পাতা:প্রবাসী (পঞ্চত্রিংশ ভাগ, প্রথম খণ্ড).djvu/৭৬৫

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

ভারতীয়-শিল্প ও তাহার আধুনিক গতি ግ●@ IEEకెన్స్డ: 鷺關 蕭下晰。 গৃহনির্মাণ (উড় এনগ্রেভিং ) প্রীতারক বস্ব মনোহর, কিন্তু ভারতের নটরাজ বা প্রজ্ঞাপারমিতা সেরূপ সকলে বুঝিতে পরিবে না। গ্রীক-মূৰ্ত্তি যে সাধারণের কাছে প্রিয় এবং বোধগম্য, তাহার কারণ, গ্ৰীকভাস্কৰ্য ভারতীয় ভাস্কর্য অপেক্ষা প্রকৃতিকে অধিক অমৃগমন করে, কাজেই যাহাঁদের কল্পনা প্রকৃতির ভিতরে সীমাবদ্ধ তাহারা গ্ৰীক-ভাস্কৰ্য্যকে নিশ্চয়ই উচ্চতর স্থান দিবে। আমি অবশু বলিতেছি না যে আমাদের গ্রীক-শিল্প অনুশীলন করার প্রয়োজন নাই। বিভিন্ন দেশের বিভিন্ন শিল্প, তাহার বিভিন্ন আদর্শ অনুসারে বিচার করিয়া দেখিতে হইবে। গ্ৰীকৃরা ছিল পৌত্তলিক ; পুতুলকেই তাহারা দেবত-জ্ঞানে পূজা করিত, এবং তাহার ভিতরে মামুষের শক্তির পূর্ণ বিকাশ দেখিয়াছে। গ্রীকৃ-মূৰ্ত্তিতে দৈহিক সৌন্দর্ঘ্যের পূর্ণ পরিণতি লাভ করিয়াছে। ভারতীয় মূৰ্ত্তিশিল্প গ্ৰীক-শিল্প হইতে একেবারে পৃথক। ভারতীয়েরা মূৰ্ত্তিপূজা করিলেও তাহারা গ্রীকদের মত পৌত্তলিক ছিল না। তাঁহাদের মূৰ্ত্তিপূজার পিছনে একটা দার্শনিক তত্ত্ব বা ধ্যান ছিল। ধ্যান রূপ পাইয়াছে দেবদেবীর মূৰ্ত্তিতে। এই যে পরিদৃশুমান জগং ইহার যবনিকা উত্তোলন করিয়া দেখান হইল ধ্যানের তাৎপৰ্য্য। অদৃপ্ত জগতের বাৰ্ত্ত আনা, অরূপকে রূপ দেওয়া, অসীমকে সীমাবদ্ধ করার cą Csèl, ệstrę Gil za foszgH transcendentalism বা অতীন্দ্রিয়তা। গ্রীস চায় এই ইন্দ্রিয়গ্রাহ বস্তুরই পূর্ণতা। ভারত ও প্রকৃতি ভারতীয় শিল্প ও সাহিত্যের একটা বৈশিষ্ট্য প্রকৃতির পৰ্য্যবেক্ষণ রীতি। এক বস্তুর সহিত প্রকৃতির অপর বস্তুর সাদৃশ্ব অনুসারে বিশেষ টাইপ' বা আকৃতির স্বষ্টি হয়। মানবদেহের অঙ্গ-প্রত্যঙ্গাদির সহিত পশুপক্ষী, ফুল, লতা, পাতা, প্রভৃতির সাদৃশু পৰ্য্যবেক্ষণ করিয়া ভারতে এক অভিনব সৌন্দৰ্য্যতত্ত্ব স্পষ্ট হইয়াছে। ভারতীয় সাহিত্য উপমাপ্লিয়। সংস্কৃত কাব্য নাটকাদিতে উপমার ছড়াছড়ি, বলা হয় উপমা কালিদাসস্য। চম্পক-অঙ্গুলি, পদ্মপলাশলোচন, পটলচেরা চোখ, হরিণ-নয়ন, তিলফুলজিনি নাসা, বড় (লেট এলগেভিং ) बैश्चू ब्रक्रिठ