পাতা:প্রবাসী (পঞ্চত্রিংশ ভাগ, প্রথম খণ্ড).djvu/৩৫৫

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

আশষাড় পার হলেন, জবন-সৈন্ত দেখে নরনারী ছুটে পালাতে লাগল। তের দণ্ড বেলীর সময় জবন-সৈন্ত মানকরে পহছিল,** এক বাগান-ঘেরা সরোবরের তীরে থাকল। রূপ ও রমীকে দেশে পাঠাবার জন্ত চণ্ডীদাস বার জন বাহকের অন্বেষণে বেরুলেন । মান করে জয়কির নামে এক ধনাঢ্য বৈদ্য কবিরাজ ছিলেন, চণ্ডীদাস র্তার কাছে গেলেন। কবিরাজ অতি কৃপণ চণ্ডীদাসকে ভিক্ষুক মনে করে’ চটে আগুন । "দেখ না, শরীর কেমন, সাতটা বাঘের পেট পুরবে । খেটে খাবে না, ভিক্ষীয় বেরিয়েছে! এদের বাড়াবাড়ি না হ’লে “পারিত জবন দেশ লইতে কি কাড়ি ।” “নিশ্চয় কতেক সাধু আছে জানি বটে। এখনো আকাশে র্তেই চন্দ্র-স্বৰ্য্য উঠে।” ছত্রিনায় এক ভক্তচূড়ামণি আছেন, নাম চওঁীদাস । তাকে মারলেও তিনি মরেন না । বিষ্ণুপুরেও তিনি অনেক অলৌকিক কৰ্ম্ম করেছেন । চণ্ডীদাস ॥ যদি অলৌকিক কম দ্বারা সাধুর প্রমাণ হয়, তা হ’লে বাজিকরও সাধু । বীজ পুতে তখনই পাকা অম ফলায়, ধানমগ্ন হয়ে শূন্তে বসে থাকে, গলার রশি বেৰে শৃষ্ঠে ঝুলতে থাকে, মানুষকে মেরে তখনই জীআয়। অগস্ত্যের সিন্ধুপান, অহল্যার পাষাণদেহ, এ সব সাধুর লক্ষণ ? এই কথা বলতে ব’লভে চণ্ডীদাস বাহ্যজ্ঞানশূন্ত, অচেতন হ’লেন । রুদ্রমালী প্রভুকে খুজছিল, দেখে মেয়ে রামীকে বললে । রামী এসে গান ধরলে,— ज्रङ्गमञ्चन-पत्रtएब्लोक छोझैन अछुर्योभो । অন্তরতম সুনায় এস এসহে জীবনস্বামী ••• চণ্ডীদাস প্রকৃতিস্থ হ’লেন । জয়াকরের জ্ঞান হ’ল । গর কাছে রূপ ও রমাকে রেখে সেনাসঙ্গে চণ্ডীদাস অজয়ের দিকে চললেন । কেন্দুলী বা দিকে থাকল। অজয়তীরে সন্ধ্যা হ’ল । সেখানে সেন-রাজাদের নাম গুনে জয়দেবকে ब्रव्रण ट्’ण । - ধগু মা গো পদ্মাবতী পতিরূপে তোয় । cउiनःि श्रद्म क्षणॆन चष्व ंीनश्चाङ्क्षिंifब्र । s¢ 家 * কৰিল তোয় পতির সে কবিতা পূরণ। নিজ করে দেহি পদপল্পৰ মুদ্ৰাহ্মম। 5७ौमांtणब्र cमश् करॊक्छि रुण । डिनि शांनश् श्रब्र চণ্ডীদাস-চরিত ১৬) কোটেশ্বর "ত্তে মানকর ৮ ক্রোশ । \9)ు শুীমা মাকে অস্তরে বাহিরে দেখতে পেলেন । তিনি আকাশবাণী শুনলেন, ব্ৰহ্মশাপুরের মাৰে মুম্ন,ৱৰাসিনী। बांगलौ cछ विश्रृंॉब्लांकौ cमझे झई पश्रांभि !! খোয় নামুর গ্রামে হই জে পূজিতা । छल राeन अंicभ cषांब्र उवांभि cठांग्र भांडl ॥ চণ্ডীদাস অজয় পার হয়ে বোলপুরে, সেখান হ'তে ছয় ক্রোশ দূরে নামুর গ্রামে এলেন। তখন প্রহরেক রাত্রি । ** “কোথাও না জলে দীপ ঘোর অন্ধকার । মানুষের সাড়া নাই রুদ্ধ সব দ্বার।” সৈনিকেরা চকুমকি ঠুকে মশাল জলিলে । দেখলে সেটা মন্দিরের বিস্তৃত প্রাঙ্গণ ৷ কুকুরের অবিশ্রাস্ত ঘেও ঘেও রবে, এক বৃদ্ধের ঘুম ভেঙ্গে গেল । সে দেখলে, নানা স্থানে মশাল জলছে। সবার কাতে ঝকঝকে অসি, মুখে চাপ দাড়ি, মাথায় টুপী বা পাগড়ী । ভাবলে, নবাবের সেনা দেবীমূর্তিসহ মন্দির ভাঙ্গতে এসেছে। দেবনাথ, বিশালাক্ষীর পূজারী। বৃদ্ধ তাকে পবর দিলে । সকলীপুরের লোক অস্ত্রশস্ত্র নিয়ে এসে জুটল। পরামর্শ হ’ল, সৈন্তর ঘুমিয়েছে, চোরাঘাতে মেরে ফেল । চণ্ডীদাস মন্দিরের দ্বীরে ধ্যানমগ্ন । লোকে তাকে জবন মনে করে’ বাণ ছুড়তে’লাগল। তার মুখ দিয়ে হঠাৎ ‘শ্ৰীমধুসূদন জগদ্ধাত্রী উমা, এই নাম "রণ হ’ল । হড়-হড় রবে মন্দিরের দ্বার খুলে গেল, তিনি ভিতরে ঢুকতেই হড়-হড় রৰে দ্বার রুদ্ধ হ’ল। নিমেষের মধ্যে কি হয়ে গেল, কেহ বুঝতে পারলে না । সৈন্তের জেগে উঠল, চণ্ডীদাসকে দেখতে পেলে না | রহমান বলে, লোকগুলাকে বেঁধে ফেল, চণ্ডীদাসকে বীর করে’ না দিলে কেটে ফেল । দেবনাথ বলে, “কাটিআ ফেলিতে সবে বলিলে ত বেশ । মোরাও মানুষ বট নহি ছাগ মেষ।” চণ্ডীদাসকে পাওয়া গেল না । সকলেই বুঝলে, শরাঘাতে র্তার মৃত্যু হয়েছে । সকলিপুরের লোকদের খেদের সীমা রইল না । কিন্তু শবও পাওয়া গেল না। রহমান বলে, সাধকগুৰর দেহত্যাগ করেছেন, সে দেহ কে দেখতে পাবে ? সৈন্তগণ, তোমরা পাণ্ডুজায় যাও, রুদ্রমালী তুমি নিজ স্থানে যাও, মা রাসমণি ১৭ ) মানকর হতে বোলপুর জশ ক্রোশ, বোলপুর হতে নামুর इग्न cज्जांच । गकजौशूरब्रब्र पठभान नांभ नांकूलीभूत । 8खtइ नांश्च । ब्रश्मन नचक्र पांऋिण । किङ अकनिएन cछोएनांtण •७ cज्जांभ नष ৰাওয়া কঠিন ।