ংপুর সিঙ্কোনাক্ষেত্র ও কুইনাইন কারখানা ম্যালেরিয়ার রূপায় কুইনাইনের নাম অনেকেই জনে, কিন্তু কোপা হইতে ইহা কেমন করিয়া আসে তাহ অল্প লোকেই জানে বা জানিতে চায়। অথচ কুইনাইন প্রস্তুত করা ভারতবর্গের একটি বড় পণ্যশিল্প, এবং ভবিষ্যতে ইহ আরও বড় হইতে পারে । কারণ, এদেশে ম্যালেরিয়া জ্বরের যেরূপ প্রান্তর্গল তাঙ্গর তুলনায় সামান্য কুইনাইনই ব্যবহৃত স্ত্রীযুক্ত ডক্টর মনমোহন সেন, ডি-এস্স تحص. হয়, এবং যত কুইনাইন ব্যবহৃত হয় তাহার সামান্ত অং এখানে প্রস্তুত হয়। ভারতবর্ষে বৎসরে প্রায় দুই লক্ষ পৌঁও কুইনাইন ব্যবহৃত হয় এবং তাঁহার দুই-তৃতীয়াংশেরও অধিক বাহির হইতে আসে। এই আমদানী কুইনাইনের দাম প্রায় পচিশ লক্ষ টাকা । দুই লক্ষ পৌণ্ড কুইনাইন ভারতবর্ষের সব ম্যালেরিয়ায় আক্রাস্ত লোকের চিকিৎসার পক্ষে মোটেই যথেষ্ট নহে। কারণ, এই দেশ বোধ হয় পৃথিবীতে সকলের চেয়ে অধিক ম্যালেরিয়া-প্ৰপীড়িত। সমুদয় পৃথিবীতে বৎসরে ম্যালেরিয়ায় ৩৫ লক্ষ লোক মরে—শুধু ভারতবর্ষেই মনে ১০ লক্ষ, এবং আক্রাস্ত হয় দশ কোটি । এক এক জন ম্যালেরিয়াগ্রস্ত লোকের সম্পূর্ণ আরোগ্যের জন্য যত কুইনাইন আবশ্বক, তাহা হিসাব করিলে বৎসরে ১৫ লক্ষ পৌণ্ড কুইনাইন ব্যবহৃত হওয়া দরকার । এ বিষয়ে নানা বিশেষজ্ঞ মত প্রকাশ করিয়াছেন। সৰ্ব প্যাটিক হেহিরের মতে ভারতবর্ষে ম্যালেরিয়ার চিকিৎসার জন্য অনুনি ৯৭০০০ পৌণ্ড কুইনাইন আবশ্বক। ডাক্তার বেণ্টলী শুধু বাংল! দেশের জন্যই এক লক্ষ পৌণ্ড আবশ্যক বলিয়াছিলেন । এই সকল সংখ্যা বিবেচনা করিলে বুঝা যায়, ভারতবর্ষে কুইনাইন প্রস্তুত করিবার চেষ্টা আর ৪ কত বিস্তার লাভ করিতে পারে । বিস্তার লাভ করিবার সম্ভাবন আরও বেশী এই জন্য যে ব্রিটিশ সাম্রাজ্যের মধ্যে ভারতবর্ষেই সেই সিঙ্কোল গাছের চাষ সফল হঠয়াছে যাঙ্গর ছাল হইতে কুণ্ঠনাক্তন প্রস্তুত হয়। 鹉*、臀 oS’, ... .
মংপুর বাজার