পাতা:প্রবাসী (পঞ্চত্রিংশ ভাগ, প্রথম খণ্ড).djvu/৯৭০

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

ԾածՆ প্রবাসী SN98R অবস্থাতেওঁ তাহা করিতে হইয়াছিল, এবং আমার বক্তব্য যথাসাধ্য সংক্ষেপে বলিবার চেষ্টা করিলেও এক ঘন্টা বলিতে হুইয়াছিল । ইহাতে আমি স্বদেশবাসী বাঙালীদিগকে নানা দিক্ হইতে আমার বক্তব্য জানাইতে চেষ্টা করিয়াছিলাম। ৩১শে আগষ্টের অমৃত বাজার পত্রিক প্রথম সম্পাদকীয় প্রবন্ধে এ বিষয়ে লিখিয়াছেন – “At the Albert Hall meeting it appeared that the organizers did not pay sufficient attention to that part of the new educational scheme which deals with primary education.” “জালবার্ট হলের সভার উদ্যোক্তার শিক্ষাবিষয়ক নূতন ধীমটির প্রাথমিক শিক্ষা সম্বন্ধীয় অংশটি সম্বন্ধে যথেষ্ট মনোযোগ করেন নাই মনে হয় - কিন্তু ইহাও লিথিয়াছেন – “Sj. Ramananda Chatterjee, the main speaker at the meeting, no doubt made an elaborate criticism of the entire scheme tonching on all the different aspects.” “नछांब्र यथांन दडी कैबूङ ब्रांभांनन्न कtāीनांशांब्र मि:नrनश् সমগ্র স্কীমটির বিভিন্ন সকল দিকের উল্লেখ করিয় তাহার সবিস্তার সমালোচনা করিয়াছিলেন ঘটে ।” ইহা যদি সত্য হয়, তাহা হইলে এই বক্তৃতার বিস্তৃত রিপোর্ট হওয়া উচিত ছিল । কিন্তু কলিকাতার কাগজগুলির রিপোর্ট করিবার আয়োজন এত অযথেষ্ট ও নিকৃষ্ট যে মাত্র মাসিক কাগজের সম্পাদক রামানন্দ চট্টোপাধ্যায়ের বকৃতার সমগ্র রিপোর্ট বাহির হওয়া দূরে থাক, আচাৰ্য্য প্রফুল্লচন্দ্র রায়ের বক্তৃতাটি মুদ্রিত আকারে না পাইলে দৈনিক পত্রিকাগুলির পরিচালকেরা, দরকার মত র্তাহাকে দেশপূজ্য ইত্যাদি বলিলেও, তাহারও বক্তৃতারও চলনসই রিপোর্টও বাহির করিতেন না। আমাদের অভিজ্ঞতায় মজাজ, বোম্বাই, লাহোর ও এলাহাবাদের কাগজে কলিকাতা অপেক্ষা উৎকৃষ্টতর রিপোর্ট দেখিয়াছি। প্রশ্ন হইতে পারে, “তুমিও কেন তোমার বক্তৃতা লিখিয়া ছাপাই রিপোর্টারদিগকে দাও নাই ? আমার কৈফিয়ৎ এই, যে, জামি এক ঘণ্টায় যাহা বলি তাহা লিখিতে গেলে আমার পনর-যোল ঘণ্টা লাগে—আমি ইহা অপেক্ষ দ্রুত লিখিতে পারি না ; এক জন পেশাদার সাংবাদিক এবং যাহাকে বলিতেওঁ হয় অনেক সভায়--তাহার এত অবসর এবং লিখিবার দৈহিক প্রমের শক্তি কোথায় ? এবং সব বক্তা যদি নিজেই সব লিখিয়াই দিবেন, তাহা হইলে তথাকথিত রিপোর্টাররা আছেন কি জঙ্গ ? যাহা হউক, আমি যে বঙ্গদেশবাসী পঠনক্ষম সৰ্ব্বসাধারণকে আমার সব বক্তব্য জানাইতে পারিলাম না, ইহার জন্ত ক্ষোভ হইতেছে। এখন চেষ্টা করিলেও লিখিতে পারিব না— যাহা বলিয়াছিলাম তাহ সব মনে নাই । বিদ্যালয়ে ধৰ্ম্মশিক্ষা বাংলার সরকারী শিক্ষাবিভাগ বঙ্গে ভবিষ্যতে শিক্ষা কি প্রকারে দেওয়া হইবে, সে সম্বন্ধে যে মত ও বিবৃতি ১লা আগষ্ট ও ২৫শে আগষ্ট খবরের কাগজে প্রকাশিত হইয়াছে, তাহার উল্লেখ করিয়াছি। ২৫শে আগষ্টের জিনিষটি পরবর্তী। সুতরাং কোন কোন বিষয়ে তাহাতে ব্যক্ত অভিপ্রায়েরই কিঞ্চিৎ আলোচনা করিব। তাহাতে च्षांटछ “Provision should be made in all schools attended by Mussalman students for religious instructinn and the teaching of Islamic subjects. Similar provisions should also be made for Hindu students.” “A beginning should be made in high schools to iuculcate some religious and moral teaching.” তাৎপৰ্য্য। যে সৰ বিভালয়ে মুসলমান ছাত্র পড়ে, তাছাতে थप्दां★नन क्विांब अषर हनुॉबिरू विदछनबूह णिक क्बिाब्र बाबइ कब्र छेठिष्ठ । श्नूि झांजटमब्र छछ७ ॐक्रन बावह इ७ब्र छतिष्ठ ।” “উচ্চ বিদ্যালয়গুলিতে কিছু নৈতিক ও ধর্মসম্বন্ধীয় শিক্ষাদানের बांब्रड कब्रां ॐठेिठ * 緩 ধৰ্ম্মশিক্ষাদান আমরা চাই, আমরা তাহার বিরোধী নই। কিন্তু সরকারী বিদ্যালয়ে—যেখানে নানা ধর্শ্বসম্প্রদায়ের ছাত্রছাত্রীরা পড়ে—ধৰ্ম্মশিক্ষাদান ব্যবস্থার আমরা সম্পূর্ণ বিরোধী। সরকারী বিজ্ঞপ্তিটিতে কেবল মুসলমান ও হিন্দুদের ধৰ্ম্ম শিখাইবার কথা আছে। কিন্তু কোন কোন বিদ্যালয়ে খ্ৰীষ্টীয়ান, জৈন ও বৌদ্ধ ছাত্রছাত্রীও আছে। তাহারা কেন ধৰ্ম্মশিক্ষা পাইবে না ? বলিতে পারেন, বঙ্গে খ্ৰীষ্টীয়ান, জৈন ও বৌদ্ধের সংখ্যা কম, তাহাঁদের প্রদত্ত ট্যাক্সের সমষ্টি কম, সুতরাং তাহাদের জন্ত খরচ করা চলিবে না। এই যুক্তি যদি ঠিক হয়, তাহা হইলে শুধু ধৰ্ম্মশিক্ষা নহে, অস্ত সব রকম শিক্ষাতেও প্রত্যেক ধৰ্ম্মসম্প্রদায়ের জন্ত সেই আকুপাতে খরচ করা উচিত, যে-অনুপাতে তাহারা