পাতা:প্রবাসী (পঞ্চত্রিংশ ভাগ, প্রথম খণ্ড).djvu/৩০৪

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

২৭০ প্রবাসী Уe83 ●डिछेॉब मtनां८बांकी श्छेब्रांtछन । अधूनां uहे ब्रांखऐनठिक সম্প্রদায় যেরূপ শক্তিশালী হইয়া দেশ শাসন করিতেছেন তাহtভ মনে হয় বৈদেশিক আক্রমণ ব্যতীত ইহার পতন নাই । মাধুবংশের পতনের পর আভ্যস্তরীন মঙ্গোলিয়ার বিভিন্ন রাজন্তবর্গ বহির্মঙ্গোলিয়ার সহযোগিতায় কয়েকবার আপন আপন স্বাধীনতা লাভের ব্যর্থ প্রয়াস করিয়াছে। কুশিয়াভীতি ও বহির্মঙ্গোলিয়ার রাজন্তবর্গের হিংসাপরায়ণতার দক্ষণই ত;হার এ-বিষয়ে বার্থ হইয়াছেন । তাহার নিজেদের শক্তি-সামর্থে নিতাস্ত আস্থাবান বলিয়া ধারণা করেন যে, সাধারণ-তন্ত্রী চীনের বিরুদ্ধতা করিবার শক্তি র্তাহীদের যথেষ্ট আছে। কিন্তু ইহা তাহীদের এক প্রকাও ভ্ৰম । কারণ দেথা গিয়াছে যুদ্ধকালে চীন সৈন্তগণ তাহাদিগকে সমুচিত শিক্ষা দিয়া আপন শ্রেষ্ঠত্ব প্রতিপন্ন করিয়াছে । ১৯২৮ সালে যখন আভ্যন্তরীণ মঙ্গোলিয়া জীহোল, ছাহার, ইউয়ান ও নিঙ সিয়া নামক চারিটি খণ্ডে বিভক্ত হইয়া যায় তখনই তাহার ধ্বংসের পথ সম্পূর্ণ উন্মুক্ত হয় । এইরূপে পরস্পরবিচ্ছিল্প হইয় তাহীদের চীনের কবলে পতিত হইবার পথ পরিষ্কার হইল । ১৯৩১ সালে মঙ্গোলিয়ার রাষ্ট্রনৈতিক ব্যাপারে এক নুতন বিপৰ্য্যয় ঘটিল। রুশিয়ার আদর্শানুযায়ী বহির্মঙ্গোলিয়ায় এক নুতন বৈপ্লবিক জাতীয়তাবাদ হইতে উচ্চ ধরণের এক সমাজতান্ত্রিক রাষ্ট্রের স্বষ্টি হইল। অন্তদিকে মাঞ্চ রিয়া এবং আভ্যস্তরীণ মঙ্গোলিয়ার রাজন্তবর্গ ধীরে ধীরে চীন কর্তৃক পর্য দস্ত হইতে লাগিলেন । ঠিক এই সময়েই জাপান কর্তৃক মাঞ্চুরিয়া অধিকৃত হওয়ার ঘটনা-পরিবর্তন হইয়া এক নূতন সমস্তার উদ্ভব হইল। আভ্যন্তরীণ মঙ্গোলিয়ার জীহোল প্রদেশ লইয়া জাপান কর্তৃক মাঞ্চকুয়ে রাজ্য প্রতিষ্ঠা হওয়ার ফলে তিনটি মঙ্গোলিয়ার স্বষ্টি হইল—একটি জাপানের, দ্বিতীয়টি চীনের এবং অপরটি সোভিয়েটের অধীন । কিন্তু জাপান চীন অথবা সোভিয়েট অপেক্ষা, অধিকসংখ্যক মঙ্গোলিয়ানগণের ভাগ্য নিয়ন্ত্রণ করিতেছে । এই মাঞ্চুকুয়োর ষে অংশে মঙ্গোলীয়গণের আধিক্য আছে তথায় জাপান সিংঙ্গাঙ, নামক