পাতা:প্রবাসী (পঞ্চত্রিংশ ভাগ, প্রথম খণ্ড).djvu/৩৭৪

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

ایسو صیفی সম্মানে ও অপমানে ক্ষমাশীল ও শান্ত হইতে হs.ব ।” এইরূপে “ক্ষমাপারমিতা” পূর্ণভাবে সাধন করিতে হইবে । किख् ऐशांहे व८थछे नब्र । भांश्य बङ क्रण गठाएक দৃঢ়ৰূপে অবলম্বন না করে, সত্যকে আশ্রয় না করে, সত্যতে প্রতিষ্ঠিত না হয়, তত ক্ষণ সাধন-পথে সে নির্ভয়ে বিচরণ করিতে পারে না, সেই জন্ত “সত্যপারমিতার” প্রaেtঞ্চন । সত্যকে একমাত্ৰ লক্ষ্য করিতে হইবে, মিথ্যা বর্জন করিতে হইযে, - অশনিও ধদি মস্তকে পতিত হয় তথাপি ধনাদির লোভে কিংবা তাহার বশবর্তী হইয়া জ্ঞাতসারে কখন মিথ্যা বলা হইবে না। যেমন ওষধিতারকা সৰ্ব্বশ্বভুতে নিজের নির্দিষ্ট পথ পরিত্যাগ করিয়া অন্ত পথে ভ্রমণ করে না, নিজ পথেই চলে, সেই প্রকারে সত্যকে পরিত্যাগপূর্বক মিথ্যাবাদী না হইয়া,” সত্যাভিমুখী, সত্যকামী, সত্যপ্রতিষ্ঠিত থাকিতে হইবে । এই ভাবে একান্তচিত্তে “সত্যপারমিত" সাধন না করিলে ধৰ্ম্মসাধন হইতে পারে ন! । श्रांयांब्र श्रांभरमब्र णकण (5ठे विकण रुश्द्र यांझ, खेaडिब्र अकब अग्निांम १७ इझेब्रॉ यांम्न शनि पञांभांt.चब्र श्रुनtब्र প্রতিজ্ঞার বল না থাকে। ধৰ্ম্মসাধনের মূলমন্ত্র স্থিরপ্রতিজ্ঞা, কেন-না অনেক সময়ে “ধৰ্ম্ম কি তাহা আমরা জানি, কিন্তু তাহাতে প্রবৃত্তি আসে না,” সে ধৰ্ম্ম অ'চরণ করিবার উপযুক্ত বল মন থাকে না, সহজেই পথভ্রষ্ট হই । ইহার একমাত্র প্রতিকার “ অধিষ্ঠান-পরিমিত।” বা দৃঢ়সৰঞ্জ বিষয়ে পূর্ণভাসাধন । যখন জানিতে পারা গেল সত্য কি, ধৰ্ম্ম কি, “কোন বিষয়ে যত্নশীল হইতে হইবে, তখন সেই বস্তুতে অবিচলিত হইতে হইবে।” “পৰ্ব্বত যেমন সৰ্ব্বদিক হইতে বায়ুকর্তৃক আক্রান্ত হইলেও কম্পিত বা বিচলিভ হয় না, নিজ স্থানেই স্থিতি করে, সেইরূপ নিজের সাধনা বিষয়ে অবিচলিত থাকিতে হইবে।” স্থির প্রতিজ্ঞ ধৰ্ম্মপথের একটি প্রকৃষ্ট সাধন এবং এইভাবে তাহাতে উৎকর্ষ লাভ না করিলে সফল-উদ্দেপ্ত হওয়া যায় না । পূৰ্ব্বে ক্ষমার কথা বলা হইয়াছে, কিন্তু ক্ষমই ধৰ্ম্মमांक्षtनब्र c*ष कथा नब्र, “हेश्वश्,* श्रांब्र७ अजनब्र श्हे८ङ হইবে। ক্ষমা অপেক্ষা শ্রেষ্ঠ সাধন মৈত্রী” বা প্রেম। ক্ষমা অহঙ্কার-সঙ্কৃত বা কক্ষণা-প্রস্থত হইতে পারে, প্রেম তাঁহাতে っ*8ー。 