পাতা:প্রবাসী (প্রথম ভাগ).djvu/১০৭

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

&२ করিতেন, যাঠাদের কান দুটি এরূপ সুবিস্তুত, যে তাতারা একটি কান বিছাইয়া তাঙ্গার উপর শয়ন করিত, এবং আর একটি গায়ে দিয়া শীত নিবারণ করিান্ত । م . কেবল কাপাসবম্ব বয়ন করিয়াক্ট যে প্রাচীন ভারতবর্ষ গ্যাতিলাভ করিয়াছিলেন, তাত নয় । আমরা আজকাল মসিন ব৷ fতfসর ম্ভৈলক্ট ব্যবহার করি ; স্ততার ছালের স্থত হইতে লিনেন ( line) ) নামক যে উংকৃষ্ট বস্ত্র প্রস্থত হয়, তাঙ্গ ও পূৰ্ব্বে ভারতবর্ষে নিৰ্ম্মি ত চষ্টত, এবং ইউরোপ ও এশিয়ার নানাদেশে সমাদত হইত। এই ব্যবসায়টি পুনরুজ্জীবিত করিবার চেষ্টা করা উচিত । আমাদের দেশে যে তিসির গাছ জন্মে, তা হইতে এপম প্রধানতঃ লীজ স* গঙ্গ रठ করা হয় । স্বতলা’ লক্ষ্মবয়নের জন্য সুতা প্রস্থত BBB DDB BBBB BBBB BBBBB BBB BB আনাইতে ই তলে । নীল ও ইক্ষুর চাষের উন্নতির জন্য যেরূপ চেষ্টা হইতেছে, fত সর চাসের উন্নতির জন্য ও তদীপ চেষ্ট৷ চওয়া উচিত । ১৮৯৯ ১৯ ০০ খৃষ্টাব্দে আসামী ভাষায় কেবল নয়খালি পুস্তক মুদিত ইয়ছিল । সাস্তলিক আসামী ভাষাকে বাঙ্গালা হইতে স্বয়র একটি ভাসায় পরিণত করিলার চেষ্টা এবং চট্টগ্রামের কথিত বাঙ্গলাকে একটি স্বতন্তু ভাষায় পরিণত করিলার চেষ্ট সমান বিজ্ঞতার লক্ষণ স্ব প্রদেশপ্রেম যাচাই বলক, কতক গুলি অপরিণত ক্ষুদ্র ক্ষুদ্র প্রাকত ভাষা (liakot) ও সাঃি তা অপেক্ষ একটি সতেজ ও সমৃদ্ধ ভামা ও সৃষ্টিতা অধিক লাঞ্ছনীয় ।

    • .

কলিকাতা রিভিউ পত্রে একজন লেখক লিখিয়াছেন যে, বঙ্গালা, বিহার ও উড়িষার জমিদারদের ষাধিক আয় ১২ কোটি টাকা, কিন্তু তাহারা ধৰ্ম্মার্থে ও জনহিতকরকার্য্যে যে অর্থ ও সম্পত্তি দান করি য়াছেন, তাছা, এবং বংসর বৎসর যাহা বায় করেন, তাঙ্গ বত মূলধন কষ্টতে স্বদস্বরূপ পাওয়া যাইতে পারিত, তাহা, এই উভয়ের মূলা ১৩ কোটা টাকা। অপরপক্ষে ইংরাজ প্রবাসী তিসাব অনুসারে তাহদের দানের পরিমাণ ৩ কোট | ১ম ভাগ । পাউ গু । ভারতবাসী যে ইংরাজ অপেক্ষ অপিক দানশীল, ইহা প্রমাণ করাষ্ট লেখক মহাশয়ের উদেশ্য । ভারতবাসী যে দানশীল, তাঙ্গতে সন্দেহ নাই । কিন্তু, আমাদের বোধ হয়, অধিকাংশ সদায়ই বৰ্ত্তমান জমিদারদের পূর্বপুরুষের করিয়া গিয়াছেন । আমাদের দেশে সংকার্য্যে উৎসর্গীকৃত অনেক সম্পত্ত্বির আয়ের সদ্ব্যবহারও হয় না । কোন কোন মোহন্থের গুর স্ততা ইঙ্গর অন্যতম প্রমাণ । আজ কাল আবার পেতাব-লালসারূপ একট। নূতন উপসর্গ জুটিয়াছে । s' 상 ভারতবর্ষীয় সামূদ্রিক জরিপ বিভাগের ১৮৯৮-৯৯ श्रृं प्ले67ā FffffT:H ( Administration Report of tle Marine Survey of India, 1898-99 ) to fosmosa কৰ্ম্মাধ্যক্ষ কাপুন এণ্ডারসন একস্থানে লিপিয়াছেন যে একদা তিনি যখন নিকোবর দ্বীপের বনে বেড়াই ছিলেন, তখন তথাকার একজন আদিমনিবাসী বলিল যে অতি নিকটেই একটা প্রকাগু মৌচাক আছে । দুর চাইতে মধুর গন্ধ পাঠয়া সে ইষ্ঠা বুঝিতে পারিয়াছিল। কিন্তু কাপ্তেন এগুণসম কিঙ্গ তাঙ্গর দলের কোন সাহেব গন্ধ পান নাই । বাস্তবিক দেখা যায় সে অসভা লোকদের ইন্দ্ৰিয়শক্তি সভা লোকদের চেয়ে প্রবল ! আবার যাচারা জীবনের অধিকাংশ সময় ফাক জায়গায় মুক্ত বাতাসে বাস করে, সঙ্গরের ও গৃহের রুদ্ধ দক্ষিত বাতাসে আবদ্ধ থাকে না, তাছাদের ইঞ্জিয় সকল অপেক্ষাকৃত মস্ত ও সবল। বক্সর যুদ্ধে ইংরাজসৈন্যগণ অপেক্ষ লক্ষরসৈন্যগণ যে অধিকতর দূর হইতে শক্রর আগমন বুঝিতে পারিয়াছে, যেখানে ইংরাজের চোখ দূর হইতে খাকীর রংএর সহিত প্রাস্তুরের রংএর পার্থক্য লক্ষা করিতে পারে নাই, সেখানে ব আর তাহ পারিয়াছে, ইহা তাহার অন্যতম প্রমাণ । আমেরিকার লালইণ্ডিয়ানদের তীক্ষদৃষ্টি, শ্রবণ ও রাণশক্তির অনেক গল্প প্রচলিত আছে। কিন্তু ভারতবর্ষেও দৃষ্টাঞ্জের অভাব নাই । পঞ্জাবে এবং উত্তরপশ্চিমাঞ্চলের কোন কেন জেলায় থেঞ্জী নামক একশ্রেণীর লোক আছে। এই সকল স্থানে পশুচুরির খুৰ প্রান্তর্ভাব। চোরের পদচিহ্ন ও পশুর খুরের চিহ্নের অনুসরণ