পাতা:প্রবাসী (পঞ্চত্রিংশ ভাগ, প্রথম খণ্ড).djvu/৫১৮

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

8Գ8 বোম্বাইরে এর এখানেই উঠি । এদের বাড়ী হুগলী জেলায় । বোম্বাই হেন শহরে, আর পশ্চিম-ভারতে সৰ্ব্বত্র, ইঞ্জিনিয়ারিং কাজে ইনি একচ্ছত্রতা অর্জন ক’রেছেন। নৰ্ম্মদা নদীর উপর দিয়ে সম্প্রতি স*াকে তৈরী হ’ল, তা এরই হাত দিয়ে। এটা একটা বিরাট কাজ, আরও কত বড় বড় কাজ হাতে নিয়েছেন। এর যেমন উপার্জন, সৎকাজে আর দুঃখমোচনে এর তেমনি প্রবাসী $N98R দানও আছে। এর জীবনের কথা আলসে-ধরা বাঙালী ছেলেদের প্রাণে নুতন শক্তি নব-অনুপ্রেরণা অনিতে পারে। কলকাতায় গঙ্গার উপর দিয়ে যে নতুন সাঁকে হবে, ইনি কলকাতার শ্রেষ্ঠ ইঞ্জিনিয়ারিং কোম্পানীগুলির সঙ্গে একজোট হয়ে সেই কাজটি হাতে নেবার চেষ্টা করছেন। এ-বিষয়ে তার সাফল্য আর কৃতিত্ব লাভ প্রত্যেক বাঙালীর, পক্ষে কাম্য আর প্রার্থনীয় হবে । পুত্রেষ্টি ীিতারাশঙ্কর বন্দ্যোপাধ্যায় y রামচন্দ্রপুরের উত্তর পাড়ার বাড়,জ্যে-বাড়ির মেজকর্তা বৈঠকখানায় এক বসিয়া কি যেন ভাবিতেছিলেন । অকস্মাৎ কি তাহার খেয়াল হইল—পটু করিয়া একগাছা গোফ টানিয়া চিড়িয়া ফেলিলেন । বলিলেন—জুধের সর খাবে—বেটী—তুমি ছধের সর খাবে 1 বলিয়া আবার একগাছা—আবার একগাছা—আবার একগাছা । এইবার কিন্তু তাহাকে ক্ষাস্ত হইতে হইল, গোফ জোড়াটির উপর হাত বুলাইতে বুলাইতে বলিলেন—উঃ 1 তার পর একটু চিন্তা করিয়া আপনাকেই বোধ করি প্রশ্ন করিলেন—মাথায় টাক পড়ে—গোফে পড়ে না কেন ? ययन गमद्र एबखांब cशाफ़ांश भूऐ भूऐ भक खेळेण । पौर्ष শীর্ণকায় এক বৃদ্ধ দরজার মুখেই ভারী এক জোড়া চঞ্জস্থত খুলিয়, প্রকাও একটা হ’ক হাতে ঘরে প্রবেশ করিল। লোকটির চোখে অতিরিক্ত রকমের পুক কঁাচের এক জোড়া চশমা। চশমার পাশনে দুইটি আবার নাই—তাহার স্থলে ছই প্রাস্ত দড়ির বেড় দিয়া মাথার পিছনে বাধিয়া রাখা হইয়াছে। ঘরে প্রবেশ কৰিয়াই বৃদ্ধ ক্ষীণদৃষ্টি ব্যক্তিদের মত ঘাড় তুলিয়া সমস্ত ঘরটা ভাল করিয়া দেখিয়া লইল । বোধ করি মেঙ্গকৰ্ত্তাকে ঠাওর করিয়া লইয়া—হেঁট হইয়া একটি প্রণাম করিয়া কহিল—পেনাম! তামাক খান । সঙ্গে সঙ্গে সসন্ত্রমে মেজকৰ্ত্তার সম্মুখে হকাটি বাড়াইয়া ধরিল। হু কাটায় গোটা-দুই টান দিয়া মেজকৰ্ত্ত বলিলেন —আচ্ছা—এ—কি করা যায় বল দেখি, রায় ? রায় উত্তর দিল—আঙ্কে, বাজারের খরচ দেন । ब्राँग्न ७ बांख्रिब्र यश्कांटनद्र शूब्रांख्न क्लडा । °itग्न এক জোড়া ছেড়া চটি–চোখে চশমাপরা রায় এখানকার আবাল-বৃদ্ধ-বনিতাঁর পরিচিত। মেজকর্তা বলিলেন—ছ—তা দেখে-শুনে নিয়ে এস। এদিক-ওদিক দেখিতে দেখিতে রায় অভ্যাস-মত ধীরে ধীরে খলিল-গাছের দৰি৷ লয় যে পেড়ে আনব, মাঠে পড়ে নাই যে কুড়িয়ে আনব— দোকানে দাম লিবে যে ! উপরের ঠোঁটটা ফুলাইয় নিম্নদৃষ্টিতে গোফগুলি দেখিতেই মেজকর্তা ভোর হইয়া রছিলেন—কোন উত্তর দিলেন না। রায় বলিল—আজ্ঞে খরচ দেন । মেজকৰ্ত্তা চটিয়া উঠিলেন—স্থ কাটা সশৰো নামাইয়া দিয়া বলিলেন—খরচ-খরচ কিসের হে বাপু ? রায় কিন্তু জমিল না—লে বেশ সপ্রতিভ ভাবেই জৰাৰ দিল—আজো বাজারের । অপ্রসন্ন মুখে কৰ্ত্ত বলিলেন—ক’ত ?