পাতা:প্রবাসী (পঞ্চত্রিংশ ভাগ, প্রথম খণ্ড).djvu/৬৭৯

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

ভাদ্র সুবিমলের ব্যবসায় ՆՀԳ আদি রূপ—র্তাহার চরণে শতকে;টি প্রণাম । এই রূপ শুধু সম্ভবামি যুগে যুগে নয়, সম্ভবমি দিনে দিনে, সম্ভবামি পলে পলে । তিনি ছিলেন না, এ অবস্থা কখনও ছিল না ; তিনি থাকিবেন না এ অবস্থা কখনও হইবে না । কিন্তু ভূতলে অধম বাঙালী জাতি’। ‘সাগর মেথলী নদী বহুলা' খাল-বিল-প্রচুর এই বাংলা দেশ দুর্দশার চরম সীমায় পৌছিয়াছে । মৎস্ত—হায়! আজি সে-ও আসে 化?ifびö"I বাঙালী, আর কত কাল মোহনিদ্রাধ অচেতন থাকিবে ? উঠ, জাগ । মীন-নারায়ণকে আবাহন কর । বাংলর নদনদী, খালবিল, দীঘি-সরোবর, ডোবা-পুকুর, নালা নন্দমা সৰ্ব্বত্র এই মীন-নারায়ণকে প্রতিষ্ঠিত কর । ঘরে ঘরে মীন-নীরায়ণের ছড়াছড়ি দেখিলে লক্ষ্মীও অচল হইবেন । গৃহলক্ষ্মীগণ সন্তুষ্ট হইবেন ।” BBBSB KKBB 0 BBSBBS BDKz BBBB CY করিতে হইবে । শুধু তাই নয় । বঙ্গোপসাগর হইতে তিমি, হাঙ্গর প্রভৃতি বড় বড় মাছ সাহাতে বাংলবি থfলবিলে প্রবেশ করিতে পারে—কিন্তু, সাবধান, পলসে পটিও নাল নৰ্দ্দম। হইতে সাগরে না যfইতে পারে-সে বন্দোবস্ত করা হইবে । ডিরেক্টরদের বোর্ড—ইংরেজীতে যাহাকে রিপ্রেজেনটেটিভ । হারাধন চক্রবর্তী এম-এ, বি-এল, উকিল : fপ্রয়সখী সেনগুপ্ত বি-এ, বি-টি, মাষ্টার ; অভয়াচরণ মিত্র এম-বি, ডাক্তার ; এককড়ি ঘোষ মোক্তার ; লক্ষীকান্ত শাহ, ব্যাঙ্কার - শচীবল্লভ বণিক, মাৰ্চেণ্ট : সৰ্ব্বোপৰি আমাদের রায় নন্দলাল রায় বাহাদুর, রিটায়ার্ড ম্যজিষ্ট্রেট, ম্যানেজিং ডিরেক্টর । বলে — বোর্ডে এক জন একসপাট--- —বল কি মাষ্টার, নদীর জল আর মাছ- এদের সঙ্গে আমাদের নিত্য পরিচয় , এতেও কি আমর: এক্সপাট হলুম না ? আবার এক্সপার্ট— যুক্তি অকাট্য-মাষ্টারের মুখের কথা মুখেই থাকিয়া দায় । cमांङांद्र cघांश cनॅीं थ८ब्रन,-भाँठेiद्र किनां--भएन করে ডিগ্রী না থাকলে— এমূ-এ, বি-এল উকিল বলেন–ডিগ্রীর দামটা নেহাৎ কম নয় হে— এমূ-বি ডাক্তার বিধান দেন—তবে মাষ্টার কিনা— নিজের উপর বিশ্বাস নাই । ইস্কুলে পড়ানো ভারি ত কাজ–এ ত আর রোগীকে ভুল দেওয়া নয় । ওর-ই চাপরাস আনতে যার ট্রেনিং কলেঙ্গে ! এমনি ভাবে বোর্ডের মিটিং চলে । — আমি প্রেস্তাব করছি যে "দি মীন-বন্ধন লিমিটেডে’র চীফ অর্গেনাইজার পদে শ্ৰীমান সুবিমলচন্দ্ৰ— রায়-বাহাদুরকে শেষ করিতে হইল না । তড়িদ্বেগে দীড়াইল্প উঠিলেন মোক্তার ঘোষ—মামি সৰ্ব্বাত্তঃকরণে এ প্রস্তাব সমর্থন করছি । আঁ্যা—বলেন কি রায়-বাহাদুর, নিজের ছেলেকে দেবেন কোম্পানীর কাজে ! আপনি ইচ্ছা করলে ছেলেকে একটা বড় রকম চ!— —বাঙালীর ছেলেকে চাকুরীর নেশা ছাড়াতে হবে। ভুলে গছেন—বাণিজ্যে বসতে— —তবে যে শুনেছিলেম তিনি দাৰ্জিলিং গিয়েছেন— — শুনেছিলেন ঠিক, তবে পরেরটুকু শোনেন নি। উচু জায়গায় উঠলেই মেজাজ উচু হয়, ছেলে বলেন-চাকুরী— যত বড়ই হউক বোল-আনা ইংরেজের যুগে তুমি করেছ করেছ । কিন্তু এই এক-পাই স্বপ্নাজের যুগে ও আমি করব না । মিনিষ্টfৱ হওয়ার চ{ঙ্গ নষ্ট করতে পারি না । মাষ্টর আওড়ায়-ই-এভাের এমূল ধ্যাটু স্কাই-- —লক্ষা ছোট করতে নেই, বিমলকে অffম দাধ দষ্ট না—রায়-বাহাদুর বলতে থাকেন—তবু যদি ছেলেদের এ নেশা ছাতে । - —এদিকে, যে গবিবের ঘরে নেশ বেড়ে উঠছে রায় বাহাদুর—উকিল বাধা দিয়ে বলেন--বড়মানুষের ঘরে জন্মাই নি, বড়মানুষ খণ্ডরও জোটাতে পারি নি। তাই চুপি-চুপি ল' পাস ক’রে শামূলা-মাথায় দিলুম। চাকরীর নেশা আমাদের পায় নি । কিন্তু বড়ছেলেটা সে দিন তার মাকে বলছে গুল্ছিলুম-দিন উন্টে গেছে মা, এখন গরিবের ছেলেও পরীক্ষা পাস ক’রে বড় চাকরী পেতে পারে। বিয়ের প্রস্তাবটা এখন সিকের তুলে রথি । একটু নিরবিলি পড়াশুনা