যথেষ্ট না থাকিতে পারে, সেই জঙ্গ মৈত্রী পারমিতাবা প্রেমলব ন পূর্ণতা লাভ করিতে হবে, *fহত এবং अश्ङि झुश्cब्रबहे थछि जयश्चाषा°ग्न रु३.७ श्झेरव । छण ধেমন পাপী ও পুণ্যবান সকলকেই সমভাবে শীতলতা দান করিয়া স্নিগ্ধ করে, সেইরূপে সকল প্রাণীর প্রতি মৈ নী ভাব সমভাবাপন্ন হইলে” এই সাধন পূর্ণ হয় । ইহাতে সিদ্ধিলাভ ন হইলে ধৰ্ম্মপথের পূর্ণতায় উপস্থিত হওয়া जडद नम्न ! শেষে উপেক্ষা-পারমিতা” । জীবনের নানা অবস্থায়, সংসারের নানা ক্ষেত্রে; লাভ-ক্ষতি, আশা-নিরাশ, সফলতা-fবফলতা, সন্মান-অপমান, উন্নতি-অবনতি প্রভূতি, আমাদের ভিবিকার উপস্থিত করে এবং তাহ হইতেই আমাদের মুখ-দুঃখ জন্মে ; কখনও আনন্দে উৎফুল্প হই, কখনও বা বিষাদে অবসন্ন হই, শাস্তিলাভ করিতে পারি न1 । बडि७aव cश् =iffरa Biश्च, नेिब्रवर्ष्टिश्च स्त्रfनद्म Biम्रं, তাহাকে এ-সকল অবস্থাবৈচিত্রোর অতীত হইতে হইবে এবং তাহার জন্ত “উ-পক্ষা-পরিমিভা” সাধন করিতে হইবে । “সুখে ও দুঃখে নিৰ্ব্বিক’রচিত্ত হই ত হইবে ; যেমন পৃথিবী, গুচি বা অশুচি যাহাঁই তfগর উপর প্রক্ষিপ্ত হউক না কেন, নিৰ্ব্বিকারfচত্ত থাকে, সেই ভাবে স্বথে দুঃখে চিত্তধিকারহীন হইলে” সাধনের শ্রেষ্ঠ অবস্থায় উপনীত হওয়া যায় । এখন বিচার করা যাইতে পারে বে দশপারমিতা ত.ঙ্কর সীর কথা কি । সংক্ষেপে বলিতে গেলে তাহী এই যে, মানব-জীবনের সর্থঞ্চত বা উন্ধেগু হলয়ের সৎ প্রবৃত্তিগুলির চরম উৎকর্ষ সাধন করিয়া পূর্ণচরিত্র লাভ— ইহাই মানুষের সাধন, ইহাই তাহার শ্রেষ্ঠ পরিণতি, ইহাই ত হ্যর ‘ধৰ্ম্ম, ইহাই প্রকৃত নিৰ্ব্বাণ’ । এই সাধন-প্ৰণালীকে নিম্নলিখিতভাবে উপস্থিত করা যাইতে পারে ৪— * স্বপ্রবৃত্তি-উৎকর্ষসাধন শীর+মন- জাস্বৰূ< (পূর্ণত ৰ৷ পারমিত৷>টক্ষিত্রের=নিৰ্ব্বাণ (Self) कूथवृखि-*मन ભૂજિા (মাশ) এভাবে দেখিলে বুঝা যাইবে ষে নিৰ্ব্বাণ একটি “শুষ্ঠ” व्रबश1 नञ्च, **निविग्नो” यो७की नब्र, २ब्र९ देश भानव-5facखब्र