পাতা:প্রবাসী (পঞ্চত্রিংশ ভাগ, প্রথম খণ্ড).djvu/৫১০

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

893, প্রেৰাসী SN98R চাক বাবুর স্ত্রীকে লইয়া একেবারে শিয়ালদহের কুলিডিপোতে লইয়া যাইতাম। কিছু নগদ বিদায়ও পাইতাম আর বন্ধুর প্রতি কর্তব্যপালনও হইত। এমন সুযোগ ছাড়িতে আছে ?” এইরূপ কথা সখারাম বাবু অনেক সময়েই বলিতেন । সখারাম বাৰু অনেক বার আমাদের বাড়িতে গিয়াছিলেন এবং আহারও করিয়াছিলেন । র্তাহার আহাঁর সম্বন্ধে একটু বৈশিষ্ট্য ছিল। সে বৈশিষ্ট্য র্তাহার ব্যক্তিগত নহে, সমাজগত । সখীরাম বাবু নিরামিষভোজী মারাঠা ব্রাহ্মণ, আমি মৎস্ত-মাংসভোজী বাঙালী ব্রাহ্মণ, সুতরাং তিনি আমাদের বাটতে যে আমিষ “ধেশেলে’র ব্যঞ্জনাদি খাইবেন না, তাহ জানিতাম ; অন্নভোজনও করিবেন না, সুতরাং লুচির ব্যবস্থা করিলাম। সখীরাম বাৰু বলিলেন, “আপনাদের বাঙ্গালায় চাউল যত ক্ষণ সিদ্ধ না হয়, তত ক্ষণ উহা সকড়ি বলিয়া গণ্য হয় না, কিন্তু আমাদের সমাজে চাউল বা ময়দায় জল লাগিলেই উহা “সকড়ি” হয় । সশ্রেণী ব্যতীত অন্ত শ্রেণীর বাটীতে আমরা সকড়ি’ খাই না। সুতরাং আপনার ধেরূপ জল দিয়া ময়দা भांषिब्र नूहि डॉरखन, cनक्र° न कब्रिब्र शनि झूश निम्नां ময়দা মাখিয়া লুচি ভাঁজেন, তাহ খাইতে আমার আপত্তি নাই। মারাঠা দেশে ময়রার দোকানে লুচি পুরী প্রভৃতি দুধেমাখা ময়দায় প্রস্তুত হয়।” আমি সখারাম বাৰুর কথায় ছধে ময়দ মাৰিয়াই লুচি ভাজিবার ব্যবস্থা করিয়াছিলাম । তিনি যতবার আমাদের বাটীতে গিয়াছেন, ততবারই कृtष भब्रन भांषिब्रां शूक्लि इहेठ । बांब्रांठ खांत्राभं** নিরামিষাশী, কিন্তু পেঁয়াঙ্গ খাইতে র্তাবাদের আপত্তি নাই। সখীরাম বাৰু আমাদের বাটীতে পেয়াজের তরকারি থাইতেন, একবার আমার এক পুত্রের উপনয়নের পর, জাপিলে बङ्कप्रब्र खछ “जांनञ्च-नांफू" शहेबा शिबांझ्णिाम । সধারাম বাৰু প্রথমে থাইতে আপত্তি করিয়াছিলেন । কিন্তু পরে যখন শুনিলেন যে, উহাতে চাউলের গুড়া, নারিকেল, डिण ७ ७फ इफ़ थांब किङ्ग नाश, फ्रांडणब्र उफॉण्ड खण cव७ब्रा रुद्र न', ७फ़ निबहेि नांषी इब, उषन बिना আপত্তিতে ভোজন করিলেন । তিনি একদিন আমাদিগকে র্তাহার বাষ্ঠীতে নিমন্ত্ৰণ করিয়াছিলেন। আমি তাহাকে অনুরোধ করিয়াছিলাম, বেন সম্পূর্ণ মারাঠা প্রণালীতে जांभांमिश्रं८क थी७ब्रॉन रूद्र । cख्छांजtनब्र गमब्र cखांछनशृ८छ् গিয়া দেখিলাম, আমাদের প্রত্যেকের বসিবার জন্ত একখানি করিয়া কাঠের “পিড়া” পাতা হইয়াছে। পিড়ার সম্মুখে কলাপাতা। আমরা চওড়া কলাপাত চিরিয়া দুই ভাগ করিয়া ছোট ছোট করিয়া কাটিয়া লই, এবং পাতার ডগার দিকটা অধও ত্রিভুজাকার থাকে, সখারাম বাবুর বাটতে দেখিলাম আমাদের প্রত্যেকের পাতাই সেই রূপ ত্রিভুজাকৃতি, কাহারও পাতা চেরা ও চৌক" নহে। ত্রিভুজাকৃতি পাতাতে খাইবার সময় আমরা সাধারণতঃ উহার স্বল্প কোণটা আমাদের বামদিকে রাখি, সেই দিকে অল্প বা লুচি থাকে, অীর দক্ষিণ দিকে ব্যঞ্জনাদি থাকে । মারাঠা-প্রথা দেখিলাম যে, ত্রিভুজ পাতার baseটা অর্থাৎ ত্রিভুজের ষে বাহুটা আমরা দক্ষিণ দিকে রাখি, সেই দিকটা আমাদের আসনের দিকে আর তfহার বিপরীত কোণ—অর্থাৎ যে-কোণে পাতার শেষ, সেই কোণটা পিড়া হইতে দূরে আছে। পাতার তিন দিকে ঘরের মেঝেতে “আলিপনা” দেওয়া । তার পর ভোজ্যের কথা । খিচুড়ি বা পোলাওর মত একটা পদার্থ—সেইটাই ভাত বা লুচির স্তায় প্রধান ভোজ্য— সখীরাম বাবু বলিলেন, “উহার নাম “ডালর্তাছড়”, উহা ডাল ও তণ্ডুল শব্দের অপভ্রংশ, বুঝিলাম আমরা যাহাকে খিচুড়ি বলি । বাঞ্জনাদি সমস্তই আমাদের অপরিচিত। সাণ্ডদানার মিঠাই ও ছোট ছোট জিলাপী, জিলাপীটা সাগুদানার কি এরাক্লটের তাহা মনে নাট—ইহাই আমরা ভোজন করিলাম। সমস্তই সখারাম বাবুর পত্নী স্বহস্তে রন্ধন করিয়াছিলেন। মারাঠা দেশে স্ত্রীলোকের অবরোধ-প্রথা নাই, কিন্তু সখারাম বাবুর স্ত্রী কখনও আমাদের সম্মুখে বাহির হইতেন না, তবে তাহাকে আমি দুই-এক বার দেখিয়াছি। সখীরাম বাবু কাশীতে বিৰাহ করিয়াছিলেন। র্তাহার স্ত্রী पञानक जमब्र ७ीकांकिनौ कलिकांड ह्यदे८ड कदंबोरङ शांहे८डन বা কাশী হইতে আসিতেন । সখীরাম বাবু হাওড়া ষ্টেশনে त्रिोब्रां ॐांशंरक dicन फूणिबा निद्रा चलब्रबाणैcङ dणिश्चाम করিতেন, সেখানে কেহ ষ্টেশনে আসিয়া তাহার স্ত্রীকে লইয়া যাইতেন, কাশী হইতে আসিবার সময়ও এইরূপ ব্যবস্থা হইত। ট্রেনে একাকিনী যাতায়াত করিৰার সময় তাহার পত্নী একখানা বড় ছোরা কোমরে বাধিয়া রাখিতেন।