टंख्यछे তোমার বাণীতে পাবে বাণী । সে বাণীতে রবে গাথা, ধরারে বেসেছি ভালো, ভূমিরে জেনেছি মোর মাতা ২৫শে বৈশাখ, রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর ృచిa R ! श्रृंiछिनिएकडन ॥ সন্ধ্যাকালে বিশ্বভারতীর কৰ্ম্মীরা ‘পরশুরাম’ রচিত “বিরিঞ্চি বাবা” অভিনয় করেন । পরে ভেজি হয় । এই জন্মোৎসব উপলক্ষ্যে ইংরেজী বিশ্বভারতী ত্রৈমাসিকের নবপর্যায়ের প্রথম সংখ্যা প্রকাশিত হয় । অধ্যাপক কৃপালনী ইহার সম্পাদক । কবির আধুনিকতম কবিতার পুস্তক “শেয সপ্তক”ও এই দিন প্রকাশিত হয় । “শু্যামলী’র জন্মকথা কবির জন্ত শান্তিনিকেতনে বে মৃৎকুটীর নিৰ্ম্মিত হইয়াছে, গৃহপ্রবেশের দিন তাহার মেজে ভিজা ছিল । এরূপ একটি কুটির যে চাই, তা বোধ হয় কবিও বেশী দিন আগে ভাবেন নাই। র্তাহার “শ্যে সপ্তক” পুস্তকের ছেচল্লিশটি কবিতার মধ্যে ৪৪তম কবিতাটিতে এই “গুমলী"র উদ্ভবের পূর্বাভাস পাইতেছি । কবি তাঁহাতে লিথিয়াছেন – আমার শেষ বেলাকার স্বরুপঃনি বঃনিয়ে রেথে যাৰ মাটিতে, তার নাম দেৰ স্যামলী । ও যখন পড়যে QEEG সে হবে ঘুমিয়ে পড়ার মতো, মাটিয় কোলে মিশবে মাটি ; ভাঙা থামে নালিশ উচু ক’রে বি:স্বtধ করবে না ধরণার সঙ্গে । ফাট দেয়ালের পজির বের ক’রে टाच्न अर्क्ष! शैक्षिt.ठ cमा.ख न! মুগুদিনের প্রেতের বাসা । সেই মাটিত গাধৰ আমার শেষ বাড়ির ভিৎ शृान्न भtश्] जब cबानान्न बिुटि, नस कलछब्र भाखडनां, বীতে সষ বিকল্প সৰ বিক্রপকে rछप्क ८मग्न पूर्रदानप्णच्च प्रिश्व cनो अप्छ : স্বার মধ্যে শত শত শতাব্দীর 象 যুক্তলোলুপ হিংস্র নিৰ্ধোৰ cstझ नि:ब्लकन ह८म्न কবিতাটিতে আরও এক:গ্ন পংক্তি আছে । ৰিবিধ প্রসঙ্গ-শ্যtষ্ট্রলীর জন্মকথা ᎸᎿz☾ কানপুরে হিন্দু মহাসভার অধিবেশন কানপুরে হিন্দু মহাসভার অধিবেশনের প্রধান বিশেষত্ব ব্ৰহ্মদেশীয় বৌদ্ধ ভিক্ষু উ উত্তমকে সভাপতি নিৰ্ব্বাচন এবং চীন জাপান ব্রহ্মদেশ ও সিংহল হইতে বৌদ্ধ মহিলা ও পুরুষ প্রতিনিধিদের ইহাতে যোগদান । হিন্দু মহাসভার নিয়ম# কথাটির এই সংজ্ঞা দেওয়া হইয়াছে, যে, যে-কেহ ভারতবর্ষে উদ্ভূত কোন ধৰ্ম্মে বিশ্বাস করেন তিনি - - - -- د. چ=
- -
• *.* ভিক্ষু উত্তম হিন্দু। তদনুসারে জৈন বৌদ্ধ শিখ ব্রাহ্ম আর্যসমাঙ্গী প্রভুতি ভারতবর্ষজাত ধৰ্ম্মসম্প্রদায়ের লোকদিগকে মহাসভা হিন্দু বলিয়া গণ্য করিতে পারেন । নিয়মাবলী অনুসারে ইহ সম্ভব থাকিলেও, এক জন বৌদ্ধকে সভাপতি নির্বাচন এই প্রথম করা হইল, এবং বৌদ্ধ প্রভিনিধিরাও মহাসভাতে এই প্রথম যোগ দিলেন । ভিক্ষু উত্তম তাহার অভিভাযণে ও তৎপরবর্তী কোন কোন বক্তৃতায় বলিয়াছেন, বুদ্ধদেব হিন্দু ছিলেন, বৌদ্ধধৰ্ম্ম হিন্দুধৰ্ম্মর প্রকারভেদ এবং বৌদ্ধের এশিয়ার বহু দেশে ও দ্বীপে হিন্দুস্কষ্টর বিস্তারসাধন করেন । মহাসভfর অধিবেশন হইয়! যাইবার পর ভিক্ষু উত্তম হিন্দু সমাজকে সংহত ও সংঘবদ্ধ করিবার অভিপ্রায়ে ভারতের
