পাতা:প্রবাসী (পঞ্চত্রিংশ ভাগ, প্রথম খণ্ড).djvu/৩০৬

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

২৭২ - - Sego ১৯৯৮ হইতে ১৯১১ সাল পর্যন্ত মাধু-কাৰ্য্যবিধি তিববতীয় ব্যাপারে ইংরেজের প্রতিপত্তি অনেকটা ক্ষুণ্ণ করিয়া দিল । ১৯৪৮ সালে চীন তিব্বতের দণ্ডের অর্থ সমুদয় ইংরেজকে শোধ করিয়া দিল। তদবধি ইংরেজ সৈন্ত ছৰি উপত্যক ত্যাগ করিল বটে কিন্তু ব্যবসা-কেত্রে তাহাদের সৈন্ত রক্ষিত হইল। ১৯৯৯ সালের ডিসেম্বর মাসে দালাই লামা ফিরিয়া আসিলেন বটে কিন্তু ১৯১০ সালের প্রথম তাগেই মাঞ্চুগণের ভয়ে পুনরায় ভারতবর্ষে পলায়ন করিলেন। এখানে ইংরেজগণ র্তাহাকে সাদরে অভিনন্দন প্রদান করিয়া দার্জিলিঙে র্তfহার আবাসস্থল নির্দেশ করিলেন । র্তাহার। ছই বৎসর ধরিয়া দাৰ্জিলিঙে লামার অবস্থানের সমুদয় zrastą gęR FfHttpR I David Macdonald F5 “Twenty years in Tibet” fiss Giro isstä frogs বিবরণ আছে। ১৯১১ সালে চীনে বিপ্লব-বহ্নি প্রজ্বলিত হইবার সঙ্গে সঙ্গেই মাধুদৈন্ত বিছিন্ন হইয়া পড়িল ও ফলে তিব্বত হইতে বিতাড়িত হইল। এইরূপে তিববত হইতে মাঞ্চু প্রভাব চির বিদায় গ্রহণ করিল। ১৯১২ সালে ইংরেজ দালাই লামাকে সিংহাসনারূঢ় করিলেন এবং তাঁহারই আমুকুল্যে সেখানে অদ্যাবধি তাহার প্রভুত্ব করিয়া আলিতেছেন। ইউয়ান সি-কাই ১৯১২ সালে চীন সাধারণ-তন্ত্রের দৈন্তদল লইয়া তিব্বত আক্রমণ করেন কিন্তু ইংরেজের চেষ্টায় তাহা ব্যর্থ হইয়া গিয়াছে এবং তদবধি” তিব্বতে চীনা সৈন্তগণের প্রবেশ নিষিদ্ধ হইয়াছে । ১৯১৩ সালের জুলাই মাসে সিমলায় ইংরেজ, চীন, ও তিব্বতের প্রতিনিধিবর্গের এক বৈঠক বলে। তাহারই ফলে ব্রিটিশ ও তিব্বতের.মিলিত চুক্তির বলে তিব্বতকে আভ্যস্তরীণ ও বাহির এই দুই ভাগে বিভক্ত করা হয় ; প্রথমটি চীন কর্তৃক প্রত্যক্ষভাবে শাসিত হইৰে এবং শেষোক্তটিকে চীনের সর্বময় প্রভূত্বে এবং ইংরেজের রক্ষণাবেক্ষণে একটি স্বায়ত্বশাসিত রাষ্ট্ররূপে *ब्रिश्नांलिंड कब्र] झहेcय बजिब्र! जिक्षांख्ठ कब्र हब्र ! हेहां८ड চীন প্রতিনিধিবর্গের সম্পূর্ণ মত থাকিলেও চীন গভর্ণমেন্ট তাহা মঞ্জুর করিলেন না । ইংরেজ বোষণা করিলেন চীনকে এই ইংরেজ-তিব্বতীয় চুক্তি মানিতেই হইবে এবং তাহা