পাতা:প্রবাসী (পঞ্চত্রিংশ ভাগ, প্রথম খণ্ড).djvu/২৪

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

\s প্রবামা ; श्रi८छ् ! भ: ण1 *iftocउ ८ 41 चfव्र cव भश्fद्भfक्ष व्ानश्रीভীমদেব গোদাবরী হইতে গঙ্গার কুল পৰ্য্যন্ত র্তাহার রাঙ্ক্য বিস্তার কfরয়ffছলেন এবং তিনি “শ্ৰীবীর ঐ গজপতি গউড়েশ্বর নব:কটি কর্ণাট” প্রভৃতি উপাধি ভূষণে ভূষিত হন । সিংহাসনস্থ ত্রৈ উড়িষ্যার রাজা প্রতাপরুদ্রও এই বিস্তৃত রাজ্য প্র প্ত হন। গৌড়ের রঞ্জিসিংহাসনের অবস্থা শোচনীয় হইয়া দড়িাইয়াfছল । ইলিয়াস শাহের পর হাবণী কৃতদাস-বংশ গৌড়-সিংহাসন দখল করেন— তাহাঁদের অত্যাচারে উৎপীড়নে দেশ অরাজক হষ্টয়া পড়িয়া ছিল । অবশেষে গৌড়ের শ্রেষ্ঠ বিজ্ঞ ব্যক্তির আলাউদ্দিন হোসেন শাহকে রাজতত্তায় বস:ই:লন । এই ঐতিহাসিক কাহিনী বৃন্দাবন কিছু বর্ণনা করিয়াছেন । সন্ন্যাসগ্রগুণের পর ভক্ত:দর নিকট হইতে বিদায় লইয়া ঐচৈত দ্য গঙ্গীর তীর-পথ দিয়া গৌড়র শেষ সীমা ছত্র:ভাগে আসিয়া উপনীত হইলেন। ছত্রভোগ সেসময়ে একট দেশ প্রসিদ্ধ তীর্থ। এই গৌড়-সীমাস্তের অধিকারী ছিলেন রাজকৰ্ম্মচারী রামচন্দ্র ধ। । ঐচৈতন্ত নীলাচলে যাইবার জন্ত আকুল ভাবে বাগ্রতা প্রকাশ করিতে লাগি লন । তাহার সে অ:ৰ্ত্তি দেপিয়া রামচন্দ্র র্থ বাfথত হই:লন । মহাপ্রভূর সঙ্গী সহচরের:ও তাহীকে অস্থ:রাধ করিলেন বাহীতে র্ত হার পরপরে ও উড়িষ্যার সীমান য় গিয়া নীল চল যাত্রা করিতে পারেন । কারণ এই ঘোরতং যুদ্ধেৰ সময় রাজ-অনুমতি ব্যতীত কেহ রাজ্যের সীমা অতিক্রম কfরতে পারিত না । রামচন্দ্র শ্রীচৈতন্তকে বলিতেছেন— म' व थङ्क इवॆश्चt च विषष मषन् । সে দশ এদেশ কেহে পথ নাহি বয় । রাজার মিথুল পুঠিয়াঙ্ক স্থানে স্থানে । পথিক পাইলে "জা গু” বুলি লয় প্রাণে ॥ কোন দিগ দিয়া বা পাঠ ও লুকাইয়া । তাহাত ডরাও প্ৰভু ! শোন মন দিয়া । মুঞি সে নমস্কর, এথাকায় মোর ভার। নাগালি পাইলে আগে সংশয় আমার ॥ Lo, ভা, অস্ত্যখণ্ড, ১ম পরিচ্ছদ যাহা হউক, রাত্রি তৃতীয় প্রহরে সপার্ষণ শ্ৰীকৃষ্ণচৈতন্ত নৌকায় অরোহণ করি। রামচন্দ্র ধার সাহাঘোই গঙ্গাপার হইয় উড়িয্যরাজের সীমায় পৌছাইতে সমর্থ হইলেন – Sega পর্তুগীজ ডোমিঙ্গল পায়েস (Dorningo Paes) এই সময়কার উড়িয্যা-রাজ্যের বর্ণনা প্রসঙ্গে উল্লেখ করিয়াছেন “And this Kingdom of Orya of which [ havo spokou . above is sud to bi much largor---since it marchos with all Bengal and is at war with hor.” এই রকম যুদ্ধের সময় শচীমাতা তাহার একমাত্র দুলালকে নীলাচল যাইতে বলিবন ইহা সম্ভবপর হয় না, এবং পথ দুর্ঘট ছিল বলিয়াই শ্ৰীকৃষ্ণচৈতন্ত সন্ন্যাস গ্রহণ করিয়া বীরভূমের বিজন অরণ্যে বাস করিতে সংকল্প করিয়াছিলেন। শ্রীচৈতন্তচরিতামৃত হইতে শ্রীচৈতষ্ঠভাগবত এ-ক্ষেত্রে অধিকতর ঐতিহাসিক এবং সত্য ঘটনামুলক বলিয়াই বোধ হয় । শ্ৰীচৈতন্তের নীলাচলে অবস্থান ঃ—বুন্দাবন দাস র্তাহার শ্ৰীচৈতন্ত প্রাগবতে লিখিয়াছেন যে শ্ৰীকৃষ্ণচৈতন্ত নীলাচলে শ্ৰীজগন্নাথ দৰ্শন করিয়া কিছুদিন তথায় অবস্থিতি করার পর গৌড়ে প্রত্যাগমন করেন ; কারণ মহারাজ প্রতাপরুদ্র উৎকলে ছিলেন না, যুদ্ধ করতে বিজয়নগরে গিয়াছিলেন । যে সময়ে ঈশ্বর আইল নীলাচলে । তথনে প্রতাপরুদ নাহিক উৎকলে । যুদ্ধরসে গিয়াছেন বিজয় নগরে । অতএব প্রভু না দেপিলেন সেই বীরে ॥ ঠাকুরে থাকিয়া কথেদিন নীলাচলে । পুন গৌড় দেশে আইলেন কুতুহলে । চৈ., ভ. অস্ত্যথও, তুঙ্গীয় অধ্যায় শ্রীচৈতন্ত সন্ন্যাস গ্রহণ করিয়াছিলেন ১৫১০ খ্ৰীষ্টাব্দে । এই সময়ে কৃষ্ণ দব রায় বিজয়নগরের সিংহাসনে আরোহণ করেন। বিজয়নগরের সহিত উড়িয্যায় যুদ্ধ পূৰ্ব্ব পূৰ্ব্ব রাঙ্গাদের অমিল হইতেই চলিতেছিল এবং উড়িষ্যার সীমাও দক্ষিণে বর্তমান মন্দ্রিাজ প্রদেশে নেলোর পর্য্যস্ত বিস্তুত ছিল। তৎকালে পৰ্ত্ত গীজেরাও গোয় দখল করিয়া উপনিবেশ স্থাপন করিয়াছিলেন । Duarta Baibosa নামক জনৈক সন্ত্রাস্ত পৰ্ত্ত গীজ ভ্রমণোদেশে এদেশে আসেন egz. Štstą anos; srg “Descriptions of the East Indies and Countries on the seaboard of the Indian Ocean in 1514” er sffs gēarts i fsfR Joho de Novaর রণতরীতে ভারতে আসিয়াছিলেন । তিনিও বিজয়নগরের সহিত উড়িয্যর যুদ্ধর কথা উল্লেখ कुद्विघ्व fश्रश्चांध्न् ।