ' **दत्रउiषांद्र ७ङ दए ६मछ ঘটে নাই, যাহতে প্রশ্নপত্র করিবার সময় শব্দের বা ভাবের অনটন পড়ে" এবং এ বিষয়ে ভাইস-চ্যান্সেলায়ের দৃষ্টি আকর্ষণ করেন। চৈত্র মাসের ‘প্রবাসী’তে দেপ! যায়, বিজয়গোপাল গঙ্গোপাধ্যায়, मूल यवक (जष८कब्र छैनश्च cषांश इग्न ऎक शब्रिटङ न नाब्रिग्रां, छशद्र প্রতিবাদকল্পে যুক্তি দেপাইয়াছেন যে “ইংরেজী রাজভাষী, বৰ্ত্তমান কালের ভারতবর্ষের lingua franca. বিশ্ববিদ্যালয়ের সব প্রশ্নই श्रब्रखोङ इ७ब छैक दलिन्न भएन श्ब्र ” इंश कटशूद्र बिठांद्रनश् স্বধীগণ বিচার করিবেন। সিংহ-মহাশয় ‘বাংলা ভাষা ও সাহিত্যের প্রশ্নপত্র সম্বন্ধেই লিথিয়াছেন । ইংরেজী ভাষার অনাদর ও অবহেল! করিতেছি না, কিন্তু বঙ্গভাব ও সাহিত্যের প্রশ্নপত্র বঙ্গভাষাতেই হওয়া শোভন ও সঙ্গত নহে কি ? এখানে কলিকাতা বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রশ্নপত্র সম্বন্ধেই আলোচনা হইয়াছে। “বঙ্গভাষা ও সাহিত্য’ দ্বিতীয় ভাষা হিসাবে হিন্দী, তামিল, তেলুগু, উর্দু, ও অন্তান্ত ভাষার সহিত অধীত হয়। এই সব পাঠ্যপুস্তক বাংলা প্রভৃতি নানা ভাষাতেই লিখিত ও পঠিত হইয়া থাকে । ইংরেজী, অঙ্ক প্রভূতি বিষয়ের প্রশ্নপত্র ইংরেজীতে হইয় থাকে, কারণ তাহা সকল ছাত্রেরই পাঠ্য, কিন্তু (ধরুন ম্যাটিক পরীক্ষায় ) বাংলা, ইতিহাস, স্বাস্থ্যতত্ত্বের পাঠ্যপুস্তক বাংলা ভাষায় লিখিত ও পঠিত হয়, এবং উত্তরও বাংলা ভাষায় লেখা চলে, এক্ষেত্রে শেষ দুইটি বিষয়ের প্রশ্নপত্র বাংলা ভাষায় লিখিত হইলে, ইংরেজীতে দেওয়া প্রশ্ন অপেক্ষা ছাত্রগণের মাতৃভাষায় দেওয়া প্রশ্নকে উত্তমরূপে হৃদয়ঙ্গম করিয়! স্বচিন্তিত উত্তর লিখিতে সহজ হয় । কিন্তু বহুতর ছাত্র এই দুই বিষয়ে ইংরেজীতেও উত্তর লিখিয়া থাকেন, সেক্ষেত্রে ইংরেজীতে প্রশ্নপত্র ছাপা হইলে পৃথক প্রশ্নপত্র করিতে হয় না, সেই দিক দিম্ব কর্তৃপক্ষেয় হবিধা হয়, কিন্তু ৰাঙ্গল ভাষা ও সাহিত্যের প্রশ্নপত্রে বাংলাভাষাভাষী ভিন্ন অপর কেহ (উর্দু হিনী, আসামী, তামিল, তেলুগু প্রভূতির পাঠ্য যাহারা দ্বিতীয় ভাষা হিসাৰে গ্ৰহণ করিয়াছেন) সংশ্লিষ্ট নয়, কাজেই বাংলা ভাষার প্রশ্নপত্র বাংলাতে হওয়া সৰ্ব্বতোভাৰে সমীচীন। তৰে যদি কেহ মনে করেন ভারতবর্ষের lingua franca অনুসরণ করা উচিত (ইংরেজী রাজভাষা হইলেও, যে দেশে শতকরা ৯৭ জন নিরক্ষয় সেখানে lingua franca বলা যায় कि-नां नालर, बद्ररश्मिौ cन शॉन यषिकांद्र कtद्र ) जषषां वांछ्डांबांद्र यत्र श्रtन्क ड्रेशrब्रछौ छषां ब्र लिथिड &थश्न अझ्टछरै ८वाषणभा झग्न তাহা হইলে স্বীকার করিতে হইবে, যে, বাঙালী জাতির cultural conquest दांब्र वफ़्रे cश्वांछनीग्न यवह धम्लिङ्गांtछ्, ७व१ বিশ্ববিদ্যালয়ের ৰাংলা ভাষাকে সম্মানের আসন দিতে চেষ্টা