না-মানিলে যত দিন পৰ্য্যস্ত র্তাহারা স্বীকৃত না হইবেন, তত দিন পর্য্যস্ত চীন-তিব্বতীয় ব্যবসা-সুত্র ছিন্ন হইবে । চীন কিন্তু ইহাতে কখনও স্বীকৃত হয় নাই। ১৯১৪ সাল হইতে তিব্বতে ব্রিটিশ প্রভাব দিন দিন বৰ্দ্ধিত হইয়া চলিয়াছে। ভারতের সহিত ব্যবসা প্রতিষ্ঠিত হওয়াতে তিব্বতে ভারতীয় মুদ্রার প্রচলন হইয়াছে। চীনের মধ্য দিয়া তিব্বতে প্রবেশ একরূপ নিষিদ্ধ হইয়াছে। ভারতের মধ্য দিয়া তিব্বতে প্রবেশ করিতে হইলে বৃটিশের অনুমতি দরকার। বৃটিশের আনুকূল্যে ও তিব্বত সরকারের অর্থে ১৯২৩ সালে লাগ পর্য্যস্ত ভারতীয় টেলিফোন লাইনটি ৰিস্তুত হইয়াছে এবং এথানে ইংরেজ প্রতিনিধি যথারীতি রাখা হইয়াছে। বিলাত-প্রত্যাগত ইংরেজী-ধরণে শিক্ষিত তিব্বতীয় ছাত্র রাজকাৰ্য্যে নিযুক্ত করা হইতেছে এবং ভারত সরকারের অনুমতি অনুসারে তিব্বতীয় সৈন্যগণকে ইংরেজ ও ভারতীয় অফিসারগণের নিকট হইতে শিক্ষা গ্রহণের ব্যবস্থ হইয়াছে। এই সৈন্যদল অধুনা আভ্যন্তরীণ তিব্বতের পথে অগ্রসর হইতেছে । এই কার্য্যের স্বপক্ষে তিববতীয় শাসকবর্গ বলেন যে ১৭২৭ সালে মাঞ্চ গণ কর্তৃক ইহা আবিষ্কৃত হইবার পূর্বে এই অঞ্চল তিব্বতেরই অধিকারভুক্ত ছিল । কিন্তু পাঠকগণের স্মরণ থাকিতে পারে যে এই স্থানে অংশত চীনের বসবাসের অধিকার ছিল ; একথা এবং ইহা শাসনের ক্ষমতা যে চীনের আছে, তাহ ১৯১৪ সালের ইঙ্গ-তিব্বতীয় চুক্তিতে खेडद्र श्रृंक्रहे औकांद्र कब्रिव्रां श्रिीब्रांटझ्न ; uब्रिक फैहिकबानि नांमक छौन-डिक्वङ जौभांरखद्र ५क खिछि* जूठ uहे जकि করণের মূলে ছিলেন । বহুদিন যাবৎ চীন-তিব্বতের রক্তারক্তির ফলে অবশেষে উভয় পক্ষের মধ্যে এক সৰ্ত্তাস্থ্যায়ী (১৯ আগষ্ট ১৯২৮) তিব্বত চিয়ামূডো নামক স্থান হস্তগত করে। ১৯২৮ সালে ন্যানকিং গভর্ণমেন্ট নিজেদের সুবিধার জন্ত সিকাং ও চিংহাই প্রদেশগুলির সংস্কার সম্পন্ন করেন কিন্তু ১৯৩২ সালে তিব্বত ইহাদের অধিকাংশ করায়ত্ত করিয়া লয়। এই যুদ্ধে কোনও ইংরেজ সৈন্ত সাক্ষাৎ ভাবে জড়িত না-থাকায় ব্রিটিশ ইহার সর্বদায়িত্ব অস্বীকার করিতেছেন । অপর পক্ষে, তিব্বত বলিতেছে যে তাহার ঐতিহাসিক যুগ হইতে অধিকারভুক্ত সীমানা-রেখা রক্ষণ করিৰার জন্তই সে ঐরাপ করিয়াছে ; কোন অপরাধ করে নাই ?