পাতা:প্রবাসী (পঞ্চত্রিংশ ভাগ, প্রথম খণ্ড).djvu/৩৭৮

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

\లిgs ફ ક્લાસ્વાઝી ; >N○3き how like a god I the beauty of the world ! the paragon of animals !”—si efsstą całą কথা হচ্ছে—তবুও মানুষ ধূলার অধম । সেটা মানুষের মরণশীলতা,—তবে বিজ্ঞান যে রকম অদ্ভুত উন্নতিসাধন ক'রে চলেছে, তাতে মনে হয় ঈলিক্সার ভাইট বা সঞ্জীবনীসুখীও তীকালের বৈজ্ঞানিকেরা একদিন আবিষ্কার क'cद्र ८षणcरुन । त्रांभब्र उॉब्र पाणtङांठी इव नों, ७द्दे यां দুঃখ । সুদীর্ঘ সাধনা ও চেষ্টার ফলে আজ কি দাড়িয়েছে দেথা যাক। আজ মানুষ উড়ো জাহাজে ঘণ্টায় ৫০০ মাইলের উপর উড়তে পারে ( ফ্লাইং অফিসার श्रांt*ांtणांब्र झडिफ् ऍफ़िtब्रझिण ६ फेब्र 8२७ भाईल ) । সে এঞ্জিন না নিয়ে শুধু হাওয়ার উপর পাখনার ভরে ঘণ্টায় ২৫০ মাইল বেগে যেতে পারে (নব-জামেনীর গ্লাইডিং ওস্তাদের রেকর্ড )। আজ সে এ-মাঠ হ’তে ও-মাঠ, সেখান থেকে কোন বাড়ির ছাতের উপর তার প্রিয় সর্থীর সঙ্গে দেথা ক’রে আসতে পারে, অটোজাইরে চড়ে উড়ো ব্যাঙের মত লাফিয়ে । তার অতীতের যা-কিছু স্বপ্ন, আজি সব সার্থক হয়েছে । হালকা এয়ারোপ্লেন - “ ইতিহাসের পুরনো পাতায় বিখ্যাত ইটালীয়ান শিল্পী লেওনার্ডে তা ভীঞ্চি ( ১৪৫২-১৫১৯ ) এক উড়ো পাখার খেলনা করেছিলেন এবং পাখনা মেলে উড়ে যাবারও চেষ্টা করেছিলেন। তার পর ইংরেজ বৈজ্ঞানিক স্তর জজ কেলী ( ১৮০৯ ) মাটি থেকে জোরে ছেড়ে দিলে উড়ে যায়, এমনতর এক থেলনা বানিয়েছিলেন । ১৮৯১ খ্ৰীষ্টাব্দে অটো লীলয়েণ্টাল, নামক এক জন জামান মানুষের ওড়ার কল্পনাকে সফল ক’রে সম্পূর্ণ পার্থীর প্রতিচ্ছবির মত একটা উড়ো কল তৈরি করেন । এর দ্বারা তিনি মাটি থেকে হাজার ফুট উচুতে উঠেছিলেন। এই গ্লাইডারকে (হাওয়ার ভরে উড়ো কল ) তিনি এঞ্জিনে চালাতে গিয়ে মারা যান। উড়ো জাহাজের পথ-প্রদর্শক হিসাবে ইতিহাসে র্তার নাম অমর হয়ে থাকবে । তারই কাজকৰ্ম্ম ও বৈজ্ঞানিক তত্ত্ব নিয়ে বিলাতে পিলকর, ফ্রান্সে ফামান ও ভোআসিন, এবং আমেরিকাতে ক্যানিউট, ও রাইট ভ্রাতুযুগল এ-বিষয়ে খুব গবেষণা চালাতে থাকেন। ১৯•৩ খ্ৰীষ্টাব্দে এরা গ্লাইডারে মোটর লাগিয়ে এয়ারোপ্লেন বা আজকালকার উড়ো জাহাজ তৈরি করেন । বিমানপোত চালাবার ইহাই নবযুগ । আমেরিকায় নর্থ কারোলিনার কিটি-হুক নামক স্থানে উইলবার রাইট ও অভিল রাইট দ্বাদশ ঘোড়ার জোরবিশিষ্ট মোটর চালিত একখানি বাইপ্লেনে দু-বার ওড়েন । প্রথম বার ওড়া হয় ১২ সেকেণ্ড ও দ্বিতীয় বার ৫৮ সেকেণ্ড । তিন বছর পরেই এরা এক বার ওড়েন ৩৮ মিনিট এবং না-নেমে একসঙ্গে ২৫ মাইল উড়ো পথে বিচরণ করেন । এইবার এল পাখনা ছেড়ে মোটরের সাহায্যে শূন্তে সঞ্চরণ। পার্থী যখন আকাশে উড়ে, তখন তার শারীরিক আনন্ম হয় প্রচুর, তাই কবির ভাষায় "হংস যেমন মান্য যাত্রী।” কিন্তু সে যন্ত্র-চালাবার একটা অবর্ণনীয় সুখ পায় না। মানুষ এইবার সেই সুখ উপভোগ করবার সুবিধা পেলে । অসীম বাতাসের সমুদ্রে মানুষ এইবার মাছের মত অবাধে সঞ্চরণ করবার শক্তি অর্জন করলে। এঞ্জিন প্রয়োগ ও চালনা না করেও মানুব সম্প্রতি আবার পার্থীর মত উড়তে আরম্ভ করেছে জামেনীতে । অস্কার উসিমুস নামক এক জন জামেনের নেতৃত্বে ১৯২০ খ্ৰীষ্টাবে এঞ্জিনহীন বিমানপোত চালাবার আন্দোলন করেন। ভার্সাই সন্ধিস্থত্রে বখন বিধ্বস্ত জামেরীকে আষ্টেপৃষ্টে বাধা इ'ण ७ जां८मनौ बथन विमांनcश्रांठ बुकिब्र ८कांनहे शविषा পেলে না, তখন এই বিজ্ঞানবীর এঞ্জিনহীন বিমানপোত