পাতা:প্রবাসী (পঞ্চত্রিংশ ভাগ, প্রথম খণ্ড).djvu/৬৫১

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

শ্রাবণ বিবিধ প্রসঙ্গ—ডাক-বিভাগের আশঙ্কৰুদ্ধির চেষ্টা Wye & দিতেছেন, এই দুইয়ের মধ্যে তিনি কোন তফাৎ দেখিতে পাইতেছেন शनि अकडांदक श्ब्रां कांदी कबिदांछ खश cकांन७ शठंनबूलक कब्र इग्न, उएव छैनtब्रटेनडिक मल निन्छब्रश् छांश अथांश । কিন্তু যাহার উদারনৈতিক দল সম্বন্ধে ভুল মত পোষণ ভাছাদের কার্য্যেয় বিকৃত ব্যাখ্যা করিয়াছেন, তাহাদেরই Iांनब्रन रूब्रां ऊँछिङ । ও মনে হয়, অসহযোগ নীতি স্থগিত রাখার ংগ্রেস যাহা যাহা করিতেছেন, অগ্রসর লিবার্যালরাও .., সঞ্ছিয়া থাকেন, বা করিতে পারেন ; অন্ত দ্যাশন্তালিষ্টরও পারেন । সহযোগিতা করা কৰ্ত্তব্য । হরিসাধন চট্টোপাধ।/> ঝরিয়ার বাঘদীঘি কয়লার খনিতে গত ২৯শে জুন গীদের ভিতরের গ্যাসের বিস্ফোরণে ১৯টি মানুষের প্রাণ গিয়াছে এবং ৭ জন অহিত হইয়াছে । তাহারা সম্ভবতঃ সারিয়া উঠিবে। এই দুর্ঘটনা ঐ দিন রাত্রি প্রায় ৯টার সময় ঘটে । রাত্রে যে ১৫০ জন শ্রমিকের কাজ করিবার পালা, তাহারা যখন কাজ করিতেছিল, তথন তাঁহাদের উপরওয়ালা শ্রমিকের এই আশঙ্কার কারণ ঘটে, যে, একটা বিপদ আসয় । সেই জন্ত সেই ১৫০ লোককে খনি হইতে উঠিয়া আসিতে বলা হয় । তাহার পর খনির সহকারী কৰ্ম্মাধ্যক্ষ শ্ৰীসক্ত হরিসাধন চট্টোপাধ্যায়কে বিপৎসম্ভাবনা জানান হয়। তখন তিনি শ্রমিকপ্রধানকে সঙ্গে লইয়া অবস্থানির্ণয় করিতে এবং, আবশ্যক হইলে, সে দু-জন খালালী ও দু-জন দমকলওয়ালা তখনও খনির ভিতর কাজ করিতেছিল, তাহাদিগকে উদ্ধার করিতে নীচে নামেন। তখন ভীষণ শব্দে বিস্ফোরণ হয় এবং হরিসাধন বাবুর ও শ্রমিকপ্রধানের মৃতদেহ খনির মুখ দিয়া বহুদূরে নিক্ষিপ্ত হয়। আগে যে ১৫০ জন শ্রমিককে খনি ত্যাগ করিতে বলা হয়, তাহীদের কতক লোক তখনও খনি-মুখে ভিড় করিয়া ছিল । থনি-মুখ দিয়া উদগত অগ্নিশিখায় তাহীদের মধ্যে ২১ জন দগ্ধ হয় । তাহার মধ্যে २8 छप्नब्र भृङ्का श्हेब्राप्झ् । थनित्र भप्श भू७ ९०छानब्र cनश् উদ্ধার করিতে পারা যায় নাই ; কারণ আগুন জলিতে থাকায় নীচে নাম অসাধ্য। ঐযুক্ত হরিসাধন চট্টোপাধ্যায়ের ও শ্রমিকপ্রধানের আসল্প বিপদেও কৰ্ত্তব্যনিষ্ঠার জন্ত সকলেই তাহাদের বীরত্বের ও আত্মোৎসর্গের প্রশংসা করিবেন। অন্ত লোকটির নামধাম ও জীবনবৃত্তান্ত কিছু জানা যায় নাই । হরিসাধন বাবু সন ১৩e • সালের ২৫শে ফাঙ্কন, ১৮৯৪ সালের ৯ই মার্চ, বেহালায় জন্মগ্রহণ করেন । কলিকাতার কালীতলায় যে বেচু চাটুজ্যের নামে একটি সুতরাং সকলেরই পরস্পরের - হরিসাধন চট্টোপাধ্যায় রাস্তা আরম্ভ হইয়াছে, তিনি তাহার অন্ততম বংশধর । তিনি ইণ্টারমীডিয়ট পরীক্ষীয় উত্তীর্ণ হইবার কয়েক বৎসর পরে ১৯২৩ সালে খনি-এঞ্জিনীয়ার ( mining engineer ) &R. I E!"TR বাগদীঘির খনিতেই শিক্ষণনবীগী করেন। যখন ১৯৩০ সালে ঝরিয়ায় খনি ধসিয়া যায়, তখন তিনি যথাসময়ে সাবধান করিয়া দিয়া দুই-তিন হাজার লোকের প্রাণরক্ষা করেন । অল্প বয়সে এরূপ মানুষের মৃত্যু শোকাবহ ; কিঞ্চিৎ সান্তন এই, যে, তিনি বীরের মত প্রাণ দিয়াছেন । যেরূপ সংবাদ পাওয়া গিয়াছে, তাহাতে বুঝা যায়, বিস্ফোরণের সঙ্গে সঙ্গেই র্তাহার মৃত্যু হয়, তাহাকে কষ্ট পাইতে হয় নাই। বিস্ফোরণ এরূপ প্রচণ্ড হইয়াছিল, যে, তাহার মৃতদেহ থনিমুখ হইতে ৩০ • ফুট.দূরে উৎক্ষিপ্ত হয় এবং সেখানে পাওয়া যায় । • জীবিভাগের অায়বৃদ্ধির চেষ্টা ডাক-বিভাগের ডিরেক্টর-জেনার্যাল উহার আয় বাড়াইবার নানা চেষ্টা করিতেছেন। তাহ করুন । কিন্তু পোষ্টকার্ড ও চিঠির মাশুল, পুস্তকাদি মুদ্রিত (জনিষের প্যাকেটের মাগুল, রেজিষ্টারীর খরচ, মনিঅৰ্ডারের কমিশন ও ভ্যালুপেয়েল্পের কমিশন কমাইয়ু আগেকার মত না-করিলে আয় যথেষ্ট বাড়িবে না । পল্লীগ্রাম অঞ্চলে লোকদের শীঘ্র শীঘ্ৰ চিঠি ও মনিঅৰ্ডারের টাকা পাইবার, ও সেবিংস