পাতা:প্রবাসী (পঞ্চত্রিংশ ভাগ, প্রথম খণ্ড).djvu/৫০৯

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

শ্রশৰণ আণমার দেখা লোক 890; अडिनौऊ इहड । ब्रांजङ्गेय ब्रांब्र चब्र१ cम८झांयांछांब्र डैीtछे “বীণ থিয়েটার" নামে একটি থিয়েটার করিয়াছিলেন । সেই থিয়েটারে কোন অভিনেত্রী ছিল না, পুরুষেরাই স্ত্রীলোকের ভূমিকার গ্রহণ করিতেন। চন্দননগরে vদুর্গাচরণ রক্ষিত মহাশয়ের জ্যেষ্ঠ পুত্রের বিবাহের সময় প্তাহার বাটীতে বীণা থিয়াটারে “প্ৰহলাদ-চরিত্রের” অভিনয় হইয়াছিল—তাহাতে রাজকৃষ্ণ বাবু হিরণ্যকশিপু সাজিয়াছিলেন । রাজকৃষ্ণ বাবুকে সেই সময় দেখিয়াहिणज । “हेिङदीब्र” अञ्चलक পণ্ডিত কালীপ্রসন্ন কাব্যবিশারদ মহাশয়ের সময়েই আমি “হিতবাদীর সম্পাদকীয় বিভাগে প্রবেশ করি । আমার নিয়োগের বোধ হয় আড়াই বৎসর পরে তাহার মৃত্যু হয়। হিতবাদীর সেবার নিযুক্ত থাকিবার সময়, আমি বহু বার, তাহার মৃত্যু তারিখে, তাহার সম্বন্ধে প্রবন্ধ লিখিয়াছি । সুতরাং এখন আর সেই সকল কথার পুনরাবৃত্তি করিয়া প্রবন্ধের কলেবর বুদ্ধি করিব না। তাহার সম্বন্ধে আমি এক কথায় এই বলিতে পারি যে, তাহাকে দেখিলে ভস্মাচ্ছাদিত অগ্নি বলিয়া মনে হইত। র্তাহার মত তেজস্বী পুরুষ অতি অল্পই দেখিয়াছি। র্তাহার সম্বন্ধে লিখিতে গেলে আমাকে একখানি স্বতন্ত্র পুস্তক লিখিতে হয়। র্তাহার সম্বন্ধে একটা কথা বলিলেই বোধ হয় যথেষ্ট হইৰে যে, ইংলণ্ডের সুবিখ্যাত নৌ-সেনাপতি নেলসনের স্তায় কাব্যবিশারদ মহাশয়ও was as brave as a lion and as tame as a lamb. “floatino” র্তাহীর দক্ষিণ-হস্তস্বরূপ পণ্ডিত সখারাম গণেশ দেউস্কর মহাশয়ের সহিত আমার প্রথম আলাপ হয় চন্দননগরে আমার বাল্যৰঞ্জ ও প্রতিবেশী বাৰু চারুচন্দ্র রায় মহাশয়ের যাটীতে । একদিন চার বাবুর কনিষ্ঠ সহোদর আমার বাটীতে আসিয়া আমাকে বলিল, “আমাদের বাটীতে সখীরাম বাৰু এসেছেন, দাদা বাড়িতে নাই, তিনি একলা ব’লে আছেন । আপনি আমাদের বাড়িতে আহন।” সখারাম جة حصص ووع বাবুর সঙ্গে আমার চাক্ষুষ আলাপ-পরিচয় ছিল না। “সাহিত্য” কাগজে তিনিও লিখিতেন, আমিও লিখিতাম পরস্পরের পরিচয় ঐ পর্য্যস্ত ছিল । আমি उँॉक्षांब्र नांम क्लॉनिष्ठांभ, डिनि७ अभांब्र नांभ छांमेि८टन । চার বাবুর বৈঠকখানাতে প্রবেশ করিৰামাত্র সখারাম বাৰু আমাকে নমস্কার করিয়া সহাস্তে বলিলেন, “আমি বগা । চারু বাবু পলাইয়া থাকিলেও নিস্তার পাইবেন না, আমি তাহার আতিথ্যের উপর অত্যাচার না করিয়া উঠিব না।” সখারাম বাবুর সহিত সেই আমার প্রথম বাক্যালাপ । আমি তখন কলিকাতায় একটা অাপিসে কেরাণীগিরি করিতাম । তাহার পর যখন কেরাণীগিরি ছাড়িয়া “হিতবাদী"তে যাই, তখন তাহার সহিত আমার ঘনিষ্ঠত হয়। এই ঘনিষ্ঠত পরে বন্ধুত্বে পরিণত হইয়াছিল। সখীরাম বাৰু আমার প্রায় সমবয়স্ক ছিলেন। যাহার সহিত এক টেবিলে বসিয়া ছয়-সাত বৎসর প্রত্যহ কাজ করিয়াছি, তাহার সম্বন্ধে দুই-চারি কথা বলিয়া বক্তব্য শেষ করা অসম্ভব । তাহার স্বদেশানুরাগ র্তাহার “দেশের কথাতে”ই প্রকাশ । “দেশের কথা”র দ্যায় পুস্তক বাঙ্গালা ভাষায় আর নাই। সকলেই অবগত আছেন যে, গবর্ণমেণ্টের আদেশে ঐ পুস্তক ৰাজেয়াপ্ত হইয়াছে । “দেশের কথা” ব্যতীত তাহার আরও কয়েকখানি পুস্তক আছে, তন্মধ্যে “ঝান্সির রাজকুমার” নামক পুস্তকখানিও বোধ হয় গবর্ণমেণ্ট কর্তৃক নিষিদ্ধ তালিকাভুক্ত হইয়াছে। সধারাম বাবু গভীর প্রকৃতি, রাশভারী লোক ছিলেন, কিন্তু হাত-কৌতুকে যোগ দিয়া প্রাণ খুলিয়া হাসিতে পারিতেন । বন্ধু-বান্ধবের সহিত রসিকতা করিতে তিনি अभः शिगन ना । जांबांय्क्द्र निकल्ले श्रृश बाण मन দুই-একটা সংস্কৃত কবিতা বলিতেন, যাহা ভারতচন্দ্ৰ-যুগেই ভদ্রসমাজে শোভন, বৰ্ত্তমান যুগে একেবারে অচল । একদিন আমি চার বাবুর অনুরোধে তাৰায় পত্নীকে সঙ্গে করিয়া কলিকাতায় অনিয়া বাহির-সিমলায় তাহার খণ্ডয়-মহাশয়ের বাগাতে পহুছিয়া দিয়া আপিলে যাই, সুতরাং সেদিন আমার আপিলে যাইতে একটু বেলা হইল । বেলা হইবার কারণ শুনিয়া সখারাম বাৰু বলিলেন, “আপনার কিছুমাত্র বুদ্ধি নাই। আমি হইলে