পাতা:প্রবাসী (পঞ্চত্রিংশ ভাগ, প্রথম খণ্ড).djvu/৩৩৭

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

\e৫শ ভাগ ) ১ম খণ্ড রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর আমি র্যাকে অস্তরের মধ্যে সৰ্ব্বশ্রেষ্ঠ মানব বলে উপলব্ধি করি আজ এই বৈশাখী পূর্ণিমায় তার জন্মোৎসবে আমার প্ৰণাম নিবেদন করতে এসেছি। এ কোনো বিশেষ অনুষ্ঠানের উপকরণগত অলঙ্কার নয়, একাস্তে নিভৃতে যা তাকে বার-বার সমর্পণ করেছি। সেই অৰ্থাই আজ এথানে উৎসর্গ করি। একদিন বুদ্ধগয়াতে গিয়েছিলাম মন্দিরদর্শনে, সেদিন এই কথা আমার মনে জেগেছিল-ধার চরণস্পর্শে বহুব্ধর একদিন পবিত্র হয়েছিল তিনি যেদিন সশরীরে এই গয়াতে ভ্রমণ করছিলেন, সেদিন কেন আমি জন্মাই নি, সমস্ত শরীর মন দিয়ে প্রত্যক্ষ তার পুণ্যপ্রভাব অনুভব করি নি ? তখনি জাবার এই কথা মনে হ’ল যে, বর্তমান কালের পরিধি অতি সংকীর্ণ, সন্ত উৎক্ষিপ্ত ঘটনার ধুলি আৰর্তে আবিল, এই অল্পপরিসর অস্বচ্ছ কালের মধ্যে মহামানবকে আমরা পরিপূর্ণ করে উপলদ্ধি করতে পারি নে, ইতিহাসে বার-বার তার প্রমাণ হয়েছে । বুদ্ধদেবের জীবিতকালে ক্ষুদ্র মনের কত ঈর্ষ কত বিরোধ তাকে জাঘাত করেছে, তার মাহাত্ম্য খৰ্ব্ব করবার জন্তে কত মিথ্যা निनांब्र easांब्र ह८ब्रझेिण । कङ श्रृंड cणांक यांब्रां ऐविद्रगङ ভাবে তাকে কাছে দেখেছে, তারা অন্তরগত ভাবে নিজেদের থেকে তার বিপুল দূরত্ব অনুভব করতে পারে নি, সাধারণ লোকালয়ের মাঝখানে থেকে তার অলৌকিকত্ব তাদের মনে প্রতিভাত হবার অবকাশ পায় নি। তাই মনে করি সেদিনকার প্রত্যক্ষ ধাবমান ঘটনাবলীর অস্পষ্টতার মধ্যে তাকে যে দেখি নি সে ভালই হয়েছে। ধারা মহাপুরুষ তার জন্মমুহূর্তেই স্থান গ্রহণ করেন মহাযুগে, চলমান কালের অতীত কালেই তারা বর্তমান, দূরবিস্তীর্ণ ভাৰী কালে তার বিরাজিত। একথা সেদিন বুৰেছিলুম সেই মন্দিরেই। দেখলুম, দূর জাপান থেকে সমুদ্র পার হয়ে এক জন দরিদ্র মৎস্তজীবী এসেছে কোনো ছদ্ধতির অমুশোচনা করতে। সারাহ উত্তীর্ণ হ’ল নির্বন নিশা মধ্যরাত্ৰিতে, সে একাগ্রমনে করজোড়ে আবৃত্তি कब्रt७ शांशण, श्रांमि दूरूव्र नंब्र१ निणांम । कठ नछ শতাম্বী হয়ে গেছে একদা শাক্যরাজপুত্র গভীর রাত্রে মানুষের দুঃখ দূর করবার সাধনায় রাজপ্রাসাদ ত্যাগ করে বেরিয়েছিলেন ; আর সেদিনকার সেই মধ্যরাত্রে জাপান থেকে এল তীর্থযাত্রী গভীর ছঃখে তারই শরণ কামনা করে। সেদিন তিনি ঐ পাপ-পরিতপ্তের কাছে পৃথিবীর সকল