পাতা:প্রবাসী (পঞ্চত্রিংশ ভাগ, প্রথম খণ্ড).djvu/৭৯৭

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

ভাত্র তিনি ১৯৩২ সালে পারস্ত-ভ্রমণের সময় দেখিয়াছেন, সেখানে ইরানের বিস্তর নারী ইউরোপীয় পরিচ্ছদের অনুরাগী হইলেও জরথুষ্ট্রমতাবলম্বিনীরা শাড়ীই পছন্দ করেন। অতীত । র্তাহার মতে ভারতবর্ষে শাড়ী পরিবার প্রধান রীতি পাঁচটি—পাসী বা গুজরাটি, মরাঠী, মান্দ্রাজী, বাঙালী ও নেপালী, এবং তাহার মধ্যে র্তাহার মতে এখন মান্দ্রাজী রীতি সমধিক জনপ্রিয়। . কাপাসের স্বতা, তসর, রেশম প্রভৃতি নানা উপাদামে শাড়ী প্রস্তুত হয়। শাড়ী বয়নের প্রধান প্রধান কেন্দ্রের উল্লেখ লেখিকা করিয়াছেন। খাটি ঢাকাই মসলিন এখন আর পাওয়া যায় না। মুর্শিদাবাদের বালুচী শাড়ীর এক সময়ে খুব বেশী আদর ছিল। উহা এখন আর পাওয়া যায় ন—উহার শেষ শিল্পীর কয়েক বৎসর হইল মৃত্যু হইয়াছে। লেখিকার প্রবন্ধের সহিত অতীত এক যুগের নারীপরিচ্ছদের একটি ছবি ( বোধ হয় অজণ্টা-চিত্রাবলী হইতে অনুকৃত) এবং বর্তমানে শাড়ী পরিবার একটি রীতির ছবি আছে। তাহা ক্ষুদ্রতর আকারে এখানে দেওয়া হইল । -* विविथ ©धश्नछा-व्थंiएक्लौग्न छञ्चञ्षांद्धों ማኵ©ግ মহেশচন্দ্র ঘোষ মহাশয়ের তৈলচিত্র স্থাপন বেদান্তরত্ন মহেশচন্দ্র ঘোষ মহাশয়ের মৃত্যুর পর আমরা র্তাহার সম্বন্ধে কিছু লিখিয়াছিলাম। র্তাহার সম্বন্ধে অন্তের লেখা দুটি প্রবন্ধও প্রবাসী'তে বাহির হইয়াছে। তাহার দ্বারা তাহার সম্বন্ধে জ্ঞাতব্য সব কথা নিঃশেষ হয় নাই। র্তাহার বেম্বাস্তুরত্ব মহেশচন্দ্র ঘোষের তৈলচিত্রের ফোটোগ্রাফ । জীবন ঘটনাবহুল না হইলেও নানাদিক্ দিয়া মূল্যবান ছিল। এই জন্য র্তাহার একটি জীবনচরিত পুস্তকাকারে বাহির হওয়া অবিশুক । গত ১৮ই শ্রাবণ শনিবার ২১১ নং কর্ণওয়ালিস ষ্ট্রটস্থিত শিবনাথ স্থতিমন্দিরের পুস্তকাগারে তাহার একটি তৈলচিত্র স্থাপিত হয়। ইহা তাহার ভাগিনেয়ী শ্ৰীমতী বিনোদিনী চৌধুরানী প্রস্তুত করাইয়া দিয়াছেন। তজ্জন্ত তিনি সৰ্ব্বসাধারণের কৃতজ্ঞতাভাজন। মহেশবাবুর তৈলচিত্র শিবনাথ স্মৃতিমন্দিরের পুস্তকাগারে স্থাপন করিবার কারণ এই যে, তাহার ক্রীত ও অধীত বহু ভাষার দর্শন ও ধর্শ্বতত্ত্ব বিষয়ক ছয় হাজার গ্রন্থ তিনি এই পুণ্ডকাগারে দান করিয়