পাতা:প্রবাসী (প্রথম ভাগ).djvu/১১৩

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

এবং সেকালে য়ুরোপে কবিদেরও ঐরূপ মাল পরাইয়া দেওয়া ইহঁত । এষ্ট আগানের ব্যাখ্যা পণ্ডিত মূলর এইরূপ করিয়াছেন । মনে কর পুরাকালে কেষ্ট উষার পর স্বর্য উঠে, এই তত্ত্ব ব্যক্ত করিবার জন্য বলিল, "উজ্জ্বলবস্তুটি জলস্তবস্তুটির পশ্চাদগামী হয়" । কারণ উষাকাল সুর্য্যোদয়ের অব্যবহিত পূৰ্ব্বে আকাশ অগ্নিশিখাভ হয়। এখন মনে কর, “উজ্জ্বল বস্তু” সে সময়ে আর্গ্যজাতির মধ্যে গ্ৰীক হিলিয়স ( = সূর্য । শব্দের অনুরূপ কোন পদবাচা ছিল, এবং মনে কর "জলস্ত বস্থ"র অর্থে ও কোন বাকা বা বঙ্গার কষ্টত, যাহ! সংস্কৃত ‘অঙ্গন’ বা ‘দষ্টন’ ( — উষা ) শব্দের অনুরূপ ছিল । সময়ে 'চিলিয়স অথে লোকে আপলে দেবকে বুঝিতে লাগিল, এবং ‘দষ্টন’ ডাফনীতে পরিণত হইল। আরও মনে কর যে ‘ডাক্ষ নী’ অর্থে লোকে কোন রক্ষবিশেষ বুঝিতে আরম্ভ করিল, কারণ সেই বৃক্ষের কাষ্ঠ শীঘ্রই জলিয়া উঠিত । তার পর এক সময় আসিল ঘথম গ্রীকের কথা গুলির আদিম অথ ভুলিয়া গেল । তপন আপলে ডাফ মীর পশ্চাদগামী হইতেছে শুনিয়া লোকে কি বুঝিবে ? তাঙ্গার দেখিল আপলো' পুংলিঙ্গ শব্দ, ডাফ না স্ত্রীলিঙ্গ শব্দ । কাজেই তাহার অণ করিল সে দেবযুবক আপলো লালসাপীড়িত হইয়া ডাফ নীনামা এক দেবদুলভ। ললনাকে ধরিতে চেষ্টা করিয়াছিলেন, এবং সেই রূপসা আপনাকে রক্ষা করিবার নিমিত্ত স্বনামধারী রক্ষে পরিবর্তিত হইয়া পড়েন। এখন বোধহয় পাঠক-পাঠিকার) শব্দ ব্যুৎপত্তি শাস্ত্রের সাহায্যে আপলো-ডাফ না আগায়িকার গৃঢ় রঙ্গস্ত বৃঝিতে পারিয়াছেন । মোক্ষমূলর প্রভূত পণ্ডিত্য সহকারে নিজের মতের সমর্থন করিয়াছেন । তিনি দেখাইয়াছেন যে শব্দসাধনবিদ্যার সাহায্যে অনেক দেবদেবীর নামের অর্থ করা যাইতে পারে, এবং নামের মানে বুঝিতে পারিলেই সেই দেব বা দেবীসম্বন্ধীয় গল্পসমূহের গুঢ়াৰ্থ সহজেই অনুভব করা যায়। গ্ৰীক জিউস্ শব্দের অর্থ লোকে পূৰ্ব্বে ঠিক বুঝিতে পারিত না, সংস্কৃতভাষার সাহাযো এখন জানা গিয়াছে উচ্চার অর্থ আকাশ (ষ্ঠেী:) । সুতরাং আকাশের সম্বন্ধে আদিম নর যাহা বলিয়াছে বা ভাবিয়াছে সে সবই মোক্ষমূলরের মতে জিউস সংক্রান্ত আখ্যান হইয় উঠতেপারে। অধ্যাপক মূলরের মৃত্যু তাহা হইলে এইরূপ দাড়াইতেছে । ふb" [ sभ छांशं । পৌরাণিকী কথার উৎপত্তি ভাষার দোষে বা গুণে । ইহা একটা মানুষের স্মৃষ্টি সন্দেহ নাই, কিন্তু অধ্যাপকের মতে মানুষের ভাষা ও.চিন্তা একত্রীভূত হইয়। এই বিচিত্রপুরাণরাশি কষ্ট করিয়াছে । একথা সে একে বারে অসত্য, তাঙ্গা বোধ হয় কেহ বলিবেন না। যথার্থ ই শব্দব্যুৎপত্তিশাস্ত্রের সাহায্যে অনেক পুরাতন জিনিষ এখন আমরা এক নূতন আলোকে দেখিতে শিথিয়াছি ; অনেক জিনিষ যাঙ্গ পূৰ্ব্বে বুঝা যাইত না, এখন বুঝা যায়। কিন্তু যখন বিবেচনা করা যায় যে এই রকমের আথান অন্তজাতিদের মধ্যেও পাওয়া যায়, যদিও তাহারা আর্যভামা কঙ্গে না এবং তাঙ্গাদের সঠিত আর্যজাতির কোন সংশ্রবের প্রমাণ পাওয়া যায় না ; যখন আরও বিবেচনা করা যায় যে আমরা যে রূপে নৈসর্গিক ব্যাপার দেখি ও চিস্ত করি, অসভ্য মানবের এখনও সেরূপ করে না ও পূৰ্ব্বে ও সে রূপ বোধ হয় ক রক্ত না। --তাহার জগতের সকল পদার্থ ষ্ট সজীব মনে করে এবং তাঙ্গদের দেবদেবীকে ঠিক মানুষের মত কল্পনা করে ; যখন আবার দেখিতে পাওয়া যায় নে শব্দার্থ লষ্টয় শান্দিকদের মধ্যে ঘোর বিবাদ, একজনের নিদ্ধারিত মূল (root) আর একজন স্বীকার করেন না: তখন মনে এই সন্দেহ উপস্থিত হয় যে অধ্যাপক মোক্ষমূলর ভাষার উপর কিছু অাথা জোর দিয়া ফেলিয়াছেন, মানবচিন্তাই এ প্রসঙ্গে প্রাধান্ত পাইবার অধিকারী। পৌরাণিকী কপার মধ্যে রূপক অংশ, প্রাকৃতিক খটন। বাথার চেষ্টা, ইত্যাদি ত সহজেই বুঝিতে পারা ধায় । যাহা বুঝিতে পারা যায় না, সেটা তাহার যুক্তিহীন, অর্থহীন এবং অসভা অংশ দাঙ্গকে মোক্ষমূলর “ the silly senseless and savage element * *foratoga) of ধরুন দেবাদিদেব মহেশ্বর, এ হেন দেব "ভূত নাচাইয়া” কেন “ ফিরে ঘরে ঘরে " । এ হেন দেবের কেন “ কণ্ঠভর বিষ” ? আবার ইন্দ্রকে দেখুন, ইনি ত দেবরাজ, কিন্তু

  • It is man, it is human thought and human lauguage combined, which naturally and necessarily produced the strange conglomerate of ancient sable.”—Max Müller, Lectures on Lan

gtsage, 2nd series, p. 4to.

  • একটি উদাহরণ স্বরূপ বলি, আমেরিকার বিখ্যাত পণ্ডিত হুইটনি (Whitney) शौकीद्र कcब्रन नt cष मश्कू ठडाग ग्नि छैषां श्रtर्ष * शइन' * कू बार्शक ऽम्लfक्वङ किल ? &