প্রদেশ নুতন প্রতিষ্ঠিত করিয়া সেখানে একজন মঙ্গোলীয় শাসনকর্তা অধিষ্ঠিত করিয়াছেন ; জোলজাতির দলবিশেষের बक्षिनडॉंलब्र भश्] श्वॆ८ङ ब्रांखङ्काठिां ौ नियूङ आङ्ग । হইতেছে । রাষ্ট্র-রক্ষাকল্পে তাহাদিগকে নিজেদের সৈন্তদল প্রস্তুত করিবার ক্ষমতাও দেওয়া হইয়াছে এবং চীন কৃষক ঔপনিবেশিকগণ যাহাতে এই অংশের কোনও ভূখণ্ড দখল করিতে ন পারে, সে-বিষয়ে তত্ত্বাবধান করিবার ভরিও তাহাঁদের উপর অর্পণ করা হইয়াছে। নিকটবর্তী চীনা প্রদেশের অধিষাসী মঙ্গোলগণ মাঞ্চ কুয়োবাসী মঙ্গোলগণের নিকট হইতে জাপানের স্বকৃত এই সীমারেখার দ্বারা বিচ্ছিন্ন হইয়া পড়িয়াছে। ১লা মার্চ ১৯৩৪ সালে এই মাঞ্চুকুয়ে রাজ্যের প্রতিষ্ঠা হওয়ায় মঙ্গোলরাজগণ জাপানের এই নবীন কীৰ্ত্তি দেখিয়া বিশেয ঈর্ষান্বিত হইয়াছেন । কেননা সম্রাট ক্যাঙটির অধীনে এই রাজগণ মিলিত হইয়া সম্পূর্ণ জাতীয় ধরণে অচিরে যে এক নবীন মঙ্গোল-রাষ্ট্রের প্রতিষ্ঠা করিতে পারতেন তাহ এক্ষণে অসম্ভব হইল । সম্রাট আভ্যন্তরীন মঙ্গোলিয়ায় যে শুধু চীনাগণের গতি অবরুদ্ধ রাথিয়'ছেন তাহা নহে, অধিকন্তু বহির্মঙ্গোলিয়ার বৈপ্লবিক জাতীয়তাবাদকে দুলভৰা গিরিশিখরের স্তায় প্রতিরুদ্ধ করিয়া রাথিয়াছেন। এমত অবস্থায় চীন-পরিশাসিত আভ্যন্তরীণ মঙ্গোলিয়ায় এক নবীন মঙ্গোলরাষ্ট্রের আবির্ভাব্য নিতান্ত অস্বাভাবিক বা অশ্চির্য্যের বিষয় নহে। এই রাষ্ট্র-পরিকল্পনায় অধিনায়কত্ব করিতেছেন টি ওয়াঙ, তাহার একমাত্র কাম্য চীন-শাসনের উচ্ছেদ সাধন করা । গত ১৯৩৩ সালের সেপ্টেম্বর মাসে নানকিঙ সরকার উত্তর-চীনে মঙ্গোলগণের প্রার্থিত সৰ্বগুলির বিষয় আলোচনার জন্ত একজন প্রতিনিধি প্রেরণ করিয়াছিলেন । নানা বাগ-বিতণ্ডার পর কোনও কোনও মন্সেল জেলায় স্বাধীন রাষ্ট্র-প্রতিষ্ঠার সুযোগ দেওয়া হইয়াছে । মঙ্গোলগণ এক্ষণে রাজনীতিক্ষেত্রে কোন পন্থা অবলম্বন করিবেন তাহা চিন্তার বিষয় ; সোভিয়েট রুশিয়ার সংস্পৰ্শজনিত বৈপ্লরিক স্বাদেশিকতা ও জাপানের সংঘাত-জনিত সনাতনপন্থীয় রক্ষণশীল জাতীয়তা তাহাঁদের সম্মুখে দেখা দিয়াছে। মাঞ্চুকুরে রাষ্ট্রের প্রতিষ্ঠার সঙ্গে সঙ্গেই মঙ্গোল রাজন্তবর্গ তাহাজের প্রাচীন কালের আচার-ব্যবহারের