পাতা:প্রবাসী (প্রথম ভাগ).djvu/১৫৬

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

প্রবাসী bestam sama ... - سد مته - - - a علشاسع مهدی مهم প্রথম ভাগ । | বিবিধ প্রসঙ্গ । মানবতত্ত্ববিদের অনুমান করেন যে শরীরকে অলঙ্কত করিবার চেষ্ট হইতেই পরিচ্ছদ পরিধানের সূত্রপাত হয় । কিন্তু শান্তনিবারণার্থ বঙ্গের ব্যবচার ও বোধ হয় অতি পুরাকালে ও প্রচলিত ছিল । অতি অল্পসংখ্যক অসভ্য জাতি এপন ও সম্পূর্ণ উলঙ্গ থাকে, কিন্তু সাধারণতঃ অসভ্য জাতিদের মধ্যে ও কটিতটে কেীপীনের সমতুল্য কিছু পরিবার রীতি আছে । অনেক অসভ্য জাতি শরীরের শোভা বাড়াইবার জন্ত নানা অঙ্গ প্রতাঙ্গ চিত্রিত করে ও উল্লি পরে। দার্শনিক চর্বিার্ট স্পেন্সারের মতে ধৰ্ম্মবিশ্বাস ইন্তেষ্ট এই প্রথার উৎপত্তি হইয়। থাকিবে, কিন্তু এপন ষ্টত। কেবল সৌন্দর্য্যবৰ্দ্ধন জষ্ঠ এবং ব্যক্তিবিশেষ কোন জাতীয় বা গোত্রায় তাড়া বুঝাইবার জন্ত ব্যবহৃত হয় । উল্কি পরার সঠিত যে ধৰ্ম্মবিশ্বাসের যোগ আছে, তাড়ার পরিচয় আমাদের দেশেও পাওয়া স্থায় । আমার মনে পড়ে আমি যখন ছোট ছিলাম, তখন বাকুড়ায় আমাদের পল্লীতে প্রাচীন ব্রাহ্মণ গৃহিণীরা যে সকল নববধূর উদ্ধি হয় নাই,তাহাদের হাতের জল অশুদ্ধ মনে করিতেন । বাঙ্গালা দেশের অন্যান্ত জেলায় উল্কিসম্বন্ধে এরূপ বী অষ্টবিধ কোন বিশ্বাস আছে কি না, জানিতে কৌতুহল ইষ্ট । সভ্য ইউরোপীয়দিগের মধ্যেও নাবিকেরা হাতে নগর, জাহাজ, প্রভৃতির উদ্ধি পরে। নব-জীল ও দ্বীপের স্ত্রীলোকের সমস্ত মুখ উল্কিকলঙ্কিত না করা লজ্জার বিষয় - ** . শ্ৰাবণ, ১৩০৮ । দেখ, ওর ঠোঢ় কেমন রাঙা । মা গে ! * ডাটন বলেন, ভারতবর্ষের উত্তরপূৰ্ব্ব সীমান্তবাসী পায়েনের তাহাদের স্ত্রীলোকদিগকে নান। প্রকার জন্তুর চিত্রের উল্কি পরায় । তা চার নিজেই বলে যে ইয়াতে তাঙ্গাদের স্ত্রীলোকদের সৌন্দর্য বুদ্ধি হয় না । কিন্তু তাহার। এটা করে কেবল তাঙ্গাদের নারাদিগকে কুংসিত করিবার জন্য ; কারণ, তাহার। স্ব ভাব সুন্দরা বলিয়া প্রতিবাসী অপরজাতীয় পুরুষদিগের দ্বারা দলে দলে.অপঙ্গত হয়। নব-জীলওবাসীদের উল্কির শোভ সৰ্ব্বাপেক্ষ অধিক । ক্যারোলাইন দ্বীপবাসীদের উল্লিতে ও শিল্পনৈপুণ্য আছে ।

অসভ্যদেশে পুরুষদের মধ্যে ও কেশরচনার নানাবিধ অদ্ভুত । প্রণালী দুষ্ট হয়। আণ্ডামালদ্বীপবাসার প্রায় সকল সময়েই মাপ। মুড়াইয়া থাকে। নবর্তি রাষ্টড়িজু দ্বীপবাসীরা চুলে গাছের ছাল জড়াইয়া শতশত সূক্ষ্ম চূর্ণকুন্তল রচনা করে । স্তদানে ডিঙ্কানামক এক নিগ্রে জাতি বাস করে, তাহার চুলে লাল রং লাগায় । তাহদের মধ্যে কোন কোন ফুল বাৰু এইরূপ রঙ্গীন চুল গুলিকে খাড়া দাড় করাষ্টয়া রাখে। দূর হইতে দেখিলে মনে হয় যেন মাথায় আ গুন লাগিয়াছে। কিন্তু ফিঞ্জিীপবাসীদের কেশবিদ্যাসে সৰ্ব্বাপেক্ষা অধিক বৈচিত্র্য আছে। তাহদের অধিকাংশ দলপতির এক একজন কেশরচক আছে। কেশরচনাকাৰ্য্যে প্রতিদিন অনেক ঘণ্টা সময় যায়। সুতরাং এবিষয়ে তাহার। নব্য টেরিকার্ট। আমাদিগকে