পাতা:প্রবাসী (পঞ্চত্রিংশ ভাগ, প্রথম খণ্ড).djvu/৫৪৪

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

(?ee ौ९कब्र कब्रिग्ना बणिग, “या श्रांमि यांऋि रुिख्। फूमि যে বলেছিলে আমার সাত দিন পিসীমার বাড়ি গিয়ে থাকতে দেবে ।” প্রভা বলিল, “ত পোটলা-পুটলি যখন গুছিয়েই নিয়েছ, তখন মা আর না বলে কি ক’রে ? দেখ পিসীমাকে যেন হুড়োহুড়ি ক’রে জালিয়ে তুলে না।” যামিনী বলিলেন, “হ্যা ওরা আবার জামাকে জালাবে। একটু হড়োছড়ি কেউ করলেই আমি বাচি। বাড়িটাতে একটা টু শব্দমৃদ্ধ কেউ করে না।” প্রভা বলিল, “তাই নাকি ? হুড়োহুড়ির খুব দরকার বুঝি ? দুটোই বড় হয়ে গেছে যে, না ?” যামিনী একটু হাসিয়া বলিলেন, “বড় হওয়ার জন্তে নয়। বড় ছেলেমেয়েতেও কি আর হুড়োহুড়ি করে না ? তা খোকার ত বাড়িতে মনই টেকে না, আর মমতা সঙ্গীর অভাবে কি করবে ভেবেই পায় না ।” এমন সময় লুসির ছোট ভাই বেটু আসিয়া উপস্থিত হইল। মমতা এবং লুসি দু-জনেই কাপড়-চোপড় লইয়া যাইতে প্রস্তুত দেখিয়া বলিল, “কোথায় সব ধাওয়া হচ্ছে।” লুসি ভাড়াতাড়ি বলিয়া উঠিল, “আমি পিসীমার বাড়ি যাচ্ছি, সাত দিন পরে আসব।” যামিনী বলিলেন, “তুমিও চল না বেটু, অনেক দিন ত পিসীমার বাড়ি যাও নি ?” বেটু ঠোঁটটা উণ্টাইয়া বলিল, “গিয়ে কি করব ? খোকাদা ত সারাদিন চাল মারবে, আর দিদিরা যত স্কুলের টীচারের গল্প করবে।” ছেলের যশ এতদূর পর্য্যস্ত ছড়াইয়াছে দেখিয়া যামিনী গভীর হইয়া গেলেন। প্রভা ছেলেকে তাড়া দিয়া বলিল, “আহ, কিবা কথার ছিরি ! ধেড়ে ছেলে হ’ল, এখনও কার সামনে কি বলতে হয়, না-হয়, সে আঙ্কেলটা হ’ল না।” যামিনী বলিলেন, “আমার সামনে বলেছে তাতে আর কি হয়েছে ? আমি ত নিতান্ত পর নই ? সত্যি সুজিতকে ऎGनेि हि cस् भिश्ाग् त्रिष्ळ्न, उ1 ख्रनिड् खftनन । त्रिनद्व দিন বেয়াড়া হয়ে উঠছে।” আর অপেক্ষা করিবার বিশেষ কোনো কারণ ছিল না । মমতা আর লুসিকে লইয়া যামিনী গিয়া গাড়ীতে উঠিলেন। প্রবাসী ১৩৪২ লুসি আর মমতা কি একটা বিষয়ে এমন গভীর আলোচনা জুড়িয়া দিল, যে, অতথানি পথ কোখ দিয়া যে পার হইয়া গেল, তাহার ঠিকানাই রছিল না। মেয়ে পাছে আসিতে রাজী না হয়, সে-ভয়ট স্বরেশ্বরের একটু ছিল বোধ হয়। দেখা গেল, ইহারই মধ্যে তিনি विझांना झांक्लिब्रां ऊँठिंद्रा भक्लिद्रां८छ्न ५दर प्रांप्नब्र खरणब्र छछ চাকরকে ইাকডাক করিতেছেন । লুসি বলিল, “ও কি পিসেমশাই, এত গরমেও তুমি গরম জলে চান কর নাকি ?” সুরেশ্বর বলিলেন, “তোদের সব তাজা রক্ত, গরম জলটলের দরকার হয় না । আমাদের রক্ত ঠাও হয়ে এসেছে কিনা, সারাক্ষণই বাইরে থেকে তাতে তাপ জোগাতে হয় । তা তুই এসেছিস বেশ হয়েছে”, বলিয়া তিনি স্নান করিতে চলিয়া গেলেন । মমতা লুসিকে নিজের ঘরে লইয়। গিয়া হাজির করিল। শোয় সে মায়েরই সঙ্গে বটে, তাই বলিয়া তাহার নিজের একটা ঘরের অভাব নাই । এ-ঘরে তাহার জিনিষপত্র, পড়ার বই ইত্যাদি সব থাকে । অলিনাতে লুসির কাপড়চোপড় রাথিয়া সে বলিল, “এখনও ত বেশী রোদ হয় নি, বেশ মেঘলা ক’রে আছে । চল না বাগানে একটু ঘুরে আসি ।” দু-জনে বাগানে ঘুরিতে চলিল। যামিনী উপর হইতে ডাকিয়া বলিলেন, “ওরে স্থটো ছাতা নিয়ে যা । আবার রোদ লাগিয়ে অসুখ-বিমুখ করিস না ।” মমতা বলিল, “না মা, একটু রোদ উঠেছে দেখলেই আমরা পালিয়ে আসব। ছাতা মাথায় দিয়ে ঘুরতে আমার ভাল লাগে না ।” যামিনী নিজের ঘরে ফিরিয়া গেলেন । বিকালের জলখাবারের সব আয়োজন ঠিক হইয়াছে কিনা জানিবার জন্ত নিত্যকে দিয়া বিদুষ্ঠাকুরবিকে ডাকিয়া পাঠাইলেন। দু-জনে কথা হইতেছে এমন সময় তোয়ালে দিয়া মাথা মুছিতে মুছিতে সুরেশ্বর জাসিয়া উপস্থিত হইলেন। যামিনী মাথার কাপড়টা তুলিয়া দিতে দিতে বলিলেন, “কি, তুমি এমন সময়ে কি মনে ক’রে ?” श्रब्रचंद्र वणिरणन, “८कन श्रांबांब्र श्रांगांब्र बन्ब्रांश इ'ण