পাতা:প্রবাসী (পঞ্চত্রিংশ ভাগ, প্রথম খণ্ড).djvu/৩৭৩

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

আষাঢ় তথণগতের সাধনীর একটি দিক \లN96 কৃত জলকুম্ভ নিঃশেষে জল বমন করে, কিছুই লুকায়িত রাখে না, সেই প্রকারে ধন যশ স্ত্রীপুত্র বা অঙ্গ-প্রত্যঙ্গ, স্বীয় দেহ, কিছুই গ্রাহ না করিয়া উপযাচকদিগের প্রার্থিত সমস্ত বস্তু मिट्ट८*य कब्रिग्रां” मांन कब्रिtड इक्वे८व ! अj°नाद्र वजिग्रा, স্বীয় বা নিজ বলিয়া কিছুই থাকিবে না, একেবারে নিঃস্ব হইতে হইবে, এই ভাবে “দান পারমিত,” অর্থাৎ দানবিষয়ে চরম উৎকর্ষ লাভ করিতে হুইবে । ইহার পর “শীল”। শীল কথাটি বৌদ্ধশাস্ত্রের একটি প্রধান ও ব্যাপক সংজ্ঞাযুক্ত পদ-ইহাতে ইংরেজী character, virtue, purity, ইত্যাদিতে আমরা যাহা বুঝি সে-সমস্তই বুঝায়। শীল সযত্বে রক্ষা করা ধৰ্ম্মজীবনের একটি প্রধান সাধন, স্বতরাং ইহাতে পূর্ণতা লাভ করা নিতান্ত প্রয়োজন । “চামরযুগ যেমন প্রাণকে তুচ্ছ করিয়া নিজের পুচ্ছ সাবধানে রক্ষণ করে, সেই ভাবে প্রাণ পর্যাস্ত তুচ্ছ জ্ঞান করিয়া সৰ্ব্বদা শীলকে রক্ষা করিতে হইবে।” এই ভাবে সাধন করিলে “শীল-পরিমিতা,” শীল বিষরে চরম উৎকর্ষ লাভ করা যায় । তার পর, “নিক্ৰমণ,” অর্থাৎ সংসারবন্ধনমুক্তাভিলাষী হইবার সাধনা । সংসারে থাকিতে হইবে, সকল কৰ্ত্তব্য সম্পাদন করিতে হইবে, কিন্তু মন থাকিযে বন্ধনমুক্ত হইবার জন্ত উদগ্রীব। “যেমন দীর্ঘকাল বন্ধনাগারবাসী পুরুষও বন্ধনাগারকে ভালবাসে না, বরং মুক্তির জন্ত উদগ্রীব হইয় পড়ে, সে-স্থানে বাস করিতে ইচ্ছা করে না, সেই রূপে সমস্ত সংসারকে বন্ধনাগার সদৃশ মনে করিয়া সমস্ত সংসার ত্যাগ করিতে উৎকণ্ঠিত হইয়া এবং ত্যাগকামী হইয়া নিজৰণপ্রয়াসী’’ হইতে হইবে । এ-বিষয়ে পূর্ণতা লাভ না করিলে “নিক্ৰমণ পারমিত" সাধন করা थुष्ट्रि नी । চতুর্থ সাধন “প্রজ্ঞাপারমিতা”। প্রজ্ঞ বা জ্ঞান মানবজীবনের শ্রেষ্ঠ উপাদান ; আমাদের বিদ্যা, বুদ্ধি, ধৰ্ম্ম, সমস্তই আমাদের জ্ঞানসঞ্চয়ের উপর নির্ভর করিতেছে । ধে জ্ঞানহীন তাহার পক্ষে কোন সাধনাই সম্ভব নয় । মানুষ শূন্ত ভাওরি লইয়া জীবন আরম্ভ করে, অতএব cण बबि जय८ङ्ग खांमब्रङ्ग जर्ष॰ब्र कब्रिटङ नl थां८क ठरद डांडांब्र छौवन इष ७ ऊर्षभूछ शहेब्रा बांब । शठब्रांश् “शैन मशा ও উৎকৃষ্ট কিছুই বর্জন না করিয়া, সকল পণ্ডিতের নিকটে গির প্রশ্ন-সমাধানের ব্যবস্থা করিতে হইবে। ভিক্ষত্ৰতধারী ভিক্ষু যেমন হীনাদিকুলনিৰ্ব্বিচারে কিছু বর্জন না করিয়া, সকল স্থানে ভিক্ষায় গ্রহণপূৰ্ব্বক শীঘ্র তাহার নিয়মিত অন্ন সংগ্রহ করে, তেমনই সকলের নিকট উপস্থিত হইয়া প্রশ্নসকল জিজ্ঞাসা করিতে হইবে।” छिकांग्रछौबैौव्र छjग्न निब्रउिभांनैौ रुहब्रा, अनजन हहब्रा. সকলের নিকট জ্ঞান আহরণ করিতে হইবে, কেন-না জ্ঞানে চরম উৎকর্য লাভ ন হইলে “প্রজ্ঞাপারমিতা” লাধিত হইতে পারে না । পঞ্চম বীৰ্য্যপারমিত । সাহস না থাকিলে জীবনে অগ্রসর হওয়া ধায় না, কোন কার্য্যে হস্তক্ষেপ করা সম্ভব নয় । ষাহীর সহিল নাই সে ধৰ্ম্মসাধন করিবে কিরূপে ? এ-পথে কত বাধা আছে, বিঘ্ন আছে, লোকের বিরোধিতা আছে, বিদ্রুপ অপমান নির্বাতন আছে, সুতরাং বীরের স্তার এ-সকলের বিরুদ্ধে দণ্ডায়মান ন হইলে কে চরিত্রবলে বলীয়ান হইতে পারে ? “মুগরাজ সিংহ যেমন সকল অবস্থায় দৃঢ়বীর্য হয়, সেইরূপ জগতে সকল অবস্থায় দৃঢ়ীৰ্য্য ও জাগ্রত বীৰ্য্য হইয়া” সচেষ্ট থাকিতে হইবে। সাহসের অভাবে কত লোক সত্যের পথে অগ্রসর হইতে পারে না, আদর্শভ্রষ্ট হয়, কত পুণ্যকাৰ্য্য অকৃত থাকে এবং কত পাপ ও অন্তায় কৃত হয়, সুতরাং বীর্যপারমিতা"র উৎকর্ষ পূর্ণভাবে সাধন না করিলে ধৰ্ম্ম সম্ভব হয় না। ক্রমে বৌদ্ধধৰ্ম্মের মূলমন্ত্রে জমির উপস্থিত হই। মানবহৃদয়ে যত কিছু সদবুত্তি আছে তাছার মধ্যে ক্ষম। একটি মহান বৃত্তি। প্রতি পদে আমরা ইহার প্রয়োজনীয়তা অকুভব করি এবং যাহার এ গুণ নাই সে পরকে যেমন অমুখী করে, নিজে তাছাপেক্ষা কিছু কম অমুখী হয় না । সেই জগু এই বুপ্তির চরম উৎকর্ষ প্রয়োজন এবং যাহার এই ক্ষমাপারমিতা” সাধন করা হয় নাই তাহার পক্ষে ধৰ্ম্মসাধনের চেষ্টা একটা বাহ আড়ম্বর মাত্র। প্রত্যেক সাধককে ‘সন্মানে ও অপমানে ক্ষমাশীল হইতে হইবে । যেমন গুচি ও অগুচি যাহাই তাহার উপর প্রক্ষিপ্ত হউক না কেন, পৃখিবী কাহারও প্রতি প্রেম বা শক্রতা প্রকাশ করে না, সমস্ত ক্ষমা করে, সঙ্ক করে ও শাস্ত থাকে, তেমনই