করা বিড়ম্বন মাত্র। ইংলণ্ড, জাৰ্ম্মেনী এমন কি জাপান প্রভৃতি স্বাধীন দেশে তাহদের निtबद्र उषा शप्ल श्रछ ८कॉन खषिाञ्च cन-cमभद्र cकन भद्रोक्राइ প্রশ্নপত্র লিপিত হুন্ন না । ভদ্ৰ-লোক শ্রীরমাপ্রসাদ চন্দ যাঙ্গালার এক শ্রেণীর লোকের ভবিষ্যৎ সম্বন্ধে বিশেষ শঙ্কাযুক্ত হইয় প্রবাসী’ পত্রে কয়েকটি প্রবন্ধ লিখিয়াছি ! এই শ্রেণীকে স্বতন্ত্ৰ উল্লেখ করিতে হইলে অবঙ্গ একটা স্বতন্ত্র নাম দিতে হয়। হতরাং সংজ্ঞা শব্দরূপে রূঢ় অর্থে “ভদ্রলোক” শব্দ বাবস্থায় করিয়াছি। শ্রদ্ধাভাজন ‘প্রবাগ।’-সম্পাদক মহাশয় বৈশাখ মাসের প্রৰাস’তে প্রয়োগের দৃষ্টান্ত সহ এই কথাটি নির্দেশ করিয়া আমার বিশেষ উপকার করিয়াছেন। গত সনের ভাদ্র মাসের 'প্রবাসীতে যুক্ত মোহিনীমোহন দাস মহাশয় ( ৭•২ পৃ.) এবং বর্তমান সনের বৈশাখ মাসের 'প্রবাসীতে’ স্ত্রীযুক্ত কাজী সেরাজুল হক সাহেব (৬৯ পৃ.) আমার প্রতিবাদ করিয়াছেন । এই সকল প্রতিবাদ সম্বন্ধে আমায় বক্তব্য নিবেদন করিতেছি । ১ । কাজী সেরাজুল হক সাহেবের আপত্তি “ভদ্রলোক” নামটি লইয়া । সুতরাং উহার উত্তর প্রথমে দিব । তিনি লিখিয়াছেন, “চন্দ-মহাশয়ের মতে একমাত্র মুসলমান এবং অনাচরণীয় হিন্দুগণ ভদ্রলোক-ঘচ্য নহেন’। রূঢ় অর্থে “ভদ্রলোক” শব্দ সরকারী কাগজপত্রে কিরূপে ব্যবহার হয় তাহ প্রবীণ প্রবাসী’-সম্পাদক মহাশয় দেখাইয়াছেন এবং “ভদ্রলোক” শব্দের যৌগিক অর্থ কি স্বয়ং কাজী সেরাজুল হক সাহেব লিখিয়াছেন : অবশ্যই আমার একটি অপরাধ হইয়াছে। মুসলমান সম্প্রদায়ের একটি শ্রেণী সম্বন্ধে “ভদ্রলোক” भएकाद्र बांब्रती ●डिअंश ब्रा श्रtर्थ वाबझठ इग्न । यांब्रदौ “*ब्रिक” শব্দের অর্থ ভদ্র ; এই শব্দের বহুবচন “আশরাফ" । বাঙ্গাল “ভদ্রলোক" শব্দের মত আরবী "আশরাফ" শব্দটি রূঢ় অর্থে এক শ্রেণীর মুসলমানকে বুঝায় ; এবং এই শ্রেণীর বহিভূত মুসলমানগণকে दएब्न 'बो७ ब्राय” (“ङग्नया” श्रृंप्कच्च दश्वध्न) । शृश्वन कनिकोज्री भाजांना यषम थउिठेिउ हब्र उषन निग्नव श्णि, “बांनब्रांक” cथगैब्र शक ভিন্ন সেখানে কেহ গড়িতে পরিবে না। অনেক দিন হইল সেই নিয়ম রদ इश्ब्र त्रिब्रांश् । गबकाद्रौ कात्रजनtज ७षन “यां* बांक” ७षर "আত্তরাফ” ভেদ স্বীকৃত হয় না। এমত অবস্থায় কোন লেখক যদি মুসলমান সমাজকে "আশরাফ" এবং “জাত স্বাঞ্চ” এই দুই ভাগে বিভাগ করির উভয় শ্রেণীর জন্ত পৃথক কৰ্ত্তব্যপথ নিৰ্দ্ধারণ করিতে ধান তৰে বোধ হয় তাহ কেহ পছন্দ কয়িবেন ন: । এই জগুই আমি এই বিভাগের কথা উত্থাপন করি নাই । মুসলমান সম্প্রদায়ের মত সকল হিন্দু রাষ্ট্রর ক্ষেত্রে এক পথের পধিক নহেন। বিভিন্ন পন্থী হিন্দুগণকে বিভিন্ন নামে নির্দেশ না করিয়া উপায় নাই । “ভদ্রলোক” ছাড়া অন্ত কোন নাম উদ্ভাবিত হইলে তাহ! সানন্দে ব্যবহার কবিৰ ।