পাতা:প্রবাসী (পঞ্চত্রিংশ ভাগ, প্রথম খণ্ড).djvu/৫৭৭

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

শ্রণবণ खोबन्प-छद्भिज्ठ כסי6 छभिषांब्र यूब्रिग्रl cवक्लांब्र ७-शांtब्र शिंद्र हैंफ़ांहष्णन, মভূমি প্ৰণামের ধুম পড়িয়া গেল । আমরা ও-ধারে দাড়াইয়া ব্যাপার কি হয় দেখিতে লাগিলাম । তার পর প্রজাকণ্ঠে আরম্ভ হইল—সেই সনাতন অভাবअडिरबांtश्रब्र कथl,-क्नण ऊéठून, नॉरद्रव शमग्नशैन, मद्रां ना করিলে - ইত্যাদি । জমিদার রুক্ষকণ্ঠে কহিলেন—নীয়েব বজাত, না তোরা বেইমান ? শুনলাম ফসল ষা হয়েছে অনায়াসে খাজনা দেওয়া চলে। তোরা মিটিং ক’রে একজোট হয়েছিল— গাজনা দিবি না। আচ্ছা দেখু লেঙ্গে । লেঠেল দিয়ে ওগৰ্ব্ব যদি না ভাঙি ত আমার নামই নয় ! একটু থামিয়া বলিলেন—এখানে নামবার ইচ্ছে ছিল, তই তোদের আসতে লিখেছিলাম । কিন্তু বিশেষ জরুরি কাজে নাম হ’ল না । ফিরে বার এসে দেখে যাব-ফসল হয়েছে কি না ! 命 প্রজার কাদিয়া বলিল,—এবারের অবস্থাটা দেখে ধান দয়া ক’রে । জমিদার ধমক দিলেন—চোপ রও । আমি বলছি— ফিরে বার এসে দেখে যাব । যখন বলেছি, তখন পুবের স্থর্ষি পশ্চিমে উঠলেও আসবো । এসে যদি দেখি তোদের কথা মিথ্যে ত সব একধfর থেকে—, কি করিবেন অবশু না বলিয়াই পিছন ফিরিলেন । অমনই লোকগুলি হুজুরের পায়ের তলায় গুইয়া পড়িয়া কাতর কণ্ঠে বলিতে লাগিল—দোহাই হুকুরের, জানে বারবেন না । বিচার করুন, একবার আমাদের অবস্থাটা দেখে যান । জমিদার রুক্ষ কণ্ঠে কছিলেন,—এইও তফাৎ যাও । বলিয়াই পটাপট লাথি কসাইয়া সেই জনতাকে বিদলিত করিয়া প্ল্যাটফমে আসিয়া হাফ ছাড়িলেন । ইফ ছাড়িয়াই হাকিলেন—তেওয়ারি, হামার৷ এটাচি কেস । কে এক জন পিছন হইতে বলিল—জমিদার, না কসাই ? বক্তাকে দেখা গেল না, কিন্তু জনতাকে উদ্দেশ করিয়া ॐड्र दछूठ श्रांब्रख् कब्रिtणन-कणांह ८क नग्न, वांबा ? যেখানে লেন-দেন সেইখানেই কসাইগিরি । জমিদারী उ मांनझ्ब नग्न, छैन ! शांकरडl छमिछभी उ दूकtड, ह । প্রজার কাছে রাজা মন্দ চিরকাল, কেন না, রাজা খাজনা নেয় । রোগীর কাছে ডাক্তার ব্যাটা কসাই, দাম ত নেয়ই ওষুধও তেতো । দেনদারের টাকা দেবার সময়ই মহাজনের বদনাম রটায়। এমনি খাদ্য-খাদক সম্বন্ধ, বাবা । এই ষে টিকেট-চেকার গাড়ীতে উঠেছে—ওকে কে বাবা শুভদৃষ্টিতে দেখছ ? বল হক কথা— ঢং চং করিয়া ঘণ্ট বাজিতেই বকৃত অসমাপ্ত রাখিয়া তেওয়ারির হাত ধরিয়া টলিতে টলিতে প্ৰভু যথাস্থানে ফিরিয়া আসিলেন । রক্রিটা শাস্তিতেই কাটিয়া গেল । , 聽 聽 聽 পরদিন সকালে নামিবার সময় আবার হৈ চৈ পড়িয়া গেল। ষ্টেশনে লোক আসিয়াছে, গাড়ী আসিয়াছে, সেলাম ইকিতে ইকিতে পারোয়ান লোকজন দাড়াইয়ী অাছে। মনের বিরাগবশতঃ ও-দিকে আর লক্ষ্য করিলাম না, ছোট বিছানাটি বগলে পুরিঃ বেতের হাট-কেসটি হাতে ঝুলাইয়া ভিড় ঠেলিতে ঠেলিতে ষ্টেশনের বাহিরে আসিলাম । একা ও টাঙ্গ গোধুলিয়ার শেয়ার হাকিতেছে, সস্তা বলিয়া এভায় চাপিলাম । ঠিক করিলাম, এ-বেল এক ধৰ্ম্মশালায় উঠিয়া স্নানাহার ও বিশ্রামস্তে বৈকালে ধনীগৃহে গমন করিব। ধনীদের সম্বন্ধে এখনও একটা ফুৰ্ব্বল ধারণা মনে পোষণ করিতেছি, আহারের সময়ে তাহাদের আতিথা গ্রহণ করা যুক্তিযুক্ত নহে । জানি, আমার এ ধারণা অমূলক, ধনীলোক মাত্রেই অতিথির অসন্মান করেন না, তথাপি অমাবস্তার অন্ধকার রাত্রিতে কোন নির্জন পল্লীপথে চলিবার কালে যেমন অহেতুক একটা ভয় সারাদেহে আধিপত্য বিস্তার করিয়া থাকে, সহস্ৰ যুক্তিতেও হৃদয়কে বশে আনিতে পারা যায় না, ইহাও অনেকটা সেইরূপ । ঠিকানাটা জানাই ছিল, বিশ্রামান্তে তয় কাটাইয়া বৈকালেই তাহাকে দর্শন করিতে চলিলাম। গঙ্গার উপরেই বহু পুরাতন প্রকাও প্রাসাদ । আধুনিকতার লেশমাত্র কোথাও নাই । আভিজাত্যের