পাতা:প্রবাসী (পঞ্চত্রিংশ ভাগ, প্রথম খণ্ড).djvu/৫৭০

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

d:8 প্রবাসী x03:ஆ কমিয়া গিয়াছিল। যুদ্ধের পর চেশায়ারের লবণ এই অবস্থায় ছাড়াইতে পারিৰে কেন ? অতএব চকুর ব্রিটিশ বণিক ১৯২৭ সালে সমস্ত লবণ-ব্যবসায়ীদিগের সহিত সঙ্গবন্ধ হইয় এক চুক্তি অনুযায়ী একটি কমবাইও প্রাইল, নিৰ্দ্ধারিত করিয়া দিল । ইহাতে : সকল দেশের সকল <थंकब्र णषणंरक ७कहे ल८व्र विकौड हहेड इहेण । किढ এই জর ক্রমশঃ কমিয়া আসিয়া যেদিন একেবারে ১০০ মণে আটাশ টাকা পৰ্য্যস্ত ছাড়ার সেই দিন হইতে সন্সের চুক্তি ভাঙিয়া যায়। এই কমূৰাইও প্রাইসে ১৯২৭-২৯ সাল পৰ্য্যন্ত মাত্র তিন বৎসর লবণের যথার্থ মুল্যবাদে প্রায় দেড় কোটি টাকার উপর বিলাতী বণিকগণ লাভ করিয়াছিল । ইহা ১৯২৯ সালের কথা, ইতিমধ্যে বোম্বাইয়ের বুদ্ধিমান এডেন-লবণ-ব্যবসায়িগণ বিলাতী লবণকে কোণঠাসা করিবার জন্ত ১৯৩১ সালে অতিরিক্তwo-winnfüh-bo ( Additional Salt Import Duty) পাস করিয়া লইলেন । ইহাতে লিভারপুল, হামবুর্গ, রুমেনিয়া, স্পেন প্রভৃতি বিলাতী লবণের উপর প্রথম চার অান এবং পরে দশ পয়সা করিয়া অতিরিক্ত শুল্ক বলান হইল। কাজে কাজেই বিদেশীয় লবণের দর বৃদ্ধি পাইবার সঙ্গে সঙ্গে আমদানীও কমিয়া গেল । এই স্বযোগে করাচী, এড়েন, বোম্বাই, মাজাজ প্রভৃতি প্রদেশের লবণ বাংলার বাজার ছাইয়া ফেলিল । যে-বাংলাকে লইয়া প্রাদেশিক ও বৈদেশিক লবণ-ব্যবসায়ীদিগের মধ্যে এতদিন টেকাটেকী চলিল সেই বাংলার লোকের কিন্তু সেদিনও পর্য্যন্ত স্থল হয় নাই। অথচ বৎসরে প্রায় দেড় কোটি মণের উপর লবণ বাংলার বাজারে আসে । বহুকাল পরে ১৯৩১ সালে গান্ধী-আরউইন চুক্তির ফলে মেদিনীপুর প্রভৃতি স্থানের সমুদ্রতীরবাসিগণ তাঁহাদের «थcब्रांछनभङ जयण «थजुङ कब्रिब्रां शयहांब्र कब्रिrङ८छ् । इंशांप्लब्र तक वि८ङ ङ्द्र न । স্বখের বিষয়, স্বদেশপ্রাপ কয়েক জন বাঙালী ভদ্রभप्शनरब्रब्र चङ्गांख् cष्ठेॉब्र बांरणांब्र ५हे शडवि८अब्र शूनङ्गकां८ब्रब्र আয়োজন চলিতেছে। এই তিন বৎসরের মধ্যে অনুন বার-তেরটি কোম্পানী লবণ প্রস্তুত করিবার লাইসেন্স লইয়াছেন । ভারত-সরকারও অতিরিক্ত-লবণ-আমদানী গুন্ধের আর এই শিল্পের জন্ত ব্যয় করিবার চুক্তিতে আবদ্ধ আছেন, এবং তাছাদের আদেশানুযায়ী বাংলা-সরকারও এই প্রদেশে যাহাতে লুক ভালরূপে প্রস্তুত হইতে পারে তাহা অভিজ্ঞ ব্যক্তিারা পরীক্ষণ করিয়া দেখিতেছেন । আশা করা যায় মিঃ পিট আয়েঙ্গার এবং বৰ্ম্মা ও সিন্ধু-প্রদেশীয় লবণকুশলীগণের মত লইয়া বাংলা-সরকার শীঘ্রই উপরিউক্ত গুল্কের আয় হইতে বাংলার প্রাপ্য অর্থ লইয়া, লবণের বৃহৎ বৃহৎ কারখানা খুলিয়া দেশের ও বেকারের দুরবস্থা ঘুচাইবেন । বাংলার অর্থ বাংলায় থাকুক, বাঙ্গালী নিজের ঘরে আবার লবণ প্রস্তুত করুক ইহাই প্রার্থনা । এমন দিন যেন আসে যেদিন ইতিহাসে লবণ-শিল্পের শতবর্ষব্যাপী কলঙ্ক বাংলার উন্নতির মাঝে ঢাকিয়া যায় । বাঙ্গালীর এই সৎপ্রচেষ্টায় সন্ট ম্যানুফ্যাকচারস এসোসিয়েগুন ও এই সমিতির সম্পাদক শ্রদ্ধের প্রমথ চৌধুরী মহাশয়ের অক্লাস্ত চেষ্টার কথা উল্লেখ না করিলে প্রবন্ধ অপূর্ণ থাকিয়া যাইবে। এই সমিতির সভাপতি আচাৰ্য্য প্রফুল্লচন্দ্র। এই সমিতিই প্রথম তারতআইন-পরিষদে বাংলার দাবি জানায় এবং তাছাদেরই পরিশ্রমের ফলে আজ বাংলা-সরকার এই দিকে দৃষ্টিপাত করিয়াছেন। বাঙ্গালীর এই চেষ্ট জয়যুক্ত इडेक ।