পাতা:প্রবাসী (পঞ্চত্রিংশ ভাগ, প্রথম খণ্ড).djvu/৩৮১

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

আগষণs উপরই খবরের কাগজ ছাপা হয়ে আরোহীদের সরবরাহ করা হয় । शृॉबांकाँ८ण ८वडाँव्र नेि८ग्न छूनिम्नांब्र मृद খবর সংগ্রহ করা হয় । এটি দেড়-শ ফুট লম্বা ( যদিও সাধারণতঃ জেপেলিন লম্বা হয় ছ-শ থেকে সাত-শ ফুট ) । এতে ৭০টি সুনার থাটিয়া বা বিছানা আছে । যাত্রীগ্রহণকারী সাধারণ এয়ারোপ্লেন আঠারো থেকে কুড়ি জন মাত্র আরোহী নেয় । এতেই জাৰ্ম্মেনীর এই উড়ো জাহাজখানির অতিকায়ত্ব প্রমাণ হচ্ছে। জাৰ্ম্মেনী সম্প্রতি এই রকম একখানি উড়ো জাহাজ ইটালীকে তৈরি করে দিয়েছে, D. O. Yএর অনুকরণে । বিমানপোতের উন্নতির সঙ্গে সঙ্গে সীপ্লেনও ও জেপেলিনের দ্বন্দ্ব চলবে । ইহাদের সঙ্গে স্থলে যোগাযোগ করবার জন্ত ইয়ুঙ্কার (Junkor ) কোম্পানী G. B8ধীজের অতিকায় এয়ারোপ্লেন তৈরি করেছে। এগুলি না থেমে একেবারে হাজার মাইল যায়, ঘণ্টায় ১২৫ মাইল বেগে । তবে জেপেলিনের ভবিষ্যতে শক্র হয় দাঁড়াবে D. O. Y-ধাজের সমুদ্র-বিমানপোত ও G. B8-ধাজের উড়ো জাহাজ। তার কারণ এই যে .এয়ারোপ্লেনের গতিবেগ জেপেলিনের চেয়ে ঢের বেশী ; তবে জেপেলিনেরও সুবিধা এই যে একটুও না-থেমে এর স্বচ্ছন্দে ছ-সাত হাজার মাইল যেতে পারে । কিন্তু সাধারণ এয়ারোপ্লেনের পক্ষে এক হাজার মাইল একাদিক্রমে উড়ে থামা নিশ্চয়ই দরকার এবং আকারে একটু বড় হলেই বেশী দূরে যাওয়া এদের কাছে অসম্ভব । জাৰ্ম্মেনীর G. B8-এর মত ও আকারে সামুদ্রিক উড়ো জাহাজ ডোনে' D. O. X-এর মত সোভিয়েট রাশিয়া ম্যাক্সিমূ গর্কি নামক এক প্রকার উড়ো জাহাজ নিৰ্ম্মাণ করেছে।* পঞ্চাশ জন যাত্ৰী নিয়ে এই এয়ারোপ্লেন উড়তে পারে। রুশেরা এই উড়ো জাহাজের পথ বিস্তার ক’রে আকাশপথে রেলগাড়ী চালাবার ব্যবস্থা করছে। এদের

  • शेइ मन्थलि विनां* *ाझेब्रांरझ ।

84ס\ বারে এপ্লিনযুক্ত ডোস্তে ডি. ও. এক্স ফ্লারিং-বোট পিছনে এঞ্জিন-বিহীন অথচ চালকযুক্ত তিন-চারখানি ক’রে গ্লাইডার থাকে। এয়ারোপ্লেন চলন্ত অবস্থায় ইচ্ছামত এক-একথানি গ্লাইডার খুলে দেয় ও গ্লাইডারগুলি হাওয়ার ভরে চালকসহ এক-একখানি ক’রে যথাগস্তব্য পথে নেমে পড়ে এবং ডাক ও আরোহী নামিয়ে দেয়। কোনই বিপদ হয় না এবং আসল উড়ো জাহাজখানিকে থামতেও হয় না । এ-বিষয়ে সোভিয়েট রাশিয়া বিমানপোতের ইতিহাসে নবযুগ রচনা করছে । - বিমানপোত-বিজ্ঞানের এই ষে দ্রুত উন্নতি, গত ইউরোপীয় মহাযুদ্ধই ইহার জন্ত দায়ী । শাস্তির সময়ে মানুষের মনে প্রেরণা আসে না এবং কোনরূপ প্রচেষ্টাও অসম্ভব । যুদ্ধের সময়ে মানুষের ধন-প্রাণ রক্ষার চেষ্টা উগ্র হয়ে উঠে ও সে নানা উপরি উদ্ভাবন করবার জন্ত বদ্ধপরিকর হয়। যুদ্ধের পর আজ জাৰ্ম্মেনীতে আর এক প্রচেষ্টা চলেছে—তাহা এঞ্জিন-বিহীন গ্লাইডাসের প্রচলন । এইগুলি হাওয়ার ভরেই ছোটে ও হাওয়ার ভরে ওঠানামা করে । আজ জাৰ্ম্মেনীর প্রত্যেক স্কুল-কলেজে এঞ্জিনশূন্ত গ্লাইডারে নিজের অঙ্গচালনা এবং আকাশের অবস্থার খুঁটিনাটি লক্ষ্য ক’রে প্রত্যেক ছেলের মনে নব প্রেরণা জাগিয়ে দেওয়া অবশ্যকৰ্ত্তব্য হয়েছে। এই এঞ্জিনহীন গ্লাইডারের উন্নতি সোভিয়েট রাশিয়াতে কতখানি হয়েছে তা আগেই বলেছি। সঙ্গে সঙ্গে ফ্রান্স, ইংলণ্ড ও আমেরিকাতে ১৯২৩-২৫ খ্ৰীষ্টাব্দ থেকে সাধারণের মনে উড্ডীয়ন-লিপ্ত। ও কৌতুহল জাগিয়ে তোলবার জন্তে অনেক হালকা