পাতা:প্রবাসী (প্রথম ভাগ).djvu/১৮৩

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

> 88 হয় ত বা আস্তে আস্তে অল্প মাত্রায় এই বিষ শরীরে সঙ্গাইয়৷ লওয়া যাইতে পারে । এই ধারণায় তিনি পরীক্ষায় নিযুক্ত তইলেন এবং অল্প সময়ের মধ্যেই লিমের তেজ ইচ্ছামত বাড়াইলার ও কমাইবার উপায় আবিষ্কার করিয়া ফেলিলেন । তিনি দেখাইলেন যে কোন ক্ষিপ্ত কুকুরের মেরুমজ্জা (spinal end) লষ্টয়। যদি কোন কাচের ঢাকনার ভিতর শুষ্ক বাতাসে লাইয়। রাখা যায়, তবে সেট মেরু মজ্জাস্ত বিষের তেজ দিন দিন একটু একটু করিয়া কমিতে BBB S BKJBBBBBS BDD SBBS BBBBS kTTS বিষের তেজ কমিলে । এষ্টরূপে ১৪ দিন শু। থাকার পর তাঙ্গার প্রকোপ এত কমিয়া যায় যে তপন সেই বিয কোন জীবের দেঙ্গে প্রবেশ করা চলে আর কোন ক্ষতি ষ্ট্রয় না | ইচ্ছানু রূপ বিষের তেজ কমাইবার উপায় । অপর দিকে আবার দেখা গেল কোন ক্ষিপ্ত কুকুরের দেহজাত বিয দ্বার কোন শশকে রোগ প্রবষ্টিত যত সময় লাগে, তদপেক্ষা অল্প সময়েই সেই বঞ্জ শশকের দেহ হইতে বিয লইয়। অপর এক শশকে রোগ জন্মাইতে qझे ठ ॐ ॐद ラちびす。 পারা যায় ; এবং এই দ্বিতীয় শশকের বিষ দ্বার: ততীয় BB KKBB BBB BBB BB BBBS BB BBB BBB পারে। অর্থাং, ক্ষিপ্ত কুকুর হইতে আরম্ভ করিয়া পর্যায়ক্রমে এক শশক ই ষ্টতে শশীকান্তরে রোগের বিম সঞ্চালিত হইয়া আসিলে তাঙ্গার তেজ উত্তরোস্তুর বাড়িতে থাকে । সুতরাং এই উপায়ে আবখ্যক মত বমের উগ্ৰত। বাড়াইতে পারা যায় । এখন আসল কথা কিরূপে কোন জীবকে এমন “বিষসহ” করা যাইতে পারে যে আর ক্ষেপ কুকুরের দংশনে তাহার ক্ষতি হইবে না। এ সম্বন্ধে পাইরের পরীক্ষার পন্থা মোটামুটি এইরূপ—মনে করুন একটি শশককে “বিষসহ” করিতে হইবে। এজন্য আবশ্ব পরীক্ষাগৃহে সারি সারি কতকগুলি ক্ষিপ্ত কুকুরের মেরুমজ্জা পূৰ্ব্ববর্ণিত উপায়ে শুষ্ক বাতাসে স্কুলান আছে। ইফাদের কোনট সদ্য প্রস্তুত হইয়াছে, কোনট চুই দিন মাত্র, কোনটা বা তিন দিন যাবৎ ; এইরূপে প্রবাসী [ ১ম ভাগ । বলা হইয়াছে যে মেরুমজ্জা যত পুরান হইবে ততই তাহার বিষের তেজ কম হইবে। প্রথমতঃ চোঁদ দিন রক্ষিত মেরুমজার একটুকরা লইয়া কিছু সুরুয়ার সহিত তাহ মাড়িয়া পরীক্ষিত শশকের দেহের ভিতর প্রবিষ্ট করান হয়। পর দিন তাহার শরীরে তের দিনের বিষ পূৰ্ব্বোক্ত উপায়ে প্রয়োগ করা হয়। তৃতীয় দিনে তাহাকে বারো দিনের বিধ দেওয়া হয়, এবং তাহার পর উত্তরোত্তর অপেক্ষাকৃত "টাটুক।” বিষ প্রয়োগ করিয়া অবশেষে সন্তপ্রস্থত মেরুমজার বিষ এই শশকের দেহে সঙ্গাইয়া লওয়া হয়। এইখানেই শেষ নতে, ইহার পরও বিষের তেজ আরো বাড়ান হয় । এইরূপে কিছু দিনের মধ্যেই পরীক্ষিত জীবের শরীরে এত উগ্ৰ বিম সঠিয়া যায় যে তাহার নিকট ক্ষিপ্ত কুকুরের লালারস-জত বিষের তেজ তুলনায় কিছুই নহে । পরীক্ষা দ্বারা দেখা গিয়াছে ধে বাস্তবিকই এরূপ "বিযসঙ্গ" শশককে আর ক্ষেপ কুকুরে কামড়াইয়া তাহার বিশেষ কোন অনিষ্ট করিতে পারে না । এ ত বেশ কথা । কিন্তু ক্ষেপ কুকুর পাছে কোন দিন দংশন করে এই ভয়ে আর কেছ আপনার দেহটাকে “বিষসঙ্গ” করিয়া রাখিতে রাজি হুইবে না। তবে যাহাকে ক্ষেপ কুকুরে কামড়াইয়াছে তাতার কি উপায় হইবে ? তাছাকে বাচানই পাষ্টরপ্রবর্তিত উপায়ের প্রধান বাহাদুরী। পূৰ্ব্বেষ্ট বলা হইয়াছে ণে জলাতঙ্ক রোগের “বিকাশাবসর" কয়েক সপ্তাহব্যাপী ; অর্থাং রোগের বীজ শরীরে প্রবিষ্ট হইলে, তাহার লক্ষণ প্রকাশিত হইতে কয়েক সপ্তা: বিলঙ্গ হয় । এই সময়ের মধ্যেই, পুৰ্ব্বধণিত উপায়ে দষ্ট ব্যক্তির দেহকে “বিষসহ” করিয়া লওয়া আবশুক । তাহা হইলে রোগের লক্ষণ প্রকাশিত হইবার পূৰ্ব্বেই এরূপ তীব্র বিষ রোগীর শরীরকে দখল করিয়া বসে যে ক্ষিপ্ত কুকুরের দংশনজনিত বিষ আর তাহার কাছে ঠাই পায় না । সুতরাং ক্ষেপ কুকুরের কামড় খাইয়াও সে ব্যক্তি জলাতঙ্ক রোগ হইতে অব্যাহতি লাভ করে । (ETHTF NfTêft (Joseph Meister) AfAR Corfzt ফরাশি বালককে এক ক্ষিপ্ত কুকুর শরীরের নানা স্থানে